পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭২২ SAJMMMMMAAMMSASASJJJSJJJSAMSMMMS SSAAAASA SAASAASSAAAA AAAAMAAAS করা হয় । বাতাসটাকে একচেটিয়া করিবার ক্ষমতা মামুষের না থাকায় ভালই হইয়াছে। তথাপি এবিষয়েও মানুষ যথাসাধ্য স্বব্যবস্থা করিয়াছে। অস্বৰ্য্যম্পখ্যা অন্ত:পুরিকাগণ বিশুদ্ধ বাতাস ততটা পান না, যতটা পুরুষের পায়। অনেক অঞ্চলে নিম্ন শ্রেণীর লোকের অপরিষ্কার ও অস্বাস্থ্যকর স্থান-সকলে বাস করিতে বাধ্য হয় । তথাকার বাতাস ভাল নয় । হিন্দু ধৰ্ম্মের মতসকলে বিশ্বাস করিলে যে-কোন অহিন্দু হিন্দু হইতে পারেন, কিন্তু তাহাকে প্রচলিত ব্রাহ্মণাদি কোন জাতির অস্তভুক্ত করা হইবে না, স্থির হইয়াছে। ইহাও মন্দের ভাল, কিন্তু সন্তোষজনক নহে। বাংল। দেশে শ্রীচৈতন্য এইসব লোকের স্থান বৈষ্ণব সম্প্রদায়ে রাখিয়াছিলেন । মহাসভা “অস্পৃষ্ঠ”দের উপবীত ধারণ, তাহদের বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ এবং তাহীদের সহিত একত্র ভোজনের বিরোধী । কিন্তু সবগুলিই ত চলিতেছে। বেদ ছাপা হইয়া গিয়াছে, এবং তাহ হিন্দুর সব জাতি এবং নানা দেশ মহাদেশের অহিন্দুরাও উচ্চারণ করিতেছে। ব্যর্থ মত প্রকাশে ফল কি ? লুম্বিনী উদ্যান লুম্বিনী উদ্যানে বুদ্ধদেবের জন্ম হইয়াছিল, তাহার ংস্কার ও পুনঃপ্রতিষ্ঠার আয়োজন করিবার কথা উঠিয়াছে। আমরা সৰ্ব্বাস্ত:করণে এই প্রস্তাবের সমর্থন করি। ইহার দ্বারা ভারতবর্ষের কর্তব্য করা হইবে, ভারতের উপকার হইবে, এবং এই দেশের সহিত সমগ্র বৌদ্ধ জগতের সংস্পর্শ বৰ্দ্ধিত হইবে । - দক্ষিণ আফ্রিকার কয়লার উপর শুল্ক দক্ষিণ আফ্রিকার কয়লার উপর শুষ্ক বসাইবার প্রস্তাব ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় ধাৰ্য্য হওয়ায় ভালই হইয়াছে। দক্ষিণ আফ্রিকার গবর্ণমেণ্ট সাধারণ জাহাজভাড়া অপেক্ষা সস্তায় তথাকার কয়লা এদেশে আনিবার জন্ত জাহাজের মালিকদিগকে রাজকোয হইতে প্রবালী-ফাঙ্কয়, ১৩৪৯ २७* छांधूं, २ॐ १७ AASAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAAAMAAASAASAASAASAASAA नाशंपा शिग्री . थारक। ७३aथकां८व्र खांब्रउँौब कश्शांद्र ব্যবসার ক্ষতি করা হইতেছিল। ইহার প্রতিকার অৰশুকৰ্ত্তব্য। পতিতার উদ্ধার আমরা অবগত হইয়াছি যে, মহাত্মা গান্ধীর কারামুক্তি উপলক্ষে কোন কোন স্থানে পতিভা নারীদিগকে লইয়া, শোভাযাত্রা বাহির হইয়াছিল । সাধারণতঃ স্থানীয় কয়েকজন ভদ্রলোক, বিদ্যালয়ের ছাত্র, অসহযোগপন্থী স্বেচ্ছাসেবকের দল, মেথর, চামার প্রভৃতি "অস্পৃশু”জাতি, এবং গণিকাবৃন্দ, এইসকল শোভাযাত্রার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ । হিন্দুঞ্জাতির পুরাণ-ইতিহাসে দেখা যায়, সমাজে বারাঙ্গনগণের নির্দিষ্ট স্থান ছিল । বিজয়-অভিযান, বিবাহাদি পারিবারিক গৃহকৰ্ম্ম ও মাঙ্গলিক অহষ্ঠান, উৎসব ও দরবার প্রভৃতি ব্যাপারে তাহারা উপস্থিত থাকিত। স্বতরাং বর্তমান সমাজে এই প্রথার পুনঃপ্রচলন যে হিন্দুজাতির পক্ষে অশাস্ত্রীয়, একথা বলা যায় না। কিন্তু এই লুপ্ত প্রথাটির নূতন করিয়া প্রবর্তন কতদূর সঙ্গত ও হিতকর, তাহা একটু বিবেচনা করিয়া দেখা যাউক । শুনিয়াছি, পতিতাগণ স্বদেশহিতকল্পে মুক্তহস্তে দান করিয়া থাকে। চাণক্য পণ্ডিত বলিয়াছেন, “বিবাদপ্যমুতং গ্রাহং, আমেধ্যাদপিকাঞ্চনম্ । সুতরাং যদি কেহ স্বরাজ লাভের আকাঙ্ক্ষায় অনুপ্রাণিত হইয় তজ্জগু স্বেচ্ছায় কিছু দান করেন, তাহা হইলে দাতানিৰ্ব্বিশেষে তাহা গ্রহণীয়, স্বরাজ্যপন্থীগণ একথা বলিতে পারেন। কিন্তু রাজনীতিক্ষেত্রে অশূদ্রপ্রতিগ্রাহিত না থাকিলেও, যাহাকে মনে মনে ঘৃণা করি অথবা ঘৃণার পাত্র বলিয়া মনে করি, অথবা যাহার অর্থ কোন প্রকাশ্য জঘন্ত বৃত্তিদ্বারা অর্জিত বলিয়া জানি, তাহার নিকট প্রতিগ্রহ কতদূর সঙ্গত, তাহা বিবেচ্য। তাহাদের দান গ্রহণ করিলে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাহাদিগকে প্রকাশ্যে ‘আচরণীয়' বা "চল করিয়া লইতে হইবে, যদি তাহার এই দাবী করিয়া বসে, তখন তাহ व3ाश् कब्र कठिन श्इ १८फ़। সত্য বটে, পাপকেই ঘৃণা করা উচিত, পাপীকে নহে।