পোষ ভারতের লিপিসমস্যা YEుగ్రీ তামিল, তেলুগু ইত্যাদি ; কোন কোন অক্ষর ত খুবই জটিল, যেমন, দেবনাগরী, বাংলা, উড়িয়া প্রভৃতির ল্প, ঔ, ছ, এঃ, ইত্যাদি । লিপি-চিত্ৰখনি মনোযোগ দিয়ে দেখলেই একথা কতটা সত্য তা বুঝতে পারা যাবে। তার পর এ অক্ষরগুলি অগ্রগতিশীল বা সম্মুখগামী নয়, কেননা, এক-একটি অক্ষর নিয়ে পরীক্ষা ক’রে দেখলেই বুঝা যাবে যে, এক-একটি বর্ণ লিখতে কতবার লেখনী তুলতে হয় এবং তার শেষ রেখাপাত কখনও উৰ্দ্ধে, কখনও অধোতে, কখনও বা পশ্চাতে চলেছে ; এই কারণে লেখার গতি পদে পদে বাধা পায়। আবার অনেক অক্ষরের রেখা-পরম্পরায় ক্রমগতি নেই, প্রত্যেকটি অক্ষর যেন ব্যক্তিত্বপ্রধান, কেহই প্রায় অন্তটির সঙ্গে সহজে মিলিত হ’তে চায় না এবং মিলিত করবার চেষ্টা করলেই পড়া অনেক সময়ে কঠিন হয়ে পড়ে । এ-বিষয়ে মনে হয় আমাদের দেশীয় বর্ণমালাগুলি জাতির বিশেষত্বব্যঞ্জক, কেননা, আমাদের অক্ষরগুলি প্রধানতঃ পার্থক্য প্রধান ; আমরা যেমন কেহ কারও সঙ্গে মিলতে পারি না, মিলে কোন কাজ করতে পারি না, তেমনি আমাদের অক্ষরগুলিও কেহ কাহারও সঙ্গে সহজভাবে যুক্ত হ’তে পারে না । এই ক্রটির ফলে লেখনী বার-বীর উঠতে হয় ; এমন কি কোন কোন অক্ষর আছে যা এক ধারায় বা “টানে” লেখা যায় না এবং সেই জন্তে অনর্থক অধিক পরিশ্রম হয় । আমাদের বাংলা কথাগুলি লিখতে আমরা কতবার লেখনী উঠাতে বাধ্য হই যদি পরীক্ষণ করে দেখা যায় তবে এই অসুবিধার বিষয়ে কোন মতদ্বৈধ হ’তে পারে না। একখানি চিঠিতে “শ্রদ্ধাস্পদামু” লিখতে ছয় বার এবং আর একখানিতে “অনুগ্রহপূর্বক” “རྩྭ་ལ་ཝཱ་ লেখনী উঠাবার প্রয়োজন হয়েছে দেখা গয়েছে। যদি একটানে এ কথাগুলি লেখা যায় তা হ’লে যে লিখন অনেক সহজ হয়ে যায় সে-বিষয়ে সন্দেহ নেই। শেষ কথা, আমাদের অক্ষরগুলি অপেক্ষাকৃত জটিল হওয়ায় অল্প পরিসরে লিখন বা যুদ্ৰণ কঠিন হয়ে পড়ে ; প্রকৃতপক্ষে তা সম্ভব হয় না, । - * ५हे उ ¢*ील अनष्बूङ अभएक्छ कथा । गुरू অক্ষরগুলি পরীক্ষা করলে দেখা বাবে যে, অসংযুক্ত অঙ্কয়ের যে-সব দোষ বা ক্রটি উল্লেখ করা হয়েছে সেই সমস্ত অগুণ আরও নিবিড় ভাবে সংযুক্ত অক্ষরগুলির মধ্যে পাওয়া যায়। এগুলি আরও অধিক জটিল, অগ্রগতিহীন, পার্থক্যপ্রধান, লেখনীর বাধা উৎপাদক । উপরন্তু P 蛋 so C 9 } ($;io | i
S BBBBB BB DDt ttBB BB BBB ফুট, তিনটি এবং সময়ে.সময়ে ब्रांझे अकन इङ रा একে অন্তের স্বন্ধে জারোহণ করে এবংযত রকমে পাৱে । s