পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و هوای কাছে গিয়া পতাকা ছিড়িয়া যাওয়ার খবর দিলাম, তিনি কেবল বলিলেন, বটে ! ক্ষণকাল পরে বলিলেন, ঠিক ম্যান্থভারের মত, কি বল ? ८वणां फुझे ।। ७थनe लज्जांशे८ञ्चब्र यौयाशन झग्र নাই । ঘন্টায় ঘণ্টায় আমাদের হতাহতের সংখ্যা বাড়িতেছে । এই সময়ে আমাদের বা দিকের এক অংশ জাগাইতে স্বরু করিল। আমাদের দলও জাগে যাইবার আদেশ পাইল । আমনি সমস্ত লোক উঠিল একটা কালো দেওয়ালের মত এবং স্থ ছ করিয়া শত্রুর কামানের মুখের কাছে গিয়া পড়িল । স্বযোগ বুঝিয়া রুশের তোপের বহর আরও বাড়াইয়া দিল । আমাদের মধ্যে বারা অগ্রবত্তী হুইয়াছিল তারা ছিন্নভিন্ন হইল, যারা যায় নাই তার আগেই মরিয়াছে। সার লেফটেন্যান্ট হাচিার বুকে গুলি লাগিয়াছে, তবুও সে, সামনে চল, সামনে চল, বলিয়া হাকিতেছে ; কলকে ঝলকে রক্ত পড়িতেছে, তবুও ক্রক্ষেপ নাই । তার আঘাতের কথা সৈনিকেরা জানেও না । শত্রুর পানে খানিকট পথ দ্রুতবেগে ছুটিয়া গিয়া মুদুকণ্ঠে ‘বান্‌জাই বলিয়া সে মরিয়া গেল । হাচিঙ্গা আহত হওয়ার আগে তার এক সৈনিকের ডান হাত চুর্ণ হইয়া যায়, তবুও সে রণে ক্ষাস্ত দেয় নাই । লেফটেন্যান্ট তাহাকে শুশ্ৰুষা-শিবিরে পাঠাইতে চাহিলে সে বলিল, আজ্ঞে এ অতি তুচ্ছ আঘাত ! আমি এখনও বেশ লড়তে পারি । এষ্ট বলিয়া বোতলের জলে ক্ষত স্থান ধুইয়। তার উপর তোয়ালে জড়াইয়। সে ছুটিয়া চলিল বা হাতে বন্দুক ধরিয়া । শত্রুর কাছাকাছি পৌছিয়া নায়ক হাচিদার পাশেই সে নিহত হইল । শেষ পৰ্য্যস্ত কর্নেল আওকির "রিসার্ভ দুই দল পদাতিক ও এক দল ইঞ্জিনীয়ারে আসিয়া ঠেকিল । সকাল থেকে আমাদের গোলন্দাজেরা শক্রর কামান থামাইবার যথাসাপ্য চেষ্টা করিয়াও সফল হয় নাই । শক্ৰ-অধিকৃত আসল জায়গা এখনও অক্ষত আছে । দিন শেষ হইল। যুদ্ধের দৃপ্ত মলিন অন্ধকারের পদায় ঢাকা পড়িল । কিছুক্ষণের জন্ত বৃষ্টি ধরিয়াছে, রাত্রির বিবাদ দিকে দিকে ব্যাপ্ত হইল। পাহাড়ে ও উপত্যকায় প্রবাসী—ভাদে, ১৩৩৮ [ es* खांनं, sञ थ७ শত শত মৃতদেহ ছড়াইয়া আছে, অন্ধকারের গায়ে শত্রুর কেল্লাগুলো মাথা তুলিয়া যেন নিষ্ফল আক্রমণে আমাদিগকে আহবান করিতেছে । রাত্ৰে কামান ও বন্দুক অবিরাম চলিতে লাগিল, ‘ষ্ট্রেচারের’ অভাব, তাই হতাহতকে তাবুর উপর ফেলিয়া বহন করা इहे८ख्दछ । चक्रङ चाभब्रा भूकम्प्रोन श्रृङ्काकबनिख्त्नत्र পাশে বসিয়া নিদ্রাহীন চোখে দিবাগমের অধীর প্রতীক্ষা করিতে লাগিলাম । ン 霊 তাইপোশান অধিকার পরদিন প্রত্যুষে পদাতিকদলের পথ খোলসা করিবার জন্ত সমস্ত জাপানী কামান তোপ দাগিতে স্বরু করিল। গোল] বর্ষণ আগের দিনের চেয়েও প্রবল, অকুপাতে শত্রুর জবাবও তেমনি । রুশের কেল্লার এই অদ্ভুত স্থভেদ্যতার কারণ কি ? তাদের খাতের সামনে পাহাড়, উপরে তক্তার ছাউনি—নিরাপদে লুকাইয়া ঘুলঘুলির ভিতর দিয়া তারা গুলি চালায়, আমাদের বিস্ফোরক গোলায় তাদের ক্ষতি হয় না । ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় তাদের দ্রুতবর্ষী কামান ও মেশিন-গান’ সাজানো আছে—তার দ্বারা সব দিক থেকেই আমাদের উপর গোল! ফেলা যায় ; আর সেই ভয়ানক কামানগুলো কঠিন পদার্থে তৈরি, কঠিন আবরণে স্বরক্ষিত। তার উপর, আমাদের পাহাড়ের পাশ ও তাদের পাহাড়ের উন্ট পাশে মিলিয়া একটা শিলাময় উপত্যক ক্ৰষ্টি হইয়াছে—তার দেওয়ালগুলো প্রায় থাড় ইষ্টয়া ওঠায় অমান্তষিক চেষ্টা ছাড়া সেপানে নাম ওঠা সম্ভব নয় । কামানের কাজ ধভক্ষণ ঠিকমত না হয় ততক্ষণ বন্দুক চালাইয় ফল নাই। যেমন করিয়া হোক শত্রুর ‘মেশিন-গান’ অকেজো করা চাই। বন্দুক কাজে লাগাইতে না পারিলে মানুষকে গুলির মত ব্যবহার করা ছাড়া উপায় নাই—অর্থাৎ গুলি যেখানে গিয়া আঘাত হানিতে অক্ষম মামুষ সেখানে গিয়া জাঘাত করিবে ! অচিরে সেই জাদেশ জাগিল। জামাদের রেজিমেণ্টের পঞ্চম, সপ্তম ও দশম দল হুড় হুড় করিয়া