শৃঙ্খল जैश्शैब्रकूमांब cप्नोधूबैौ . ( $br ) চৈত্র অপরায়ের প্রখরতর রৌত্র, তৰু অজয় বালিগঞ্জ অবধি সমস্ত পথ হাটিয়াই আসিল। আজও অনাহুত আসিল, এবং অসময়ে আসিতেছে এই সংশয়কে মনে স্থান দিল না। কবে এক নিভৃত সন্ধ্যায় ঐন্দ্রিলাকে স্পৰ্দ্ধা করিয়া কি বলিয়াছিল, ঐন্দ্রিলা সে কথা জুলিয়াছে কিন্তু সে নিজে ভোলে নাই। আজ তাহার সেই স্পৰ্দ্ধিত প্রতিশ্রুতির ঋণ শোধ করিবার পালা। আজ ঐজিলাকে সে বলিবে বলিয়া আসিয়াছে, আমি ক্লাস্তি মানি নাই, দেশের বহু দুর্ভাগোর, অশেষ প্রকার দুৰ্গতির, একটিমাত্র যে মূলগত রহস্ত, তাহ আজ আমার কাছে স্পষ্ট হইয়া গিয়াছে। অন্ধকারের অতলতল হইতে সত্যের সেই মহামণিটিকে তোমারই জন্য আমি উদ্ধার করিয়া अॉनिम्नांड्रिं । কিন্তু বেহার আসিয়া সেলাম করিয়া দাড়াইলে, ঐন্দ্রিলাকে খবর দিতে বলিতে তাহার বাধিল । প্রথমতঃ বীণা এ গৃহের অধিষ্ঠাত্রী, তদুপরি ঐজিলাকে আজ তাহার প্রয়োজন অত্যন্ত গভীর বলিয়াই বাহিরে সে কথাটা প্রকাশ করিয়া বলিতে তাহার ইচ্ছা করিল না। বেহারাকে বড় দিদিমণির সন্ধানে উপরে পাঠাইয়া, একতলার বসিবার ঘরে কম্পিতবক্ষে সে অপেক্ষা করিতে লাগিল। একটু পরে বেহাৱা আসিয়া খবর णि, यङ्गििबन्धि कि कोट्ण दाँष्ट्रिङ्ग क्षेझ नििग्नप्झन, कथन ফিরিনে তাহাও কিছু বলিয়া যান নাই। তখনও লোকটাকে ফিরিয়া উপরে পাঠাইতে তাহার ইচ্ছা করিল না। অজয় কে যে তাছার জন্ত নিঃসম্পর্কিত একটা মানুষ এত করিয়া षट्ठेिशा बद्विtष? नब्रथाब्र कtरु नैफ़िाहेश देउलङः कब्रिाख्रश्, এমন সময় রাহু ছটিয়া আলিরা তাহার হাত চাপিয়া ধরিল। কলি, "চায়ের সময় হয়ে গিয়েছে, চা খেয়ে যাবেন, ৰয়ন। আমি ছোড়দিকে ডেকে আন্ছি।" সঙ্গে সঙ্গেই ছা পূৰ করিয়া লাফাইতে লাফাইতে লে উপরে চলিয়া .গেল । ঐজিলা নামিয়া আসিয়া কহিল, “বন্ধন। দিদি क्षन क्ब्रिट्व ठांब्र किडू टैिंक ८नहे शeि । अभिग्न আবার গুছিয়ে অম্লখ বাধিয়েছে, এই দু দিন বাড়ী ছেড়ে একবারও বেরতে পায়নি বেচারা। আজকেই জরটা ছেড়েছে, আমারও কলেজ নেই, ফাক পেয়ে তাই একটু বেরিয়েছে।” অজয় কিছু শুনিল কিনা সে-ই জানে, কহিল, “ও। আর সবাই বেশ ভাল আছেন ?” ঐজিলা কহিল, “ভালই ত আছি। আপনি ?” অজয় কহিল, “ভাল।” তাহার পর কথা আর অগ্রসর হইতে চাহিল না। অজয় ভাল আছে এই কথাটিকে ঐন্দ্রলা এমন নিৰ্ব্বিবাদে স্বীকার করিয়া লইল বলিয়াই যেন অজয়ের উন্মুখ মন ক্ষোভে আড়ষ্ট হইয়া রহিল। ইহার পর মন্দিরা কাদিতেছে বলিয়া হেমবালা যখন সংবাদ পাঠাইলেন, তখন আর দ্বিধামাত্র না করিয়া সে উঠিয়া পড়িল। “চা খেয়ে যান। না, চ খেয়ে যেতে হবে,” বলিয়া রাহু অনেক টানাটানি করিল, কিন্তু কিছুতেই অজয়কে ধরিয়া রাখিতে পারিল না। ওয়েলিংটন স্কোয়ারের বাড়ীর দরজায়ই বিমানের সঙ্গে দেখা। রোল্ড গোল্ড বাধান ছড়ি খুরাইয়া সে বাহির হইয়া চলিয়াছে। যেন কিছুই ঘটে নাই এমনই ভাবে সে বলিল, “বালিগঞ্জে গিয়েছিলে ?” কেবল অলক্ষিতে অজমের একটি হাতকে নিজের হাতে লইয়া আস্তে একটু টিপিল । আর কি বলিৰে ভাবিয়ান পাইবা অজয় কৃলি, “বীণদেবী বাড়ী নেই, অন্ধস্থ মন্দিরাকে নিয়ে তার বোন ভারি ব্যস্ত, তুমি কি ও-বাড়ীই স্বাৰে এখন ?” বিমান কছিল, “পাগল ! এতদিন পরে দেখা, তোমাকে মোটেই আজ ছাড়ছি না।" “भवत्र किब्रिब उशब शऔरक ५क क्लिनिवाणि। कृहे दङ्कर७ ईछिबारे छणिण। अरब aथtधं बियांन च्छन्नएक
