পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cow হিন্দু মহাসভার মতবিজ্ঞপ্তি পত্র : রক্ষা বাহাই হউক, প্রকৃত অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কিরূপ হওয়া উচিত, দেশে তাহ বলিবার লোক খাকা দরকার । জামাদের বিশ্বাস, গত মার্চ মাসের শেষে দিল্লী হইতে হিন্দু মহাসভা স্বেরূপ ব্যবস্থার বর্ণনা প্রকাশ করেন, তাছাই এই প্রকার ব্যবস্থা । ইহা গত বৈশাখ মাসের প্রবাসীয় বিবিধ প্রসঙ্গে মুজিত হইয়াছে । হিন্দু মহাসভা হিন্দুদের সমিতি, এবং হিন্দুসম্প্রদায়ের প্রতি অবিচার निवांब्र१ ८sडे ऐझांब्र चछउथ फेरकला । किरू हेशटक মুসলমানদের সাম্প্রদায়িক সমিতির সদৃশ মনে করিলে ভূল হইবে। মুসলমান সমিতি সকল, এমন কি ন্যাশন্যালিষ্ঠ মুক্সিম কনফারেন্সগুলি পৰ্য্যস্ত, যে-ষে প্রদেশে মুসলমানরা সংখ্যাঙ্কুরিষ্ঠ ও যথায় তাহারা সংখ্যালঘিষ্ঠ উভয়ঙ্গই মুসলমানদের জন্য বিশেষ কিছু চাহিয়াছে । এ প্রকার দাবীর উত্থাপন মুসলমানরাই আগে করিয়াছেন। হিন্দুরা কখনও কোথাও আগে হইতেই এরূপ দাবী করেন নাই, যে, "যেহেতু অমুক অমুক প্রদেশে আমরা সংখ্যার জন্য সবদের চেয়ে বেশী অতএব আমাদের প্রতিনিধির সংখ্যা আইন অনুসারে অধিকতম হইবেই বলিয়া বাধা খাৰু," কিংবা "যেহেতু আমরা অমুক অমুক প্রদেশে মুসলমানদের চেয়ে সংখ্যায় কম, অতএব সেই সেই প্রদেশে আমাদের লোকসংখ্যার অনুপাতে প্রতিনিধির সংখ্যা যত হইতে পারে, তাহা অপেক্ষা বেশীসংখ্যক প্রতিনিধি আইন দ্বারা আমাদিগকে দেওয়া হউক ৷” মুসলমানের এই উভয় রকম দাবী করা সত্ত্বেও হিন্দু মহাসভা দিী হইতে মার্চ মাসে প্রকাশিত মতবিজ্ঞপ্তি পত্রে সমগ্র ভারতের হিন্দুদের বা কোন প্রদেশের সংখ্যাভূমিষ্ঠ বা সংখ্যালধিষ্ঠ হিন্দুদের জন্ত কোন দাবীই করেন নাই ; কেবল স্বাজাভিক, অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কি হওয়া উচিত, তাহাই বলিয়াছেন। অতএব হিন্দু মহাসভা সাম্প্রদাৰি সমিতি হইলেও, বাহা অসাম্প্রদাৱিক তাহাই दलिदाप्झन। - এখানে ইহা বলা জাৰগুৰ, ৰে পৰাবের শিখরা ও ु; देट्स ब्लाइदिन्न कि कि विकिदबायौश्वनिहरु श्रेष्व eवंषांनी-बिंॉष५, ७७e* चांग्र७ किङ्ग । , eא היצ ויזס "צפי ! निप्छानब्र नांदौ छांनाहेब्रां८छ्म । পঞ্জাব ও বঙ্গের হিন্দুদিগকে বঞ্চিত করিবার চেষ্টা ? স্কাশন্যালিষ্ট মুসলমানদের অনেকের মনোভাৰ কিরূপ, তাহার দৃষ্টান্ত স্বরূপ একটি বিষয়ের এখানে উল্লেখ করিতেছি । লক্ষ্ণৌতে যখন তাহাদের কনফারেন্স হয়, তখন তাহারা বলেন, কোনও প্রদেশে কোন সম্প্রদায় মোট লোকসংখ্যার শতকরা ত্ৰিশ জনের কম হইলে তাহারা সংখ্যার অনুপাতে প্রতিনিধি ত পাইবেই, অধিকন্তু ব্যবস্থাপক সভার আরও অধিক সভ্যপদ পাইবার চেষ্টা করিতে পারিবে । শতকরা ক্লিশ বলিবার কারণ এইরূপ অঙ্কুমিত হইয়াছে, ষে, যাহাতে পঞ্জাবের ও বঙ্গের হিন্দুরা এই স্থবিধা না পায়। সংখ্যালধিষ্ঠ সম্প্রদায়মাত্রেই এই স্থবিধা পাইবে বলিলে এই দুষ্ট প্রদেশের হিন্দুর। তাহ পাইত। কিন্তু শতকরা ত্রিশের কম হওয়া চাই, এই সর্ভ দ্বারা তাহাদিগকে বাদ দেওয়া হইল ; কেন-না ১৯২১ সালের সেন্সস অনুসারে পঞ্জাব বা বাংলা উভয় প্রদেশেই তাহারা শতকরা ত্ৰিশের বেশী। লক্ষেী কনফারেন্সের পর একটা গুজব রটিয়াছে, ষে, বর্তমান ১৯৩১ সালের সেন্সসে পঞ্জাবে হিন্দুদের অনুপাত শতকরা ত্রিশেরও কম হইয়া গিয়াছে। এই কারণে, ফরিদপুরে মুসলমানদের কনফারেন্সে শতকরা ত্ৰিশের পরিবর্তে শতকরা পচিশ বলা হইয়াছে। অর্থাৎ যেমন করিয়াই হউক, যে ষে প্রদেশের মুসলমানরা সংখ্যায় কম সুবিধাটা তাহাদের পাওয়া চাই, কিন্তু বঙ্গের ও পঞ্চাবের হিন্দুরা যেন তাহা না পায় ! মুসলমানরা যেখানে যেখানে সংখ্যায় কম, সৰ্ব্বত্রই শতকরা পচিশের ८क्लटम्न कम ध्रुज्रब्रा९ cकोषNe sल्लिथिज्र एविश्रो इऐ८७ बफ्रि হইবে না। নিজেদের জন্ত বিশেষ কোন স্থবিধ চাওয়া বাৰ্ধপরতা ; কিন্তু যাহাতে নিজেদের সদৃশ অবস্থায় কোন কোন প্রদেশের ষষ্ঠ লোকেরা সে জুবিধা হইত্তে ৰঞ্চিত হয়, गर्लsषटङ्ग छांशग्र ८छट्टे कब्रा. चार्षणब्रफ शंश्ल्ड निक्डे