পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 * 8 হইতে কত ছাত্র পরীক্ষা দেয় ও আসাম ইতে কত ছাত্র পরীক্ষা দেয় ; বা লরি ও আসামের ছাত্রদের প্রদত্ত ফণীর টাকার পবিমণি স্থাক্রমে কত ; আসামে পোষ্ট-গ্রাজুয়েট শিক্ষার ব্যবস্থা আছে কি না ; এবং সৰ্ব্বশেষে, এ পর্য্যন্ত বাংলাগবণমেণ্ট বিশ্ববিদ্যালয়কে কত টাকা দিযাছেন ও ভবিষ্যতে কত দিবেন, এবং আসামগবর্ণমেণ্ট, কত টাকা এ পয্যন্ত দিয়াছেন ও ভবিষ্যতে কত দিবেন। শেষোক্ত বিষয়টি উল্লেখের কারণ বলিতেছি । প্রতিনিধি দ্বারা কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহ-প্রণালীর একটা নীতি আছে, যে, যাহাঁদের প্রতিলিপির। কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহে মতামত প্রকাশ করিতে ও হস্তক্ষেপ করিতে ন পারে, তাহাদের নিকট টাক। চাওয়া উচিত নয় । তাহাব উন্ট। পিঠ টা ও সত্য ; অর্থাং যাচার টাকা দেয় না, তাইfর প্রতিনিধি পাঠাইবার দাবী করিতে পাবে না । বিজ্ঞান-চর্চা ও স্বরাজলভ-চেস্ট। কাগজে দেখিলাম, সে, স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায় একটি বক্তৃতায় বলিয়াছেন, বিজ্ঞানচট। অপেক্ষ করিতে পারে, কিন্তু স্বরাজলাভের চেষ্টা অপেক্ষ করিতে পারেন । যাহার যখন যে বিষয়ে উৎসাহ বেশী হয়, তপন তিনি স্বভাবতঃ সেই বিষয়টিকে সৰ্ব্বাপেক্ষ। অধিক আবশ্যক মনে বরেন । কিন্তু বাস্তবিক মাগুলের সকল রকম চেষ্টাই সপ সময়ে BBBBS gggg ggg0K EDSB BBBBS BBBS তিনি সেই কাজ করিলে মানব জহির উন্ন = স্পাপেক্ষ। অধিক হয়। বৈজ্ঞানিক ও পণ বপন &দ্ধ করিতে পান। গত মহাযুদ্ধে কয়েকজন হরণ সাiপদ রক গুত হওয়ায় বিজ্ঞান ক্ষতিগ্রস্ত F, আত্মোৎসর্গ প্রশাসনীয়। কিন্তু সবল বৈজ্ঞানিক যুদ্ধ করিতে যান লই । এইরূপ, কোন কোন কবি, ঐতিহাসিক, প্রভৃতিও যুদ্ধ করিতে গিয়াছিলেন, কিন্তু উপযুক্তবয়স্ক সব কবি ঐতিহাসিক প্রভূতি ধান নাই।" কে কোন কাজ করিবেন, তাই মাতৃযেব ধোগতি!, প্রবৃত্তি, প্রভূতির উপর নিভর করে । কিন্তু ইহা সহজেই বুঝ। ६*१{८५ তথাপি তাহাদের যায়, যে, এমন অনেক কাজ আড়ে, যে, একটিতে মন প্রাণ দিয়া লাগিলে অগুটি এক প্রতার সহিত কব যায় প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩৩০ SAAAAS AAASASAAAAAS AAASASAAAAASA SAASAASAASAA AAAAMAA AAAA SAAAAA MAMASA SAMMMAMMMAAAA [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড AMMMAMA AMSMMSMSMS না । সেইজন্য স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায় স্বরাজলাভচেষ্টাকেই সর্বাপেক্ষ জরুরী কাজ মনে করিয়া যদি তাঁহাই কায়মনোবাক্যে করেন, তাহা দেশের পক্ষে বাঞ্ছনীয় হইলে ৫, ইহা ও স্বতঃসিদ্ধ যে তাহা হইলে তিনি বিজ্ঞানচচ্চ। এ কাগ্রতার সহিত করিতে পারিবেন না । সেরূপ অবস্থা ঘটিলে ছাত্রদের কল্যাণের জন্য তিনি অবস্ত নিজেই বিজ্ঞানকলেজের অধ্যাপকতা ছাড়িয়া দিবেন। খন্দর ও সরকারের অনুরাগ-বিরাগ তার প্রফুল্লচন্দ্র রায় খুলনায় খন্দর প্রদর্শনী খুলিবার উপলক্ষ্যে যে বক্তৃত করেন, কাগজে দেখিলাম, তাহাতে ডেপুটি মুন্সেফ প্রভৃতিদিগকে ও অনুপস্থিত উকীল প্রভৃতিকে খুব এক গত লইয়াছেন। পড়িলাম ণে তিনি বলিয়াছেন, যে, মন্ত্রী নবাব নবাবআলী চৌধুৰী খন্দরের প্রচলন সম্বন্ধে তাহার পরামর্শ লষ্টয়ছিলেন, এবং খদ্দর পরেন, কিন্তু তাহাতে তে! নবাব সাহেবের চাকরী যায় নাই ; অতএব অন্যেরা কিসের ভয়ে থদ্ধর প্রদর্শনীতে উপস্থিত হন নাই, ভয়টাই দি অনুপস্থিতির একমাত্র বা প্রধান কারণ হয়, তাচ হইলে তাহ যে অমূলক, এমন কথা বলিতে পারি না । বঙ্গের অঙ্গচ্ছেদ হইতে উদ্ভূত স্বদেশী আন্দোলনের স্বময় বড়লাট পৰ্য্যন্ত নিজেকে “অনেষ্ট, স্বদেশীর” ভক্ত বলিয়া বক্তৃতা করিয়াছিলেন । অথচ ইহা সুবিদিত, যে, স্বদেশীর জন্য বহুসংখ্যক লোককে কারারুদ্ধ ও নানাপ্রকারে উৎপীড়িত হইতে হইয়াছিল। বিহার ও ওড়িয। গবর্ণমেণ্ট চরুথার ও পদরের প্রদর্শনী খুলিয়াছিলেন, কিন্তু তথাপি ঐ প্রদেশে পদ্ধরপরিহিত লোকদের উপর উপদ্রব কম হয় নাই। " নবাব নবাব আলী চৌধুরী স্তার প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মত জিজ্ঞাসা করিয়া থাকিতে পারেন, কিন্তু তিনিও কি কোন খদ্দর-সভায় কথন হাজির হইয়াছেন ? এবং তিনি কি পদ্ধর পরিয়া ব্যবস্থাপক সভায়, লাট সাহেবের মন্ত্রণাসভায় ও অফিসে যান ? যখন যে জিনিষটার উপর দেশের লোকের খুব ঝে কি হয়, তখন অবস্থাবিশেষে উচ্চপদস্থ কাপুরুষের তাহার মুরব্বি বা পৃষ্ঠপোষক ইত্যাদি ।