\s(te AMT ASASASAMMAAA AAASS .ארא ও সমষ্টিগত মানবের মধ্যে ভগবানের প্রকাশ পূর্ণ হইয়া फेटिव। किस्त्र भ्रूणनौखि वा चाक्र्न बाशहे थाङ्कक ना কেন, বাস্তব জীবনের ক্ষেত্রে অন্ততঃ বেশী দিন মানুষের স্বভাব, শক্তি ও গুণের হিসাব করিয়া তাহাজের শ্রেণীনির্দেশ করিয়া দেওয়া এবং তাহাজের অন্তরপ্রকৃতির বিকাশের অন্থকূল কৰ্ম্ম দেখাইয়া দেওয়া কাৰ্য্যতঃ সম্ভব হয় নাই। প্রকৃতি ও শক্তি অনুযায়ী শ্রেণীবিভাগের পরিবর্ভে জন্ম অনুযায়ী শ্রেণীবিভাগ প্রবর্তিত হয় এবং ভারতীয় মনের উপর বংশানুক্রম নীতির প্রভাব সমধিক থাকায় প্রাচীন চাতুৰ্ব্বৰ্ণ শীঘ্রই স্বনির্দিষ্ট জন্মগত ভেদে পরিণত হয়। ইহাই জাতিভেদের প্রকৃত উৎপত্তি । কিন্তু বৰ্ত্তমানে জাতিভেদ যেমন coast wistors (conventional ) on "foasts, প্রাচীনকালে উহা এরূপ ছিল না । তখন ইহার স্বারা এক স্বম্পষ্ট উদ্ধেশ্ব সিদ্ধ করা হইত। স্বনির্দিষ্ট জাতিরূপ বা আদশের (types) বিকাশই ছিল লক্ষ্য এবং এই জন্যই একজাতির মধ্যে বিবাহ দেওয়া হইত। ব্রাহ্মণের এমন মানসিক শক্তির বিকাশ করিতে চাহিতেন যাহাতে মনবুদ্ধি উচ্চ বিষয়ের স্বল্প আলোচনা করিতে সমর্থ হয় । ক্ষত্রিয়ের এমন চরিত্রের বিকাশ করিতে চাহিতেন যাহাতে তাহীদের শ্রেণীর নির্দিষ্ট কৰ্ম্ম ও কৰ্ত্তব্য সম্পাদনে তাহারা দক্ষ ও তৎপর হন । বৈশ্বের বিশেষ শিক্ষার দ্বারা মনৰুদ্ধিৰুে এমনভাবে গঠিত করিতেন ষেন ব্যবসা-বাণিজ্যে সাহায্য হয় । শূত্রগণকেও এমন শিক্ষা দেওয়া হইত যেন তাহারা নিরহঙ্কারভাবে শ্রদ্ধার সহিত সেবাকাৰ্য্য সম্পাদন করিতে পারে এবং উচ্চবর্ণের সেবা করাকেই সম্মানের বিষয় মনে করে কারণ এই ভাবেই তাহারা ক্রমশঃ বিকাশের উচ্চতর স্তরে উঠিতে পারিবে । এই ভাবে ব্রাহ্মণের জাদশ, ক্ষত্ৰিয়ের আদশ, বৈশ্যের আদর্শ, পূত্রের আদর্শ স্বনির্দিষ্ট হইয়াছিল এবং প্রত্যেক শ্রেণীর জাদর্শ ও TMMS TTAAMAASAMA AMAMAAAS SAAAAAA AAMSAAAAAA AAAA AAASS ধৰ্ম্মকে সকলেই শ্রদ্ধা ও সন্মানের চন্ধুে দেখিত । সেই त्रांप्तर्नङtइब्र पूर्ण चप्नक शिम c#य इहेब्रा निग्नादइ, किरू पकथन ८ष-नय श्वशन् স্বষ্টি হইয়াছিল হিন্ধুর মনে এখনও তাহ অষ্টি হইয়া রাতা}ে । «јҹtйl—әји, 