পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চরকা ও দুভিক্ষজনিত অন্নকষ্ট নিবারণ रुंब्रनांब्र छटारणांएक जांtब्रांश्* कब्रिब्रt विनि यांराव अजप्टद्र मठारक তাহার লেখনী দ্বারা আঘাত করেন, উাহার লেখনী ধারণ যে সার্থক হয় নাই, ইছা আমরা অকুষ্টিভচিত্তে বলিতে পারি। ভাৰ যখন সভাকে অবলম্বন করিয়া বড় হইয় উঠে, তখনই তাহা শ্রেষ্ঠ ও মহান বলিয়া প্রতিপন্ন হয়। কিন্তু সত্যকে ধ্বংস করিয়া যদি ভাবের প্রতিষ্ঠা করা হয়, তবে তাহা অচিরে পঞ্চৱ প্রাপ্ত হয় । সম্প্রতি ওয়েলফেয়ার পত্রিকায় খ্ৰীযুক্ত এম এল রায় মহাশয় আচাৰ্য্য রায়ের “খন্দরের ৰাণীর" উপর কটাক্ষ করিয়া যে রীর্ঘ প্রবন্ধ বাহির করিয়াছেন, তাহা উtহার অকপট চিন্তাশীলতার পরিচায়ক হইতে পারে, কিন্তু কখনই সত্ত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত হইতে পারে না । তিনি প্তাহার প্রবন্ধের একস্থানে লিথিয়াছেন— “ডাক্তার রায় এই কথা মানিয়া লইয়াছেন যে, গ্রামা অধিবাসীগণের অনেক অৰসর সময় আছে এবং সেইজন্যই তিনি বিশ্বাস করেন যে, कबूक अकक्नि मार्दिछनैौन झ्हेग्न ख?tव । किड इंश उीशब्र मधून ভুল ধারণা। তিনি যে অবসরের কথা বলতেছেন, তাহা গ্রামবাসীগণের আদৌ নাই ; সুতরাং চরকা কখনও সাৰ্ব্বজনীনভাবে গৃহীত হইতে পাবে না।” ওয়েসূফেয়ার পত্রের সম্পাদকীয় মন্তব্যে মিষ্টা এম এন রায়ের প্রবন্ধের ভিতরকার কথাটি ধরিয়া একটি সুন্দর সমালোচনা বাহির হইয়ছে। মিষ্টার রায়ের প্রবন্ধটির মুখ্য উদেষ্ঠ এই বলা, যে, कांशैरमब्र कबूक कॉफ़ेब्र भभग्न नांश् । किड़ लैौजूख ७न् ७न् ब्रांद्र মহাশয় এই কথাটি ভুলিয়া গিয়াছেন যে চাষীদের যদি বা সময় না থাকে, তাহদের স্ত্রীকস্তাগণের সময় থাকিতে পারে। মেয়েরাই বরাবর বেশী সূতা কাটিত-সর্বতোভাবে স্ত্রী-কস্তারাই স্থত কাটিত, একথাও বলা যাইতে পারে। চাষীদের সময় আছে কি নাই, তাহা লইয়া এস্থলে আলোচনা করা তত প্রয়োজনীয় মনে করি না । যাহা হউক ওয়েলফেয়ারের সম্পাদক মহাশয় এই আলোচনার যে সারগর্ড কথা লিখিয়াছেন, তাক উদ্ধৃত করিয়া দিতেছি – “ডাঙ্গর স্তার পি দি রায় নিখিলভারত খন্দর সভায় যে বক্ততা মিয়াছিলেন স্বযুক্ত এম এন রায় মহাশয় ওয়েলফেয়ারের বৰ্বমান সংখ্যার তাহার এক সুমালোচনা বাহির কবিয়াছেন। তিনি লিখিয়াছেন, যে, এক-ফসল-জন্ম দেশে চাৰীদিগকে বৎসরের মধ্যে আটমাস অবিশ্রাপ্তভাবে ১২ ঘণ্টা করিয়া পরিশ্রম করিতে হয় । কিন্তু ইহা "পূর্ণ ভুল কথা। তাহাদিগকে দিনের পর দিন যে পরিশ্রম করিতে হয়, তাহ। ঠিক অবিশ্রান্ত নয়, ভিন্ন ভিন্ন সময়ের কৃষিকাজের মধ্যে বিশ্রামেরও সময় আসে। তার পর আর-এক কথা, দিনের আলো থাকিতেই তাহাদিগকে মাঠের কাজ সম্পন্ন করিতে হয় । যে কয়ঘণ্টা সূর্ব্যের আলো থাকে তাহ অপেক্ষ তাঁহাদের পরিশ্রমের সময় বেশী মইতে পারে না। তার পর ইহাও সম্ভব হইতে পারে না, যে, একফসল-জন্ম দেশে উপযুপিরি ২৪• দিন ১২ ঘণ্টাকাল স্বর্ঘ্যের আলো tাকিবে । বৎসরের ধে-ধে দিন ১২ ঘণ্টাকাল হুর্য্যের আলো থাকে, १शन काशौब्र भाळहे ठांशां८मब्र झूई cरुलांब्र वl ७क cदलांब्र त्रांशंद्र rম্পন্ন করিয়া লয় ইহাতেও তাহাজের কিছু