পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । বিবিধ প্রসঙ্গ—কলিকাতায় বাঙালী পদাৰ্থ বৈজ্ঞানিকদের গবেষণার স্থযোগ ৫৭৫ अखाउनाटङ्ग इशेर७ °ोटग्न । हेश अमस्रद न८इ, किश्व! হইলে তাহা আশ্চর্য্যের বিষয় মনে করা উচিত নয় । যাহা হউক, এ সমস্তই অকুমান । বিস্ত্রবাধা যতই থাকুক, সমস্ত ভারতবাসীকে যেমন জগতের মধ্যে আত্মৰক্ষা করিতে হক্টবে, তেমনই বাঙালীকেও ভারতবর্ষের মধ্যে আত্মরক্ষা করিতে হুইবে । আমরা ইহা বলি ন, ষে, বাঙালীর চিরকাল ভারতবর্ষের সব জাতির মধ্যে সব বিষয়ে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়া থাকুক। এরূপ অসাম্য কখনও জাতীয় একতার পরিপোষক হইতে পারে না। মোটের উপর সব প্রদেশের মধ্যে একটা সাম্য উৎপন্ন হওয়া উচিত ; কেহ কোন বিষয়ে শ্রেষ্ঠ, অপরে আগু বিষয়ে শ্রেষ্ঠ হইবেন । বর্তমান সালের লোকসংখ্যi-গণনায় দেখা গিয়াছে, ভাবতবর্ষে ৩৫ কোটি লোক বাস করে । তাহার মধ্যে বাংলায় পাচ কোটি লোকের বসতি । অতএব আমরা সমগ্র ভারতবর্ষের জনম গুলীর এক-সপ্তমাংশ । স্বতরাং আমাদিগকে দেখিতে হুইবে, যেন কোন বিষয়ে আমাদের কৃতিত্ব নুন কল্পে সমগ্র ভারতীয়দের কৃতিত্বের এক-সপ্তমাংশ অপেক্ষণ কম না হয় । প্রভু ইংরেজদেব দ্বারা বা তfহাদের ব। বস্থা অনুসারে যে-সব পর্যক্ষ গুহীক্ত হয় কিংবা যে-সব বিদ্যবিষয়ক সম্মান বা পুরস্বfর দেওয়া হয়, তাহাতে নানা কারণে বাঙাঙ্গীর প্রতি অবিচার হইতে পারে—যদিও আপনাদের আকুতিত্বের সমস্ত দোষ এরূপ আহমানিক অবিচারের ঘাড়ে চাপান নিবুদ্ধিতার কাজ হুইবে । যে-সব বৃত্তি, পুরস্কার, সম্মান বা নিয়োগ সম্পূর্ণ রূপে সম্পূর্ণ স্বাধীন কোন ইউরোপীয় জাভির হাতে আছে, তাহাতে বাঙালীর প্রতি বাঙালী বলিয়৷ অবিচার যেমন হইতে পারে না, বাঙালীর প্রতি পক্ষপাতিত্বও তেমনই অসম্ভব। কারণ, এষ্ট সব স্বাধীন জাতির নিকট বাঙালীঅবাঙালীর মধ্যে কোন প্রভেদ নাই ; সব ভারতীয়ই সমান । এই জঙ্ক জামেনীতে দুই বার যাহা ঘটিয়াছে, তাহা বিবেচনার যোগ্য মনে করি । কিছু কাল পূৰ্ব্বে জামেনীর বিদ্বৎ-পরিষদের stra effsista (India Institute of Die و ہتا هے ه AAAAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAAeAeeeSAASAASAAAS Deutsche Akademie), Co-T sro Go fortT জামেনীতে বিজ্ঞানাদির আকুশীলন করিতে চান, তাহাদিগকে সাতটি বৃত্তি দেন । এইগুলির জন্য ভারতবর্ষের সকল প্রদেশ ও বিশ্ববিদ্যালয় হইতে আবেদন গিয়াছিল । অধিকাংশ বৃত্তি বাঙালী বিদ্যার্থীর পাইয়াছিলেন । বৰ্ত্তমান বৎসরে জামেনীর ঐ ভারতবর্ষসম্বন্ধীয় প্রতিষ্ঠান আবার কুড়িটি বৃত্তি দিবার অঙ্গীকার করেন । ভারতবর্যের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় এবং বড় বড় - কলেজ হইতে প্রায় তিন শত আবেদন জামেনীতে পৌছে । কুড়িটির মধ্যে এগারটি বৃত্তি বাঙালী বিদ্যার্থীরা পাইয়াছেন । ইহাদের মধ্যে একজন বাঙালী মহিলাও আছেন । তিনি ডাক্তার কুমারী মৈত্রেী বস্ব, এম্-বি । ইনি মুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা-বিদ্যার উচ্চ উচ্চ অঙ্গে গবেষণা করিবেন ও শিক্ষালাভ কংিবেন । এই প্রতিষ্ঠানের অবৈতনিক সেক্রেটরী অধ্যাপক ডক্টর টিয়েরফেল্ডার পদার্থবিদ্যার (Physics-এর) বৃত্তিটর জন্ত খুব বেশী প্রতিষোগিতা হইয়াছিল, লিথিয়াছেন । ইহার জন্ত ভাল ভাল গ্ৰাডুয়েটদের নিকট হইতে সতে এটি আবেদন যায় ; আবেদকের প্রায় সবাই এম্-এস্ স । তাহদের মধ্যে শ্ৰীযুক্ত নারায়ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বৃত্তিটির জন্য মনোনীত হইয়াছেন। জামেন বুত্তি গুলির গুস্ক মনোনয়ন হইতে মনে হইতেছে, যে, বাঙালী বিদ্যার্থীদের মধ্যে বুদ্ধিমান, জ্ঞানাচুরাগী ও শ্রমশীল লোক এখনও আছেন। বাঙালী ছাত্রদের বুদ্ধশক্তি এখনও আছে। সকলে তাহার, . অপপ্রয়োগ ও অপচয় না করিয়া, স্বপ্রয়োগ করিলে বর্তমানে ও ভবিষ্যতে বাঙালী জাতির খ্যাতি হ্রাস পাইবে না । কলিকাতায় বাঙালী পদার্থ-বৈজ্ঞানিকদের • গবেষণার স্থযোগ কলিকাতা মিউনিসিপালিট কত্ত্বক আধ্যাপক - রামনের সংবর্ধন উপলক্ষ্যে কলিকাতা মিউনিসিপ্যাল গেজেটের যে একটি বিশেষ সংখ্যা প্রকাশিত হইয়াছে,