পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা] জয়ন্তী . Yo AMMMAMMAeMMM MAeeeMMMMMMMMM MMMMMMMMeMMM AeM MM MMeeAMMAM AeMMM Ae eA AMAA AeM MM AAAA AAAA AAAMMAeMMM AM eM MeM eMe eMAeM MeMee eMAAMS বিশ্বয়ের অবসানে মনসবদার কহিলেন, এখানে ?” “কোন আপত্তি আছে ?” “এখানে ত বিহারীলাল থাকেন।” “থাকেন না, আজ আসিয়াছেন । অন্ত লোকের থাকেন ।” “তুমি আর বিহারীলাল এক বাড়ীতে কেন ?” “আপনি জিজ্ঞাসা করিবার কে ?” “আমি তোমাকে বিবাহ করিবার জন্য তোমাকে আনিতে পাঠাইয়াছিলাম । তুমি আমার লোকদিগকে মারিয়া তাড়াইয়া দিয়াছিলে ।” “তাহাদের প্রভু থাকিলে তাহারও সেইরূপ সম্মান झ्झेङ ।” কথাটা মনসবদার কানেই তুলিলেন না, বলিলেন, “আমি এখনও তোমাকে বিবাহ করিতে রাজি আছি ।” “আমার কি সৌভাগ্য ! শাদি, না নিক' ?” । “শাদি ।” “আমাকে কলম পড়াইবে কে ?” “মুল্লা, কাজি, যাহাকে বল । হিন্দু থাকিতে চাও, তোমার জুদা বন্দোবস্ত করিয়া দিব।" “খুশনসীবের উপর খুশনসীব ! ন জানি আজ কাহার মুখ দেখিয়া উঠিয়াছিলাম!” - মনসবদার অনুরাগে অন্ধ, কর্ণও বধির। বিদ্রুপের প্রত্যেক কথা তাহার ধ্রুব সত্য মনে হইতেছিল। মনসবদার কহিলেন, “এখন আমার সঙ্গে যাইবে ?” “ক্ষতি কি ? কাপড় ছাড়িয়া আসি ।" “আমি অপেক্ষা করিতেছি ।” জয়ন্তী আর-একটা দরজার দিকে চলিল, মনসবদার পিছনে পিছনে। জয়ন্তী দরজার চৌকাঠ পার হইয়। দাড়াইল, এবার মুখের হাসি অন্য রকম। কহিল, “মনসবদার সাহেব, উদ্বু কাহাকে বলে জানেন ?” “কেয়া ?” "আর বেওয়ফুফ ?” “অয়সী বাত কেঁও ?” “তুমি “ञांश्रुक्मं हेब्रश्, cन दह९ ऊँभूनां नांय-छेछू यसब्र বেওয়স্কুফ, ।” ঝনাৎ করিয়া জয়ন্তী দরজা বন্ধ করিয়া দিল। আরএকটু হইলে মাথায় লাগিয়া মনসবদারের মাথা ফাটিয়া যাইত। মনসব দারের মুখখান তখন কি রকম হুইয়া গেল ? ঠিক সেই সময় বিহারীলাল সেই ধরে প্রবেশ করিয়া মনসবদারের সেই মুগলী দেপিলেন । বিহারীলাল বাগানবাড়ীতে আসিয়াই শিবিরে চলিয়া গিয়াছিলেন । এই মাত্র ফিরিতেছেন । তিনি বলিলেন, “কি হইয়াছে, মনসবদার সাহেব ? আপনি যে এখানে ?” অপমানে ক্রোধে মনসবদার প্রায় বাকৃশূন্য হইয়া ছিলেন । আত্মসন্সরণ করিয়া কহিলেন, “আপনার সহিত বিশেষ কথা আছে ।” পূৰ্ব্বদিনের কথা স্মরণ করিয়া বিহারীলালের মনের ভাব একট নরম হইয়াছিল। তিনি কহিলেন, “বস্কন, কি বলুন ?" "এখানে নয়, ঘরের বাহিরে চলুন।” “আসুন,” বিহারীলাল মনসবদারকে বাড়ীর পিছনে লইয়৷ গেলেন । সেখানে কেয়ারি-করা ফুলের বাগান। নানা রকম ফুল ফুটিয়৷ রহিয়াছে । মনসবদারের মুধের বিকট ভাব । মাটিতে লাঙ্গল চষিলে যেমন গভীর রেখা হয় মুখের রেখাগুলা সেইরূপ হইয়াছে, তাহার উপর ক্রোধ ও প্রতিহিংসার প্রবৃত্তিতে মুখ বিকত। বিহারীলালের সংশয় হইতেছিল লোকটার কোনরূপ মানসিক বিকার হইয়াছে। মনসবদার কহিলেন, “তুমি আমার প্রাণ বৃক্ষ করিয়াছিলে ভাই। তুলি নাই, তুমি কাল আমার অপমান করিয়াছিলে তাহা তুলিয়াছি, কিন্তু এ নূতন অপমানের বিস্মৃতি ও নাই, মার্জনাও নাই।" , ৰিস্মিত হইয় বিহারীলাল কহিলেন, “আপনি কি বলিতেছেন ?” “শিকারের দিন যে রমণীকে দেপিয়াছিলাম সে এখানে ঙ্কেন p"