১ম সংখ্য। ] S AAAAAA AAAAM AMAAA SAAAAAS AAAAA AAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS حمي অবতারের মূৰ্ত্তি অঙ্কিত থাকে। বিষ্ণু-পূজার সহিত সংশ্লিষ্ট আর-একরকম প্রস্তর-শিল্পের নমুনা বাঙ্গালাদেশে পাওয়া যায়। আমি এগুলির বিষ্ণুপট নামকরণ করিয়াছি। চতুর্দশ বৎসরের প্রবাসীর ভাদ্র সংখ্যায় “দশ অবতার প্রস্তর” নাম দিয়। এইগুলি সঙ্গন্ধে এক প্রবন্ধ লিখিয়াছিলাম। পাঁচ-সাত ইঞ্চি দীর্ঘ, ঐরকম প্রস্থ, এবং ইঞ্চিখানেক বেধের মাপে এই পাথরের পাটীগুলি তৈয়ার হইত। এগুলির এক দিকে বিষ্ণু লক্ষ্মী সরস্বতী ইত্যাদির মূৰ্ত্তি এবং অপর পিঠে দশ অবতারের মৃত্তি খোদিত থাকিত । রাজসাহীর যাদুধরে, ঢাকার যাদুঘরে এবং বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের চিত্রশালায় এই গুলির নমুনা দেখিতে পাওয়৷ যাইবে । বঙ্গীয়ু-সাহিত্যপরিষদে তামার একখান এইরূপ পাট আছে । এই বিষ্ণুপটগুলি হইতেও দশ অবতারের মধ্যে কহিকে কাহাকে ধরা হইত এবং কাহার পবে কাহাকে বসান হইত, তাহ। জান যfয় । জয়দেব ( অতিমানিক ১১৭০ খৃ: ) গীতগোবিনে । বিখ্যাত দশ-অবতার-স্তোত্রে উপরিউল্লিখিত শ্লোকের মৎস্য কৃষ্মে বরাহণ ইত্যাদি তালিকারই অহুসবণ করিয়াছেন । বিষ্ণুমূৰ্ত্তি ও বিষ্ণুপট্টগুলিও অধিকাংশই জয়দেবের সময়ের --অর্থাং পাল-সেন-বৰ্ম্ম রাজাদের আমলের—তৈয়ারী । আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে অনেক বিষ্ণুমূৰ্ত্তিতে রামের পরে পরশুরামের স্থান দেখা যায় । কেন যে এক্ট-রকম ভুল শিল্পীব করিত তাহাব ব্যাখ্যা দে ওয়া কঠিন । পবশুবামের পবে রামেব অবিভবের মত একটা সৰ্ব্বজনবিদিত ব্যাপার যে শিল্পীরা জানিত ন!, ইহাই কি ধরিয়া লইতে হইবে ? যদি তাহাই হয়, যাহাব। শিল্পীদেব নিৰ্ম্মিত প্রতিম প্রতিষ্ঠা করিবার জন্য কিনিয়া লইতেন তাহার সকলেই তে। আর মুখ ছিলেন না ? তাহার এমন প্ৰমপূর্ণ মূৰ্ত্তি স্থাপনার্থ কিনিতেন কেন ? ঢাক-মিউজিয়মে দুখান৷ বিষ্ণুপট্ট আছে, দুখানাই বিক্রমপুরের খিলপাড়া দেউলে প্রাপ্ত। এই বিষ্ণুপট দুখানিতেও পরশুরামকে রামের পরে দেওয়া হইয়াছে। আর দুপান। বিষ্ণুপট পাওয়া যায় রামপালের দক্ষিণাংশে স্থিত একটা পুকুর কাটিতে। এ জুথানাও ঢাকা-মিউজিয়মে আছে । উহাদের একখানাতে বিষ্ণুর দশ অবতার A S A S AM S AAAAA AAAAS AAAAA AAAA SAAAA SAS A SAS S S AAAA S >S.t - - - - - - ح --------------میر SSAS SSAS SSAAAA AAAA SAAAAA AAAMAeSM AAAS S AAAAAA পরশুরাম বiদ পড়িয়াছেন, আর এ খানাতে বলরাম বাদ পড়িয়াছেন । উষ্ঠাদের স্থানে দেখা দিয়াছেন ত্রিবিক্রম অর্থাৎ একবার বামন-মূৰ্ত্তি গোদিয়া তাহার পরে আবার বামনের আকাশে-এক-পা-তোলা লীলা-মূৰ্ত্তি পোদিত হইয়াছে । আর-একটি আশ্চয্যের বিষয়ু এই যে, এই কৃষ্ণুভক্তের দেশে, এই রাই-কাকু-প্রেমগীতি-প্লাবিত দেশে, কৃষ্ণ কোথাও অবতার-রূপে প্রদর্শিত হন নাই ! এমন কি গীতগোবিনেও না । গীতগোবিন্দে কৃষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ং এই শাস্ত্রবাক্য অসুস্থত হইয়াছে বলিয়া বোধ হয়, কারণ জয়দেব গোস্বামীর মতে দৃশ অবতার কৃষ্ণেরই অবতার। কিন্তু কৃষ্ণের অংশাবতাররূপে প্রসিদ্ধিও শাস্ত্রেই আছে। বাঙ্গালায় বৰ্ম্মরাজার পরমবৈষ্ণব ছিলেন । ভোজবৰ্ম্মের বেলাব-লিপিতে চন্দ্রবংশ-বর্ণনা-প্রসঙ্গে নিম্নলিখিত শ্লোকটি আছে । সোপাহ গোপীশত কেলি কারঃ কষ্ণে মহাভারত সূত্ৰধার: । আ [ t ] দ্যঃ * পুমান শকুতা বতারঃ প্রাদুব ভূবেদ্ধিত ভূমিভারঃ ॥ – Dacca Berior, July, 1912, JASB, 1914, p. 127. E. I. XII, p. 39. ( অল্পবাদ ) সেক্ট ক্লষ্ণু ধিনি এই পৃথিবীতে শত শত গোপী লইয়। কেলি করিয়াছেন, যিনি মহা ভাবতের সূত্ৰধারস্বরূপ, যিনি আদ্য পুরুষের অংশকত অবতার, যিনি ভূমিভার হরণ করিয়াছিলেন, তিনিও (এই বংশে ) প্রাদুর্ভূত হইয়াছিলেন । এই শ্লোকের মূল উৎস ভাগবতের ১১শ স্বন্ধের ৪র্থ অধ্যায়ের ৩য় ও ২২শ শ্লোক দুইটি বলিয়া মনে হয়। ঐ শ্লোক দুইটিতেই কষ্ণের অংশবিতরণ ও ভূমিভারহরণের প্রসঙ্গ আছে। পরমবৈষ্ণব ভোজবৰ্ম্মের বেলাব-লিপিতেও মথন কৃষ্ণেব অংশাবতার স্ত্র স্বীকৃত হইয়ছে, তখন মনে সন্দেহ উপস্থিত হওয়া স্বাভাবিক যে হয়ত এই
- "আদ্য: আমার পাঠ ৷ শ্ৰীযুক্ত রাধাগোবিন্দ বসাক ও শ্ৰীযুক্ত রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের অর্ঘ্যঃ এই পাঠ উদ্ধত করিয়াছেন । কিন্তু অদ্যঃ পঠেই সঙ্গ৩তর বলিয়া বোধ হয ।
