জ্যৈষ্ঠ ക്ഷങ്ങ് ং নহে, অসৎ নহে, সৎ ও অসং এই উভাও নহে ; ভিন্ন ৫ অভিন্ন নহে, ভিন্ন ও অভিন্ন এই উভয়ও নহে।’ বৌদ্ধশাস্ত্রেও এই তিন আ স্ত বা কোটির আলোচনা দেখা স স্ক ৰ্ম্ম পু ও রী কে (২,৬৫, পৃ. ৪৮ ) আছে – “বিলগ্ন দৃষ্টিগহনেষু নিত্যম্ অস্ট্রীতি নাস্তীতি তথাপ্তি নাস্তি ।” স্তি, নাস্তি, ও অস্তি-নাস্তি এইমত রূপ গহনে বিলগ্ন । ল স্কা ব তা রে ( ন্যা জি ও, ১৯২৩, পৃ. ১৫৬ ) দেখা † : — “অসমূ ল জায়তে লোকে ন সৰু ন সদসন কচিৎ। প্রভায়ৈ কারশৈশ্চাপি যখ। ৰালেবিকল্পতে ॥ ন সন নাসন ন সদসন যদ। লোকং প্রপশাতি। তদ। বাrবৰ্ত্ততে চিত্তং নৈরায়াং চাধিগচ্ছতি |” ‘বালকের। যেমন কল্পনা করে, বস্তুত সেইরূপ মূল কারণ সহকারী কারণে সৎ-স্বরূপ, অসৎ-স্বরূপ, বা সদসৎ-স্বরূপ এই ) লোক উৎপন্ন হয় না । কেহ যখন (এই ) লোককে থে যে, ইহ সং নহে, অসৎ নহে, এবং সদসং নহে, তখন হার চিত্ত নিবৃত্ত হয়, সে নৈরাত্ম্য অধিগত হয়।’ নিম্নলিখিত কারিকাটি না গা জুনে র, ইহা তাহার Iা কী তী ত স্ত বে (১৩) ও আ চি স্ত্য স্ত বে (৯) আছে :– “ন সন্ন পদ্যতে ভাবে নাপাসন সদসন্ন চ | ন স্বতে নাপি পরতে ন দ্বাভ্যাং জায়তে কথনূ ॥” ৮ ‘সৎ যন্ত উৎপন্ন হয় না, অসংও উৎপন্ন হয় না, সদসংও পন্ন হয় না। আবার বস্তু নিজ হইতে উৎপন্ন হয় না, অন্ত তেও হয় না, এবং ইহাদের দুইটি হইতেও হয় না। অতএব রূপে ইহা উৎপন্ন হয় ? আ র্য্য দেব এক স্থানে ( চ তু ঃ শ ত ক, ১৬, ২৫ ) গয়াছেন – “সদসৎ সদসচ্চাপি ধৰ্ম্ম পক্ষ্যে ন ৰিদ্যতে । উপালম্ভশ্চিরেণাপি তস্য কৰ্ত্তং ন শক্যতে ” যাহার নিকটে সং, অসং, ও সৎ-অসৎ বলিয়া কোনো ৮। স্রষ্টব্য মুগ ম খ ম ক ক রি ক, ১-৭ । চতুষ্কোটি 3) ينمو পক্ষ নাই, দীর্ঘকালেও তাহার তিরস্কার করিতে পারা যায় না ।” পূৰ্ব্বে যাহা বলা হইল তাহ দ্বারা ইহা মনে করিতে পারা ঘাম না যে, ল স্ক ব তার, না গা জুন, বা অ ৰ্য্য দে বের সময়ে চতুষ্কোটি বা চারিটি অস্তের আলোচনা আরম্ভ হয় নাই, কারণ উল্লিখিত গ্রন্থ কয়খানির প্রত্যেকটিতেই তাহার উল্লেখ পাওয়া যায়। ল স্কা ব তা রে (পৃ. ১২২, ১৫২ ) চা তু ক্ষে টিক শব্দটিরই বহুবার প্রয়োগ আছে, উহার অর্থ চতু ক্ষে টি-বিষম্বক পদ্ধতি। মূ ল মধ্য মককারি ক, ২২, ১১, ও চ তু: শ ত ক, ৮. ২০, ১৪, ২১ দ্রষ্টব্য । এইরূপে বুঝ। যাইবে যে, যদিও এই সময়ে ত্রিকোটি ও চতুষ্কোটির চিস্ত উৎপন্ন হইয়াছিল, এবং প্রয়োজনানুসারে যে-কোনোটি প্রয়োগ করা হইত, তথাপি সাধারণত দ্বিকোটিরই প্রথম স্থান ছিল । আমরা পূৰ্ব্বে দেখিয়াছি যে, প্রথমত দ্বিকোটির চিন্তা বেদে পাওয়া যায়। বুদ্ধদেব ইহা গ্রহণ করিয়াছিলেন । চতুষ্কোটির প্রথম প্রবর্তক তিনি বা র্তাহার সাক্ষাৎ অসুগামিগণ নহেন। স ম এঃ এঃ ফ ল স্ব ত্ত ( দী ঘ নি কা য়, ২.৩২ ) অধ্যয়ন করিলে বুঝা যায় যে, বৌদ্ধগণের মতে ছয় বিধৰ্ম্মী আচার্য্যের মধ্যে অন্যতম বে ল টু ঠি পুত্ত সঞ্জ স্ন কেই প্রথমে এই মত প্রচার করিতে দেখা যায়। ইহার মতের দ্বারা জৈন ও বৌদ্ধ উভয় সম্প্রদায়ই বিশেষরূপে প্রভাবিত হইমাছিলেন । জৈনগণের স্য। দ্বাদ অথব স গু ভঙ্গী ন ম প্রথমত ‘অস্তি' ও 'নাস্তি এই দুইটি মাত্র ভঙ্গী অবলম্বন করিয়া প্রবৃত্ত হইয়াছিল, পরবর্তী আর পাচটি ভঙ্গা পরে ধোজিত হইয়াছে, ইহাই মনে হয়। এই দুই কোটির সম্বন্ধে এখানে বিশেষ লক্ষ্য করিবার বিষয় এই যে, জৈন ধৰ্ম্মে বা দর্শনে উহ। বিধিwool (affirmation), fo বৌদ্ধ ধৰ্ম্মে বা দর্শনে তাহা নিষেধ£o (negation) গৃহীত হইয়াছে । উভয়ের মধ্যে इंक्षझे ভেদ |
