Ño e8 रबि एप्लेि जोख्न कर्द cश्म ब्रो हरु । কবে বৃষভানুপুরে अrहिबैौ tनोटन्ब्र इzब्र ठनङ्ग। हरेँब्रा जनबिरु । ইহারও পরে, পণ্ডিতপ্রবর শ্রল বিশ্বনাথ চক্রবর্তী তাহার ‘প্ৰেম-সম্পুট" নামক গ্রন্থে এই রাধাপ্রেমের একটি : স্বন্দর বিশ্লেষণ দিয়াছেন। তাহার বর্ণনা-ভঙ্গীটি এরূপ চিত্তাকর্ষক যে উহা একটু বিস্তৃত ভাবে উল্লেখ করিলে cदाक्ष क्षु अमृजङ इहेष्ब नl । স্ত্রীরাখার মন. পরীক্ষা করিষার জন্ত একদিন শ্ৰীকৃষ্ণ মোহিনী-বেশ ধারণ করিয়া বৃষভান্থ-রাজের অন্তঃপুরে প্রবেশ করিলেন। রাধিক সেই অবগুণ্ঠনম্বতী যুবতীকে দেখিয় তাহার সর্থীদিগকে বললেন :–জানিয়া আইস, ঐ রমণী কি প্রয়োজনে আলিম্বাছেন । সর্থীগণ যুবতীকে ঐ প" প্রশ্ন করিলে তিনি মৌন ব্লছিলেন, কোনও উত্তর দিন ন- না । তখন রাধিক গুহার সমীপবৰ্ত্তিনী হুষ্টয়া জিলাসা করিলেন – ‘অগ্নি শুভুে ! আপনি কে ? এবং কি প্রয়োজনে এ ধানে আসিয়াছেন ? আপনার রূপ দেখিয়া মনে হঠতেছে আপনি কোন সম্রাস্ত ঘরের কুলবধু । আপনার আগমনের উদ্দেশ্য জ্ঞাপন করিয়া আমাকে কৃতার্থ 夺邵丽 ” এইরূপ ভাবে পুনঃ পুনঃ জিজ্ঞাসিত ই হয়। রমণীবেশধারী শ্ৰীকৃষ্ণ বলিলেন —“আমি দেবী, স্বগে আমার নিবাস । আমি.ধে-নিমিত্ত ব্যাকুল হইয়৷ তোমার নিকট আসিয়াছি তাহা শ্রবণ কর । ‘তোমাদের এই বৃন্দাবনে যে বেণুধ্বনি হয়, তাহার বিক্রম স্বৰ্গপুরে প্রবেশ করিয়। চিরযৌবন দেবাঙ্গনগণকে গু বিভ্রান্ত আমি সেই বংশীধ্বনির অক্ষুসরণ করিয়। এখানে আসিয়াছি । কয়েকদিন বংশীবটে অবস্থান করিয়া তোমাদের অকুপম বিবিধ বিলাসও দর্শন করিলাম। অবশ্য কোনও পরপুরুষ আমাকে দর্শন করিতে সমর্থ হয় না।’ ইহা শুনিয়া ঐরাধ পরিহাস করি। সেই মবীন যুবতীকে বলিলেন, “গোপনে আপনি যখন শ্ৰীহরির লীলা প্রত্যক্ষ করিয়াছেন, তখন আপনার জ:র পরপুরুষের প্রয়োজন কি ?” প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড দেবাজনাবেশী ঐকৃষ্ণ বলিলেন, "সখি, তোমার সঙ্গে পরিহাসে কে পারিবে ? তুমি সৰ্ব্বগুণযুক্ত । তুমি মানবী হইলেও, স্বরাঙ্গনাগণ তোমার গুণকথা নতমস্তকে প্লবৎ করেন। বৈকুণ্ঠেও তোমার স্থায় প্রেমবর্তী কেহ नाहे । जाभि कलारन टेरुभयउँौब गडाब्र ८डाभाद्र অনেক গুণবর্ণনা প্রবণ করিয়াছি । “কিন্তু আমি আসিয়া যাহা প্রভক্ষ করিলাম, তাহাতে আমার দুঃখের অবধি নাই। আমি দেখিলাম স্বচতুরশিরোমণি শ্ৰীকৃষ্ণ তোমাকে বঞ্চনা করিয়া অন্য রমণীর প্রেমে মুগ্ধ হইয়াছেন । তোমাকে সঙ্কেত-স্থানে আগমন করিতে বলিয়া তিনি নিতান্ত নিষ্ঠুর ভাবে তোমাকে উপেক্ষা করিয়া অন্য নায়িকার কুঞ্জে নিশিযাপন করিলেন ; এরূপ কপটাচারী শঠের প্রতি তোমার এত অল্পরাগ দেখিয়া আমি আশ্চযjাধিত হইয়া গিয়াছি।” শ্ৰীমউী ধীর ভাবে সমস্ত কথা শুনিয়া কুমারসম্ভবের পাৰ্ব্বতীর ন্যায় ক্রোধে ফুরিভাধর হক্টলেন না । ছদ্মবেশী শিবের মুখে শিবানন্দ শুনিয়া পাৰ্ব্বতী-ধৈধ্য ধারণ করিডে পারেন নাই । একবার তিনি যে কারণে দেহভাগ করিয়া কণযুগলকে শাস্তি দিয়াছিলেন, আবারও প্রায় তেমনই দশা ঘটিবার উপক্রম হইয়াছিল । কিন্তু শ্রীরাধিক জানতেন যে, তাহার প্রেমের মৰ্ম্ম বুঝতে পার! সকলের পক্ষে সম্ভব নহে । তাই তিনি প্রভিবাধরূপে কে বল বললেন, "সখি, শ্রীকৃষ্ণের গুণয় তোমার ও এই একটি গুণ দেখিতেছি যে, তুমি আমার সমক্ষে আমার প্রিয়তনের এত নিন; করিলে ৪ 'আমি তোমার প্রভি ক্রমশঃ অক্ষুরক্ত হইয় পড়িতেছি । তোমার উপর আমার ক্রোধ হইতেছে না, ছহীহ আশ্চয্য । ‘ভবে. তুমি যখন জিজ্ঞাসা করিলে, তখন শোনে । আমার প্রিয়তম ধে সঙ্কেত কুঞ্জে আমাকে আহবান করিয়৷ মিজে আগমন - করিডে পারিলেন না, ইহাতে র্তাহার দোষ কিছুমাঞ্জ নাই । অস্ত কর্তৃক নিবরিত হইয়াই তিনি ঐ রূপ করিয়াস্থলেন । তিনি কিন্তু তাহাতে স্থখী হইতে পারেন নাই । আমি যে সজল নয়নে মিশিজাগরণে তাহার প্রতীক্ষা করিড়েছি, এই চিষ্টা সৰ্ব্বদ। মনে হওয়াতে তিনিও সেই রজনী আতি কষ্ট্রে অভিবাহিত
