পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘ : .* . . . . . r , ، ; - ፰ . , or - ਾਂ ‘ – ‘’ o o ंग्रंংখ্যা J n AAAAAA AAAA AAAMAM SAM AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAS পোড়োভিটার সীমানায় প্রকাগু একটা খেজুর গাছে مولاتة. يعدars اليهم चश्व-७शनि मा घाई झहेरङ गकाॉब्र श्री भूहेब्र किश्ब्रि

কাদি কাদি ভাল্লা খেজুর ঝুলিতেছে—এটা সেই চার খেজুর গাছটা, দিদি এর ডাল কাটারি দিয়া কাটিয়া গোড়ার দিকে দড়ি বাধিয়া খেলাঘরের গরু করিত. -- কত বড় ও উচু হইয়া গিয়াছে গাছটা ! এইখানে থিড় কীদেরটা ছিল, চিহ্ন ও নাই কোনো। ७हेषाटन नैाफ़ाइंग्रा निमिब्र हूब्रि कब्र ८मड़े ¢नानांद्र কৌটাটা ছুড়িয়া ফেলিয়া দিয়াছিল একদিন । এই চুরির ঘটনাটা তাকে চিরদিন কি অদ্ভুত দুঃখ ও আনন্দ দিয়া আসিয়াছে, যখনই মনে হইয়াছে ধনী প্রতিবেশীর বাড়ী হইতে সেটা চুরি করিয়া যথেষ্ট অপমান ও মারধর জুটিয়াছিল দিদির ভাগ্যে, অথচ ভোগে হয় নাই--- অল্পদিন পরেই মারা গেল—তখনই এক প্রকার বেদনভরা প্রেরণা জীবনে দিয়া আসিয়াছে । এরা জীবন দিয়া অপুকে গডিয়া গিয়াছে—নিজেরা পুড়িয়। স্বগন্ধভর ধূমে অপুর সারাজীবন ছাইল্প। গিয়াছে যে ! কত সুপরিচিত জিনিষ এষ্ট দীঘ পচিশ বছর পরে আজও আছে । রাঙী গাইয়ের বিচালি খাওয়ার মাটির নাদাটা কাটালতলায় বঁাশপাতা ও মাটি বোঝাই হইয়া এখনও পড়িয়া আছে । ছেলেবেলায় ঠেস-দেওয়াল গাথার জন্য বাবা মজুর দিয়া এক জায়গায় ইট জড় করিয়া রাখিয়াছিল—অর্থাভাবে গাথা হয় নাই—ইটগুল। এখনও বাশবনের ছায়ায় তেমনি পড়িয়া আছে । কক্তকাল আগে মা তাকের উপর জলদানে পাওয়া মেটে কলসী তুলিয়া রাখিয়াছিল সংসারের প্রয়োজনের জগু-পড়িয়া মাটিতে অৰ্দ্ধপ্রোধিত হইয়া আছে । সকলের অপেক্ষা সে যেন অবাক হইয়া গেল-পাচিলের সেই ঘুলঘুলিটা আজও নতুন, অবিকৃত অবস্থায় দেখিয়া—বলিচুণ একটুও খসে নাই, যেন কালকের তৈরী—এই জল ও ধ্বংসস্তুপের মধ্যে কি হইবে ও কুলুজিতে ? ঘন বনে ঘুঘু ডাকে ঘুঘু-খু সে অবাক চোখে রাঙারোদ মাখানে সজনে গাছটার দিকে আবার চায়--- মনে হয় এ বন, এ গুপাকার ইটের রাশি, এ সৰ ফরস কাপড় পরিয়া ভিজা কাপড়খানা উঠানের বঁাশের জালনায় মেলিয়া দিবে, তারপরে প্রদীপ ছাতে সন্ধ্যা দেখাইয়াই তাহাদের ভাত বাড়িয়া দিবে রান্নাঘরের দাওয়ায়-দিদি কোথা হইতে ছুটিয়া আসিয়া বলিৰে— ও অপু, কাকৃরোল ভাজ খাবি রে—চল, কাল তুলতে । যাবি এক জায়গায় ? সন্ধ্যা ঘনাইয়া আসে । সেই আগেকার দিনের মত সন্ধা । কাটালত্বলাটা অন্ধকার হইয় পড়ে। ভিটার চারিধারে খোলাংকুচি, ভাঙা কলসী, কত কি ছড়ানে! — ঠাকুরমায়েদের পোড়ে ভিটাতে তো পা রাখিবার স্থান নাই, বৃষ্টির ধোয়াটে কতদিনের ভাঙা পাপ রা খোলাংকুচি বাহির হক্টয়াছে। এগুলা অপুকে বড় মুগ্ধ করিল, সে হাতে করিয়া তুলিয়া দেখিতে লাগিল। কত দিনের গৃহস্থজীবনের স্থখ-দুঃখ এ গুলার সঙ্গে জড়ানো ! মা পিছনের বঁাশবনে এক জায়গায় সংসারের হাড়িকুড়ী ফেলিত, সেগুলি এখনও সেখানেই আছে । একটা আস্কে পিঠে গড়িবার মাটির মুচি এখনও অভয় অবস্থায় আছে । অপু অবাক হইয়া ভাবে । কোন আনন্দ-ভরা শৈশব-সন্ধ্যার সঙ্গে ওর সম্বন্ধ ছিল না জানি ! উঠানের মাটির খোলাংকুচিরাশির মধ্যে সবুজ র্কাচের চুড়ির একটা টুকরা পাওয়া গেল। হয় ত তার দিদির হাতের চুড়ির টুকরা–এ ধরণের চুড়ি ছোট মেয়েরাই পরে—টুক্‌রাটা সে হাতে তুলিয়া লইল । এক জায়গায় আধ-খানা বোতল-ভাঙা-ছেলেবেলায় এ ধরণের বোতলে মা নারিকেল তৈল রাখিত—হয় ত সেটাই । একটা দৃশু তাকে বড় মুগ্ধ করিল। তাদের রান্নাঘরের ডিটার ঠিক যে কোণে মা রাধিবার ছাড়িকুড়ি রাথিত—সেখানে একখানা কড়া এখনও বসানো আছে, মরিচ ধরিয়া বিকৃত হইয়া গিয়াছে, জাটা খসিয়া গিয়াছে, কিন্তু মাটিতে বসিয়া যাওয়ার দরুণ একটুও নড়ে নাই ! - তাহার বেদিন রান্না-খাওয়া সারির এ গী ছাড়ির