বাঙালীর জন্মমৃতুর তালিকা— ১৯২৭-২১ সালের সরকারী স্বাস্থ্য-বিবরণে পঞ্চ বিভাগের শতকর। হ্রাসবৃদ্ধির মোটামুটি হিসাব এই – বৰ্দ্ধমান—৪ •৯ (হ্রস ) প্রেসিডেন্সি—২৯৩ ( বৃদ্ধি ) রাজসাহী—২০ • { বৃদ্ধি ) ঢাকা–৬১৩ ( বৃদ্ধি ) - চট্টগ্রাম—১১৯ t বৃদ্ধি } . ১৯২০-২১ সালে সমগ্র বঙ্গের জন্মমৃত্যুর সংখ্যা ও হার এই – জন্ম भूरृJ సె ఆ Riఔ- : చిdaR చి ১৪৮১৬১২ ه ها و اع s 8 : • م ن ه تلا---f لایه: ۵ অর্থাৎ ১৯২০ সালে বাংলা দেশে জন্মমৃত্যুর হারের তুলনা করিলে হাজারকর জন্মের কোটায় পড়ে ৩• • • ও মৃত্যুর কোটায় পড়ে ৩২•৭ এবং সেইরূপ ১৯২১ সালে পড়ে যথাক্রমে ২৮• • ও ৩• •১ । ভারতের অক্ষান্ত প্রদেশের সহিত তুলনা করিলে বাংলায়ই জন্মের হার কম এবং মৃত্যুর হার বেশী দাঁড়ায়। ১৯২১ সালেরই বিলাতের মৃত্যুহার দেখা যায় যখন মাত্র ১২১১ তখন বাংলার মৃত্যুহার হইয়াছে Wos e > অর্থাৎ श्रांछुॉई જુનું বেশী | 一哥寶研蒼 উত্তরবঙ্গের বগুt— উত্তরবঙ্গ-সাহায্য-সমিতি :-বৰ্ত্তমানে ত্রয়োদশটি কেত্রে সাহায্য প্রদত্ত হইতেছে। কয়েক হাজার পরিবারকে চাউল প্রস্তুত করিবার জন্ত ধান্ত দেওয়া হয়। লোকের দুর্দশ এখনও এত বেশী যে ৩ মাইল দূর হইতেও লোক ধান্ত লইতে আসে। গবাদি পশুরও খাদ্যের খুব অভাব হইয়াছে। সাহায্য-সমিতি দশ হাজার টাকার পশুখাদ্য ক্ৰয় করিয়৷ বিভিন্ন কেন্দ্রে প্রেরণ করিয়াছেন । পতিসার অঞ্চলে প্রায় ৬• • বিঘা জমি কলের লাঙ্গশের স্বার চাষ করান হইয়াকে । কালিকাপুরের স্বাধ সমিতির পক্ষ হইতে সংস্কর কল্পিকার ব্যবস্থ হইতেছে । BB DBB BD DD BBB DD DBB BBBD DBSKDD DDD রক্ষা পাইবে । ঔষধ দানের কার্ষ্যও কুঙ্গররূপে চলিতেছে । স্থানে স্থানে কলেরার আবির্ভাব হুইয়াছিল, কিন্তু সত্বর প্রতিবিৰাল করায় তাহ ব্যাপক হইতে श्रृंॉ८ग्न नांशे । श्रृंtत्रौग्न छtणद्र एअठांट्रुग्न छत्रु झैौशं उञांभां*छ खांनि यrांब्रांभ হইতেছে । অীয়াইএ একটি টিউব ওয়েল বসান হইয়াছে । আরও বসাইবার আয়োজন হইতেছে । বস্থাদির অভাব এখনও খুব বেশী । অনেক স্ত্রীলোক বস্ত্রীভাবে ঘরের বাহির হইতে পারিতেছে না । --भङायांहौ বাঙ্গালার জলকষ্ট – চতুর্দিক হইতে জলকষ্টের সংবাদ পাওয়৷ যাইতেছে, গ্রামবাসীগণ কর্দমাক্ত জল পান করিয়া ম্যালেরিয়া, কলেরার কবলে পতিত হইতেছে, ইছার কি কোন স্থায়ী প্ৰতিকার নাই ? কিছুদিন পূৰ্ব্বে যে জেলা-বোর্ডসমূহের