সময় অতিবাহিত झेब्र थांब्र ।” "শ্রমঅপচয় ও দারিদ্র্য-সমস্তার চরম সমাধান করিতে হইলে, সমাজের শক্তি ও ভাস্থার উপাদানগুলিকে সাধ্যমত কর্ণরত করিতে হইবে। একথা কেহই বলিতে পারেন না, যে, ভারতের জনসাধারণ কৰ্ম্মক্লাভ এবং তাহাদের উপর আরও অতিরিক্ত কাজের বোঝা চাপাইলে জাহীদের সাংসারিক ব্লখ-স্বাচ্ছন্দ্যের কিঞ্চিৎ স্ববিধা হওয়া সত্ত্বেও ইহা তাহাদের *ष्क्र cथांब्र श्रभत्रणकब्र श्रद । एवषिक अभ यां पञविक cडांअन, ७ड़े দুইটি হইতেই ভারতের জনসাধারণ বঞ্চিভ। তাহার অন্ধভুক্ত থাকে বলিয়াই তাহাদিগকে অধিক কৰ্ম্মশ্ৰান্ত বলিয়া মনে হয়। যদি তাহাদের সাংসারিক আর কিছু বাড়িয়া যায়, তবে তাহদের কৰ্ম্মশক্তি যে আরও বহুল পরিমাণে জাগিয়া উঠিবে, ইহা আমরা নিশ্চয় করিয়া বলিতে পারি। অর্থনীতির দিক হইতে ডাক্তার রায়ের বক্ততার যে মূল্যই থাকুক না কেন, চরকার দ্বারা আমাদের জাতীয় ধন সৰ্ব্বসাধারণের মধ্যে স্বশররূপে বিতরিত হউক বা না হউক, আমাদের স্থির বিশ্বাস আছে, বে, চরকা ( বা এই উদ্দেঙ্গে অবলম্বিত অস্ত কোন ছোট শিল্প ) দ্বার চাষীরা তাহদের জমির সামাঙ্ক আয়ের উপর আরও ধনবৃদ্ধি করিতে সমর্থ হইবে।” শ্ৰীযুক্ত এমৃ এন রায়ের প্রবন্ধেৰ জবাব সম্পাদক মহাশয়ই দিয়াছেন, তবে বাস্তব ক্ষেত্রে হাতে-কলমে চরকার কাজে যে সুফল পাওয়া যাইতেছে, তাহা উল্লেখ করিলে, এই বিষয়টি আরও স্পষ্ট হইবে, এই আশায়, চরকার ছুষ্ঠিক্ষ নিবারণ-শক্তির দৃষ্টাপ্ত দিতেছি। লেখক মহাশয়ের যদি সামাঙ্ক খাদি-কর্থের সহিত পরিচয় থাকিত, তবে আজ তিনি এই সরল সত্যকে বুধিবার জঙ্ক গভীর গবেষণা ও রিয়া মস্তিষ্কের অপব্যবহার করিতেন মা। চরকায় যে কিরূপ স্বফল কলিয়াছে, তাহা একবার যগুড়া জেলার ভালোড়া, টাপাপুর, দুর্গাপুর প্রভৃতি স্থান পরিদর্শন করিলে সহজেই বোধগম্য হইবে। এই অঞ্চল প্রকৃতপক্ষে এক-ফসলের দেশ ; ঠিক দেড় বৎসর পূৰ্ব্বে আদমদিঘী প্রভৃতি স্থান আমরা পরিদর্শন করি। তখন বিগত ভীষণ বস্তায় এইসমস্ত স্থানের কি সৰ্ব্বনাশ হইয়াছিল, তাহা পাঠকবর্গের স্মরণ আছে। কাৰ্ত্তিক মাসে দেখা গেল, যে-স্থানে এক মাস পুৰ্ব্বে ছয় ফুট সাত্ত ফুট জল উঠিয়াছিল, উত্তরের হাওর বহিতেই সেই স্থানের মাটি শুকাইয়া ফাটল বাহির হইয়াছে এবং পাথরের স্বায় শক্ত হইয়াছে। এইজগু এই অঞ্চলে রবিখন্দ একবারে হয় না বলিলেই হয় । আমন ধাগুই এখানকার লোকের উপজীব্য। একবার বস্তায় ইহাদের সর্বনাশ হইয়া গিয়াছে, তাহার উপর আবার গত বৎসর উত্তরবঙ্গে অনাবৃষ্টিহেতু অনেক জমি একবারে চাষ করা হয় নাই। এই কারণে উল্লিখিত গ্রামসমূহে ভয়ানক অন্ন-কষ্ট উপস্থিত হইয়াছে। স্বথের বিষয় বঙ্গীয় রিলিফ কমিটি আত্রাই, রঘুরামপুর, তালোড়া, চাপাপুর প্রভৃতি কেত্রে আড়াইহাজার চরকা কিতরণ করিয়াছেন এবং বরিশাল, মাদারীপুর, বিক্রমপুর প্রভৃতি অঞ্চলের অক্লান্তকৰ্ম্মী যুবকদের সহায়তায় এইসব অঞ্চলের মেয়েদের দ্বারা চরকার স্থত কাটিবার ব্যবস্থা করিয়াছেন। সম্প্রতি আচাৰ্য্যদেব চাপাপুর কেন্দ্র পরিদর্শন করিয়া আসিয়াছেন। তাহার সঙ্গে যাইবার সৌভাগ্য আমার হইয়াছিল। সেখানে প্রতি সপ্তাহে চামিণ করি স্বত ছুইতেছে। আমি অনেক চাৰীকে Nలిసి to