পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)సిఫి iয প্রাচীর যুমান পুরু নহে। এই কোষ-প্রাচীরই ছের কাঠকে শক্ত করে। গাছের ধে-সব অংশের যি প্রাচীর পাংলা, সে-সব অংশ তেমন শক্ত হয় না । ছের পাত , ফল, পাকা ফল প্রভূতির কোমের কোন চীব পাংগ, গ্র তরা পাতা প্রভৃতি তেমন শক্ত তে পারে না । কোম-প্রাচীর পুরু হৃষ্টয়াই কাঠে রণত হয় । কোয প্রাচীর সেলিউলেস্ নামক একপ্রকার পদার্থ গঠিত। সেলিউলোসে, অঙ্গার, জল-জীন ও আম জান তিনটি সরল পদার্থ গুজনে যথাক্রমে ৪৫ : ৬ : ৫০ অনুপাতে আছে । সেলিউলেস দ্রব আইওডিন যাগে হলুদবর্ণ হয়, পরে তাহতে এক ফেঁাটা গন্ধকবক দিলে উছু সুন্দর নীলবণে পরিণত হয় । (২) জৈবনিক :–জৈবনিক জীবনের জড়ীয় ভিত্তিপ। জীবনের সকল কার্য্যেৰ মূল এই জৈবনিক। জৈবনিক iপ্রকার অৰ্দ্ধ তরল বর্ণহীন পদার্থ, ইহা কোষের কোষচীরের ভিতরে মৌচাক বা ফেনার মতন দেখা যায়। ষের মধ্যে ইহা স্থির হইয় থাকে না, পরস্তু অনবরত কারে, উপর হুইতে নীচে, নীচে হইতে উপরে নানাক খুরিয়৷ বেড়ায় । জৈবনিকের ভিতরে প্রায়ই নকগুলি একপ্রকার অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দান দেখা যায়। য-প্রাচীর পাৎলা ও স্বচ্ছ হইলে অনুবীক্ষণ-মন্ত্রয্যে এই দানাগুলিকে ইতস্ততঃ • ঘুরিয়া বেড়াইতে যায়। উহা অনেকটা নদীর স্রোতের কর্দমময় 1র মত দেপায় । জৈবনিক কয়েকটি বিভিন্ন পদার্থের মশ্রণে উৎপন্ন । তাছাল উপাদাম গুলির মধ্যে অঙ্গার, জান, অম্লজান, যবক্ষণপ্লঞ্জান, ফসফোরাস ও গন্ধক 1 ન્ન મજાક બાદન, નિન્ન : ૨૦°F કાંઠા તિમ નિઃ કેક সব শ্বেত অংশের স্যায় প্রমিয় ধায় । আইওডিন ;াগে জৈবনিক পিঙ্গলবণ ধারণ করে । উদ্ভিদের দেহ যেমন আমাদের দেই ও ঠিক সেইরূপ থ্য কোষ দ্বারা গঠিত এবং উদ্ভিদ দেহের জৈবনিকও প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ృOO) সঙ্গীব কোসের ভিতর জৈবনিক কোষ-পাচীরের ' [ ૨8ન કાન, ડેમ સંહ জীব-দেহের জৈবনিকের মধ্যে কিছুষ্ট পার্থক্য বুঝ৷ १iध्र न ! (৩) মধ্য-বস্থ –কোষের ভিতর জৈবনিকের মধ্যে জৈবনিক দ্বী বা পরিবুত একটু ক্ষুদ্র গtঢ পদাগ থাকে, উ&কে মধ্য-বস্তু বলে। মধ্য-বস্থ ও জৈবনিক মূলতঃ একইরকম পদার্থ। মধ্যবস্তুর কার্য্য যে কি তাহা ঠিক বুঝা যায় না, কিন্তু প্রত্যেক কোষেই এই মধ্য-বস্তু থাকে। মধ্য বস্তুবিহীন জীব-কোয কখনও দেখা যায় না। পূৰ্ব্বে যে কোষবিভাগ কাৰ্য্যের কথা বলা হুইয়াছে তাঙ্গতে কোঘের এই মধ্য-বস্তুটাই সৰ্ব্বপ্রথমে ভাঙ্গিয়া দুই ভাগ হইয়৷ ধায় । কোধের ভিতরকার সমস্ত অংশটাই সৰ্ব্বদ। জৈবনিক দ্বারা পূর্ণ থাকে না, মধ্যে মধ্যে খানিকট। করিয়া স্থান শূন্ত থাকে। ওগুলিকে শূন্ত গহবর বলে। ঐ শূন্ত গহ্বরগুলি কোষ-রস-নামক একপ্রকার তরল পদার্থে পূর্ণ থাকে। এই কোয-রসের মধ্যে জলে দ্রবীভূত, কয়েকপ্রকার চিনি, লবণ, তৈল, ও উদ্ভিজ্জাত অম প্রভৃতি থাকে । উপরিউক্ত পদার্থগুলি ছাড়া অনেক কোযে আরও কয়েকটি পদার্থ দেখা যায়। তন্মধ্যে হরিং-কণিকা-দান প্রধান, ঐ চরিং-কণিকা থাকার জন্যই গাছের পাত প্রভৃতি অমন মন্দর সবজরংয়ের দেখায়। উচ্চশ্রেণীর সমস্ত উদ্ভিদ দেহেই তরিং-কণিক দানার আকারে থাকে । ংরিং-কণিকা-দী বলা হয়। নিম্নশ্রেণীর উদ্ভিদে হরিং কণিকা-দানার আকারে না থাকিয়। প্রায়ই জৈবনিকের মধ্যে ছড়াইয়া থাকে। হরিং-কণিকা শুধু যে গাছকে স্বন্দর সলজ রং দেয় ভাঙ্গ মহে, পরস্তু হরিৎ কণিকার উপর গাছের অনেক কাৰ্য্যনির্ভর করে । হরিং-কণিকাই গাছের খাদ্য পরিপাক কাৰ্য্য সূাপন করে, সুতরাং যেসমস্ত গাছ মাটি বা বাতাস হইতে খাদ্য সংগ্রহ করে তাহাদের হরিৎকণিকা নহিলে চলে না । ব্যাঙের ছাতা প্রভৃতি কয়েকটি নিম্নশ্রেণীর উদ্ভিদে হরিং-কণিকা নাই, সেইজন্য উহাদের রং কখনও সবুজ হয় না । শ্রী হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় বিদ্যার্ণব উস্কাকে