প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩১ ఫె6 বেঙ্গল নর্থ-ওয়েষ্টান, \О8 e Sib- ১২*৫ e ই বিআর שאe,טe\8צי צו 8, "ל של כ ই আই আর t,8ఆd . \o Հe o Գ(t হাওড়া-আমতা লাইটু ৭২৬ O ২৬ ৬৭ রেল মণ সের টন হাওড়া-শিয়াখালী b" (E “ ෆීෆ কালীঘাট-ফলত ১,২১৪ У о 88” ෂ ෆ e ১২:৪২৩*৯৯ مهدویونان آcrf آaraیم (২) ঈমারে কলিকাতা ষ্টীম ন্যাভিগেশন কোং Woo & ඥා Σ 3 38 মোট \○88 > ?""98 (৩) নৌকায় কলিকাতা খাল ১৯,৩৭৭ 0 * > >"br) পোর্ট কমিশনার জেটা ১,২৪৮ ১৭ 86چ "bوي بر cभाँt cनोकांग्र २०,७२९ २१ ፃ¢ ፃ‛9ፃ ( s ) রাস্তায় ¢b',९०४ १ २,>8**२० মোট আমদানী ৪১৭,৬৮৪-২৪ ১৫,৩৪৩৫০ স্থতরাং দেখা যাইতেছে ১৯১৯-২০, ১৯২০-২১ এই দুই বৎসর অপেক্ষ ১৯২১-২২ সালে যথাক্রমে শতকরা 影 [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড । SAS SSAS SSAS SSAMMA AM AA AMAAA AAAASASASS ৩৩ এবং ১৩ ভাগ বেশী আমদানি হইয়াছে; ইহার বেশীর, ভাগ আবার পূর্ববঙ্গ হইতে। শুষ্ক চিংড়ি মৎস্তেরও খুব কাটুতি আছে। গত বৎসর কলিকাতা ও চট্টগ্রাম পোর্ট হইতে যথাক্রমে ২২৮৩৯ হন্দর ও ৪৭৪০ পাউণ্ড শুষ্ক চিংড়ি রেজুনে রপ্তানি হইয়াছে। " উহার মূল্যও কম নহে; কলিকাতা পোর্টের রপ্তানি মালের মূল্য ৯৯৭,৯৬৯ টাকা এবং চট্টগ্রামের ১৮০০ টাকা। পূর্ববঙ্গের নদী হইতেই চিংড়ি,অধিকাংশ ধরা হয়। পালন করিয়া চিংড়ি মৎস্ত শুষ্ক কেহ করে না। বর্ষাকালে পূর্ববঙ্গের প্রায় সকল বড় বড় নদীতে জেলেরা, উহ! প্রচুর পরিমাণে ধরে। পূৰ্ব্বেই উহাদিগকে দাদন দিয়া রাখিতে হয়। ধরার সঙ্গে সঙ্গে রৌদ্রে শুষ্ক করিয়া বস্তাবন্দি করিয়া রাপিয়া দিলে ২৩ মাসে কোনপ্রকারে নষ্ট হয় না। তার পর স্থবিধা বুঝিয়া যেখানে কাটুতি বেশী সেখানে চালান দিতে হয়। ব্রহ্মদেশে আকিয়াব রেঙ্গুন মৌলমেন প্রভৃতি সহরে যাহারা খাদ্যদ্রব্য বিক্রয় করে তাহারা ইহা ক্রয় করে । বাংলায় মৎস্য-সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য গভর্ণমেণ্ট, যাহা করিতেছেন, তাহ সমুদ্রে বিন্দুবৎ । এজন্য হতাশ হইলে চলিবে না। দেশের লোকের যদি আত্মসম্মান-জ্ঞান থাকে, স্বাধীন ব্যবসায়ের উপর শ্রদ্ধা থাকে, তবে নিজেদের মঙ্গলের জন্ত ও দেশের ধন-সম্ভার বৃদ্ধির জন্ত, তাহারা পরের উপরে নির্ভর করিবেন না, আশা করি । ঐ শরৎচন্দ্র ব্ৰক্ষ অবরোধ-প্রথা ভারতে মুসলমান-আক্রমণের পূর্বেও যে সন্ধান্ত হিন্দু পরিবারে অবরোধ-প্রথা প্রচলিত ছিল তাহার নানা প্রকার প্রমাণ পাওয়া যায় । বাল্মীকি-রামায়ণে নানাস্থানে অবরোধের উল্লেখ एषांऴ् । ख्क्ष। ३- - ১। রাবণের মৃত্যুর পর যুদ্ধক্ষেত্রে আসিয়া মন্দোদরী বিলাপ করিবার সময়ে বলিতেছেন আমি তোমার মহিষী হইয়। এত লোকের সম্মুখে আসিয়াছি ইহা দেখিয়াও তুমি কুপিত হইতেছ না কেন ? ২ । রাবণের মৃত্যুর পর বিভীষণ সীতাকে যখন রামের কাছে আনিয়াছিলেন, তখন সে-স্থান হইতে সকল পুরুষদের সরাইয়া দিয়াছিলেন দেখিয়া রাম বলিতেছিলেন সীতা এখন বিপন্ন, এখন তাহার লজ্জা করিবার সময় নহে ।
