পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ এবং তদারুন অধমৰ্ণ দেশসমুহ এভগুলি অর্থের সদব্যবহাৱ হইতে বঞ্চিত হইলে, তাহার পরিণাম র্যবসা-বাণিজ্যের পক্ষে কিরূপ ক্ষতিকর হইতে পারে তাহ সহজেই অনুমেয় । এতগুলি টাকা ঋণপরিশোধের জন্য ব্যয় হওয়ার অর্থ ঐ পরিমাণ মুল্যের ব্যবসা-বাণিজ্যের হানি হওয়া । যাহাদের ভাণ্ডারে টাকা যাইতেছে তাহারা যদি উহা সঞ্চর না করিয়া উদীর তীরে ব্যয় করিতেন, তাহ হইলেও এতটা ক্ষতি হইত না। কিন্তু তাহারা উহা ব্যয় না করিয়া উহ। স্বারা নিজ নিজ স্বর্ণ-তহবিল স্ফীত করিয়া চলিয়াছেন । নগদ মুদ্রা না লইয়া তৎপরিবর্তে র্তাহারা যদি অধমৰ্শদিগের নিকট হইতে ঐ মূল্যের প্রয়োজনীয় পণ্য গ্রহণ করিতেও স্বীকৃত হইতেন তাহা হইলেও হতভাগ্য অধমণদের বাচিবার উপায় হইত। কিন্তু তাহা ত হইবার উপায় নাই ; অধিকন্তু অধমৰ্ণ ও অষ্ঠান্ত দেশ হইতে পণ্যের আমদানি বন্ধ করিবার সব ব্যবস্থাই বিধিমত ঠিক আছে । নিরুপায় হইয়া দেনদীর দেশসমূহ দেশের টাকা যথাসম্ভব বাচাইবার উদ্দেশ্যে বিদেশী মলের আমদানি বন্ধ করিবার চেষ্টা করিতেছে এবং ঋণপরিশোধের জন্ত যে-কোন মুল্যে বিদেশে মাল বিক্রয় করিতে বাধ্য হইতেছে। শুধু তাহাই নহে, পুনরায় স্বর্ণমান পরিহার করিয়া নিজ নিজ দেশের মুদ্র-মুলা হ্রাস করতঃ বিদেশে নিজ মাল সস্তীয় চালাইবার প্রতিযোগিতা চলিয়াছে # ফুলে অস্তির্জাতিক বাণিজ্য অধিকতর বাধাপ্রাপ্ত হইতেছে, বেকার-সমস্ত বৃদ্ধি পাইয়াছে, জিনিষের চাহিদা ও মুল্য আরও হ্রাস পাইয়াছে । মুদ্র-মুল্য হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে দেনদীরের দেনার পরিমাণও আপন হইতে বাড়িয়া চলিয়াছে। এতগুলি দেশকে পঙ্গু করির শুধু এক মুখী ও লাভবান হওয়া বৰ্ত্তমান আস্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যের যুগে সম্ভৱপর মহে । তাই আমেরিকা, ইংলণ্ড, ফ্রান্স প্রভৃতি দেশও বড় সুখে নাই। ७gहे cष नेिछ इtcऊ ऊन्नेि cभंjब्तकर्थींॐद्र भएश्वा गङrठांख्रिभांनौ भनियजछि cप्लांc* ठूणिर्बश्व} छङ्कबि८लप्यब्र ग़ज़ ঘুরিয়া মল্লিতেছে, এই মরস্থার প্রক্তিকর কি ? বিচারसूकिद्ध चब्रि1हँड्न्न ७को यौयोश्ञा श्ब्रङ cठमत्व कनि झक्ष প্রকক্ষ ফুটবfi : ... ... :- - • . ";' . . . .” < గ ૨૦tt কিন্তু মীমাংসাকে কাৰ্য্যে পরিণত করাই দুরূহ। পরস্পরসংশ্লিষ্ট এই আন্তর্জাতিক ব্যাধির প্রতিকার করিতে হইলে প্রথমেই উগ্র জাতীয়তাবাদের মুলোচ্ছেদ করা আবগুক । মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি ও ক্ষমতা বে হারে বৃদ্ধি পাইয়াছে, তাহার মনুষ্যত্ব, মানবপ্রতি ও ধৰ্ম্মভাব সে হারে বৃদ্ধি পায় নাই । মনীষা দ্বারা যে অদ্ভুত স্বষ্টি সে নিজ হাতে গড়িয়া তুলিয়াছে, হৃদয়ের উদারভার অভাবে আজ সে তাহ রক্ষা করিতে পারিতেছে না । সমগ্র মানবজাতিকে সে নিজেই আহবান করিয়া একত্রে মিলিত করিয়াছিল ; আজ এই মিলনকে আবার সে নিজেই ক্ষুদ্র লোভ ও স্বার্থ-বুদ্ধির অধীন হইয়া পণ্ড করিতে বসিয়াছে । মানুষের উন্নতিকে অব্যাহত রাখিয়া ভাল ভাবে বাচিতে হইলে আমাদিগকে একসাথে বচিতে হইবে—অদ্য জাতির শ্বাস রোধ করিয়া যদি বাচিত্তে চাই তাহা হইলে বিধির অমোঘ বিধান অভূত উপায়ে তাহার শোধ লইবে এবং আখেরে কাহারও মঙ্গল হইবে না। ভারত-রূপ কামধেনুর বঁটি আজ একেবারে শুষ্ক হইয়া পড়ায় ইংলণ্ড, আমেরিকা, জাপান প্রভৃতি সকল দেশেরই ক্ষতি ও চিত্তার কারণ হইয়া পড়িয়ছে। পণ্য-বিক্রয়ের সুবিধার জঙ্গই রাজ্য ও রাজত্বের আয়োজন, সেই জন্তই এত রেষারেষি, এত যুদ্ধবিগ্রহ। কিন্তু সেই পণ্য অর্থ-সামর্থ্য না থাকিলে কে কিনিবে ? গোটা দুনিয়ার মাল চালাইবার এতবড় হাট এই ভারতবর্ষ। এই হাটে বদি তাহদের মলি বিক্রয় বন্ধ হয় তবে এ-সব দোকানদারের জাত কি করিয়া বাচিবে ? যে ব্যবসা-বাণিজ্য উনবিংশ শতাব্দীর “sqffges ștą” (Free Trade ) Îfsą অনুকুল হাওয়ায় অব্যাহত গতিতে পৃথিবীর সর্বত্র প্রবেশলাভ করিয়াছিল, আজ তাহাকে অস্পৃশু-জ্ঞানে নানা কলকৌশলে বিদূরিত করিতে চাহিলে তাহ রক্ষা পাইবে কিরূপে ? আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে বাচিতে হইলে মান্তর্জাতিক মনোবৃত্তির আবগুক-ইউরোপের স্বার্থকলুষিত জীব্র জাতীয়তার হাওয়া তাহার পক্ষে মারাত্মক । জবঙ্গ আর একটি পন্থী আছে--বিদেশীর সন্ধিত সমগ্র ব্যক-সম্পর্ক তুলিম স্থিা আত্মমৰ্ব্বৰ হুইয়া বাঁচা । अल्काक क्षेत्र अञ्जाब ७ थप्द्रबन्न निछ cबत्र श्हेप्ङ মিট্রাইকার গ্রয়োজন ও র্যরস্থ কুর এবং দেশের শিল্প ও