5есь SAAAAAA AAAA AAAAMAMMMAMMMAMAAA AAAA AAAAMMAMAMAMMAS AMAAA AAAA AAAA AAAS S ASAAAAASA SAAAAS [ ও১শ ভাগ, ১ম খণ্ড ব্ৰাহ্মণ ক্ষত্ৰিয় প্রভৃতির ধৰ্ম্ম ও আদর্শের এই যে চারি জাতিরূপ, পরবর্তীকালে বিভিন্ন জাতির মিশ্রণের ফলে সেই চারি রূপ বজায় রাখা আর সম্ভব হয় নাই ; লোকের মনে সেগুলি কেবল আদর্শ ভাবেই রহিল, কিন্তু বাস্তব জীবনে তাহাদের আর অস্তিত্ব রহিল না । उठशन चान्न नङिक जाप्तर्भ श्रइयांशैौ भानबद्दलवलौ ऋष्ठि করা জাতিভেদের লক্ষ্য রহিল না । সমাজের অর্থনীতিক কৰ্ম্মবিভাগই হইল জাতিভেদের প্রধান লক্ষ্য । আবার ८णां८कग्न अर्थनंौलिक छौवन cषधन क्लभ*: छछिल झ्झेञ्चा পড়িল, তেমনি পেশা ও বৃত্তি অকুযায়ী বহু জাতি ও উপজাতির স্বষ্টি হইল। কালক্রমে এই অর্থনীতিক উদ্দেগুও লুপ্ত হইল এবং সমাজের অর্থনীতিক কৰ্ম্মবিভাগ এমন ভাবে গোলমাল হইয়া গেল যে জার তাহার পুনরুদ্ধার করা অসম্ভব। এখন সমস্ত জিনিষটাই সম্পূর্ণ মিথ্য ও অর্থহীন হইয় পড়িয়াছে। প্রাচীন চাতুৰ্ব্বর্ণ্যের উচ্চ আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উদ্দেশ্বের কথা দূরে থাকুক, পরবর্তীকালে জাতিভেদের দ্বারা সমাজে অর্থনীতিক স্ববিভাগের যে উদ্দেহু সাধিত হইত এখন আর তাহাও হয় না । àwafqo otzsä The Psychology of Social Development নামক গ্রন্থে বলিয়াছেন—“আদশ তন্ত্রের (the typal stage ) wool ore Tota wisfavo:# আচারতন্ত্রের ( the conventional ) মধ্যে আসিয়৷ পড়ে । সমাজে আচারভস্ত্রের যুগ তখনই আরম্ভ হয় যখন মূল সত্য বা জাদর্শের বাহ্যিক প্রকাশ ও আনুসঙ্গিক অনুষ্ঠানগুলিই আদর্শটি অপেক্ষাও অধিক মূল্যবান হইয় পড়ে। এইরূপেই জাতিভেদের বিকাশ, নৈতিক চারি বর্ণ বিভাগের যেগুলি ছিল বহিরঙ্গ অনুষ্ঠান,—জন্ম, অর্থনীতিক বৃত্তি, ধৰ্ম্মসম্বন্ধীয় বিশিষ্ট আচার-অনুষ্ঠান, বংশগত প্রথা—এইগুলিই মূল উদ্বেগুকে ছাড়াইয়া অতিমাত্রায় বড় হইয়া উঠিল । প্রথমে সমাজব্যবস্থার জন্মকে গুরুত্ব দেওয়া হইত না, গুণ ও শক্তিরই হিসাব লওয়া হইত। কিন্তু ক্রমশঃ যখন ব্রাহ্মণাদির জাদশ স্বনির্দিষ্ট হইয়া পড়িল তখন শিক্ষা ও ঐতিহ্যের (tradition) দ্বারা সেই সব আদর্শকে বজায়