প্রতিনিধিগণকে লইয়া কতিকাতায় এক সম্ভ হুইয়। গিয়াছে তাহাতে স্থির হইয়াছে যে ইউনিয়ান বোর্ডসকল ট্যাক্স্ আদায় করিয়া নূতন পুষ্করিণী খনন এবং পুরাতন পুষ্করিণীগুলির পঙ্কোদ্ধার করিলে। শুনিতে বেশ, কিন্তু প্রজী ত অীর পারে না, প্রজার অবস্থা চরমে উঠিয়াছে, তাহার। আর এক পয়সা অতিরিক্ত কর দিতেও অশক্ত । এখন জলকষ্ট দূর করিতে হইলে জমিদার, ধনী ও গবর্ণমেণ্টের সমবেত চেষ্টা চাই, গরীবের উপর ভার দিলে চলিবে না। যদি গবর্ণমেন্ট অন্ততঃ এক কোটী টাকার ( ঋণ করিয়া হইলেও ) দ্বারা শৈবালদলে আচ্ছন্ন পুরাতন পুষ্করিণীগুলির পঙ্কোদ্ধার করিয়া দেন এবং জেলার প্রধান রাজপুরুষগণ প্রজার জলকষ্ট নিবারণের জঙ্ক জমিদার ও ধনীবৃন্দকে অযুরোধ করেন, তাহ হইলে ১৪ বৎসরের মধ্যে যে বাঙ্গালাদেশ হইতে জুলকষ্ট দূর হইবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই। জেলা-বোর্ডগুলিরও উচিত কিছুদিন রাস্তাঘাটের, এমন কি শিক্ষার, ব্যয় হ্রাস করিয়াও জলকষ্ট দূর কবিবার জন্ত চেষ্টা করা । লোক বাচিলে ত রাস্তায় স্থাটিৰে বা বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করিবে । আগে বঁটিতে দিন, পরে অদ্য কথ। । —যশোহয় বাংলার ব্যাধি-— বাঙ্গলার নীল স্থান হইতে কলেরার সংবাদ আসিতেছে । আকাশে মেঘের চিহ্নটি পর্য্যস্ত নাই—রৌদ্রে মাটি পুড়িয়া পুড়িয়া পৰর হইতেছে । পল্পীগ্রামে পুকুর, খান, ডোব যাহ ছিল তাহ শুকাইয়া হয়ত কোথাও একfবন্দু জল রহিয়াছে । জলাভাবে লোকে তাহ পান করিয়াই যে অনেক ক্ষেত্রে কলেরা-রোগাক্রান্ত इश्रठtछ् ७ दि६८ग्न ८दान मरम्मझ नांझे ॥ 3ाय्भ ॐicम विस्ऽरू পানীয় জলের ব্যবস্থা করিতে ন পরিলে কলের কিছুতেই বন্ধ হইবে না। স্বায়ত্তশাসন-বিভাগের মন্ত্ৰী মাগুবর স্যুর হরেন্দ্রনাথ BBBBDSH K BBBB BBBB S BBBBS BBBS BBB BB বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করাই এখন দরকার । এজন্য যে টাকার প্রয়োজন, অন্ত দিকে খরচ কমাইয় তাহা দেওয়া কৰ্ত্তব্য। নতুবা লোকের মৃত্যু অনিবাৰ্য্য। --রায়তবন্ধু কালাজ্বর এখন আসামের গণ্ডী ছাড়িয়া বাঙ্গালীয় পুৰ্ব্ব-সীমাস্তু হইতে পশ্চিম সীমাপ্ত পৰ্য্যন্ত দখল করিয়া বসিয়াছে। ম্যালেরিয়াজ্বরে ভুগিয়া ভূগিয়া প্লীহা যকৃৎ স্ফীত হইয়৷ কালজ্বরে পরিণত হয় । বঙ্গজেশে দশ লক্ষাধিক লোক প্রতি বৎসর ম্যালেরিয়া-জ্বরে
