পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বায়ুমণ্ডল উৰ্দ্ধে কত দূর বিস্তৃত ? আষাঢ় সংখ্যা ‘প্রবালী'র বেতালের বৈঠকে মীমাংসায় বিমান-পোত ও জাহিকগতির প্রসঙ্গে একজন লেখক লিখেছেন যে,পৃথিবী থেকে প্রায় ৪৫ ক্রোশ (৯৪ মাইল) উদ্ধ পর্যাপ্ত বায়ুমণ্ডল ; আর-এক লেখকের भष्ठ ७ई वांछू-भ७gशग्न १ छैौद्रउ याग्न ८० भांश्ल । এতদিন জানা ছিল, এই বায়ু-মণ্ডল উদ্ধে প্রায় ১০০ মাইল গিয়ে শেষ হ’য়ে গেছে ; এই ১•• মাইলের পর জড়-জগতের কোন অস্তিত্ব cws cwqa *tsi stą. Na forts z (perfect vacuum ) विहांश कबूझ ! (श्रवथ् अ३ बांबूशैन अनछ मूंछब्र भtप्सं भीप्स, मभूम বিন্দুবৎ, গ্রহ উপগ্রহ প্রভৃতি জড়-জগং নিজ-নিজ বায়ুমণ্ডলে আবৃত হয়ে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে।) এই ১•• মাইলের মধ্যে আবার প্রথম ৫• মাইলের পর বাতাস এত বেশীরকম পাতলা (rarefied) হ’য়ে গেছে যে এই ৫০ মাইলের পর যে-বাতাস আছে তাকে সাধারণতঃ আমরা গণ্য বলেই ভাবিনে । বায়ুমণ্ডলের গভীরতা সম্বন্ধে সম্প্রতি বিখ্যাত ফরাসী জ্যোতিৰিক্ত আবাবে মোরো ( Abhe Moreaux ) অভিনব মত প্রকাশ করেছেন, তার বিবরণ জুনের পপুউলার সায়েন্‌স মান্থলিতে বেরিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন যে, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার দ্বারা এরূপ হুচিত হয় যে বায়ুস্তরের গভীরতা প্রায় ৫৪• মাইল । অবশ্ব বায়ুমণ্ডলের উপরঅঞ্চলের বাতাসের সঙ্গে, আমরা যে-বাতাসে নিশ্বাস নিয়ে থাকি, তার সঙ্গে "সাদৃপ্ত খুবই কম। এই জ্যোতিষিকের মতে প্রায় ১• মাইল উচু পৰ্য্যন্ত বাতাস পাওয়া যায়। সাধারণ বাতাস যার সাথে আমাদেরচেনাপরিচয় আছে আর যা প্রধানত: অকৃসিজেন, নাইট্রোজেন, কাৰ্ব্বনিক্‌ এসিড ও দু' চারটি বিরল গ্যাসের ( rare gases ) মিশ্রণে গঠিত। অবষ্ঠ অকৃলিজেনের পরিমাণ, যতই উপরে যাওয়া যায়, ততই কমৃতে থাকে ; উড়ো-জাহাজ-চালক ও উচু পাহাড়-চড়িয়ের এরকমই বলে’ থাকেন। ১• মাইলের পর থেকে প্রায় ৬০ মাইল উচু পৰ্য্যস্ত বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদান নাইট্রোজেন, এ-অঞ্চলে ঝড়-ঝাপট বা জোর বাতাস নেই। এই উক্তি নরওয়ের অধ্যাপক ফেগার্ডের (Professor Wegard rনূতন আবিষ্কারকে সমর্থন করে ; অধ্যপক ফেগার্ড, আবিষ্কার করেছেন যে বায়ুমণ্ডলের শেষে একটি নাইট্রোজেন স্তর আছে। জ্যোতির্ষিক মোরোর মতে ৬০ মাইলের পর থেকে ১০ • মাইল, বা কিছুদূর আরো উচু পৰ্য্যস্ত আর-একটি স্তর আছে যা প্রধানত: হাইড্রোজেনে গঠিত। বিজ্ঞান বরাবর বিশ্বাস করে এসেছে যে, বায়ুমণ্ডলের শেষ এইখানে—এই ১•• মাইল উচুতে। কিন্তু আবাবে মোরোর মতে আরও একটি অজ্ঞাত উপাদানের ঘন স্তর আছে যার বিস্তার উদ্ধে" আরো ৪•• মাইলেরও বেশী। এই অজ্ঞাত বায়ুস্তরের সুস্পষ্ট অস্তিত্ব নিরূপণ করা হয় উদীচ্চ উষা বা জ্ঞারী-বোরীএলিসের নিপুণ পৰ্যবেক্ষণ স্বারা । নানান স্থান থেকে যুগপৎ ৬••র উপর আলোক-চিত্র গ্রহণ করে *এবং পরে ত্রিকোণমিতির সাহায্যে গণনা করে জাপা গেছে যে, অরোরার বৈদ্যুতিক বিকাশ ভূপৃষ্ঠ থেকে উর্ধে ৫৪• মাইল পৰ্য্যপ্ত ছড়িয়ে আছে। चन्द्रांबांद्र आहे ध्वङ्गठिक बिकांन कांक दाबूशैन (छक्लबखशैन) नूछ স্থানে (vacuum) সম্ভবপর নয়। তাই অনুমান করা হয়েছে যে, نقحة &দ N W、 జక 粤/供 ৫৪• মাইল বা আরও উচুতে কোনো-না-কোনো-রকমের বায়ুস্তর एश्रi:छ् । चांद्र ७ यदि येबां* शब्ब cष, छेउद्र-cप्रक्ररङ दांबूलद्र खेरक c8० भांड्रेण পৰ্য্যস্ত আছে, তা হ’লে সঙ্গে সঙ্গে এও প্রমাণ হবে যে পৃথিবীর সর্বত্র বায়ুমণ্ডলের গভীরতা ৫৪•.মাইল, কারণ বায়ুস্তরের উচ্চত পৃথিবীর ছু জায়গায় দুরকম হতে পারে না ; কোন-রকমে তা হ’লেই বায়ু-সমুদ্রে তীব্র আলোড়ন হয়ে শীঘ্রই বায়ুস্তরের উচ্চতা দু’জায়গায় সমমি করে’ দেবে । অমিয় বহু ঐতিহাসিক সত্য নির্ণয়ের উপায় বৈশাখের “প্রবাসী"তে খ্ৰীযুক্ত অমৃতলাল শীল মহাশয় নারীর অবরোধ প্ৰখা” নামক প্রবন্ধে কয়েকটি প্রমাণ দিয়া দেগাইতে চেষ্টা করিয়াছেন যে, "মুসলমান আক্রমণের পূর্বেও সম্রাস্ত হিন্দু পরিবারে অবরোধ প্রথা প্রচলিত ছিল ।” হিন্দু নারীর মধ্যে যে অবরোধ প্রথা ছিল তাহার “ঐতিহাসিক"প্রমাণ দিতে গিয়া তিনি বলিলেন, উত্তর-ভারতে ঝুলন-উৎসবের সময় কুলকামিনীর বিবাহাৰ্থী রাজপুত এবং দাসী সংগ্ৰহাৰ্থী মুসলমান কর্তৃক অপহৃত হইত ; মহাবীরের সময়ে বৈশালীর রাজকুমারীকে এক ধনবান দুষ্ট বণিক্‌ হরণ করিয়া লইয়া গিয়াছিল —এই দুই ঘটনা হইতে সিদ্ধাত্ত করিলেন, হিন্দু-মহিলাদের মধ্যে অবরোধ প্রথা ছিল । ত্রিবাঙ্কুরে নম্বুদ্রি भश्लिांद्रां कामरद्र थांबूठ श्झीं शठी भांशाग्न निद्रां ब्रांखाद्र वांश्ब्रि इग्न । “বাহির হয়" ইহাতে অবরোধ বুঝাইল কোথায় ? কিন্তু এই প্রমাণ হইতে লেখক সিদ্ধান্ত করিলেন, “এই নিয়মে বেশ বুঝিতে পারা যায় যে, প্রাচীন বৈদিক কালে সন্ত্রাপ্ত বংশে অবরোধের প্রখা বড় অল্প ছিল না,* কেন না, নাম্বুদ্রিরা গৈরিক বসন পরিয়া দণ্ডধারণ করিয়া গুরুগৃহে গিষ্ঠা বেদ অধ্যয়ন করে । 影 তার পর লেখক বলিতে চাহিলেন, ভারতে আসিবার পূৰ্ব্বে মুসলমান মহিলাদের মধ্যে অবরোধ-প্রথা ছিল না । তাহারা শুধু বোরক দ্বার সৰ্ব্বাঙ্গ আবৃত করিয়া মুক্তভাবে চলাফেরা করিতেন। বোর্ক কি নারীর মুক্তির পরিচায়ক না তাহার নারীত্বের উপহাস মাত্র। বোরকা পর যদি অবরোধ না হয়, তবে নমুী মহিলার চাদর পরিয়া চলা अक्टोष इङ्ग्रेज किङ्गेश्रो ? তার পর লেখক বলেন, "হায়াই (মুসলমান মুহিলারা) এখানে আসিয়া দেখিলেন, সন্ত্রান্ত হিন্দু মহিলার অবরোধে বাস করেন, ওঁহাদে পক্ষে পথে হাট নিন্দনীয়। অতএব তাহারাও হিন্দুদের দেখাদেখি অস্বঃপুরবাসিনী হইলেন। এরূপ না করিলে উহাদের সন্মান থাকে না ।” "হিন্দু-মহিলার অবরোধে বাস করেন" একথা লেখকের উক্তি মাত্র “যথেষ্ট" "ঐতিহাসিক দৃষ্টাস্তের অবতারণা করিাও তিনি তাহার নাtধ প্রমাণ দেন নাই। “হিন্দুদের দেখাদেখি ‘অঙ্কপুরবাসিনী হইলেন, ইহারও কোন প্রমাণ দেওয়া হইল না।