পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - r SAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAASA SAASAA AAAS A SAS SSAS SSAAAASA SAASAASAASAAAS سقونه রাত্রের প্যাসেঞ্জার-ট্রেনখান প্রায় এগার ঘণ্টা লেট হয়ে এল, আমরা উঠে পড়লাম তাতে। মিনিট পনর পরে নিমিয়াঘাটে নামূলাম। সেখানে দেখি একদল আমেরিকান ভ্রমণকারী ঐ গাড়ীতে চড়ল। শুনলাম তারা পরেশনাথ পাহাড় থেকেই ফিরছে, রাত্রে ডাকবাংলোয় ছিল । আমরা হাটতে স্বরু করলাম, ষ্টেশন থেকে ডাক- - বাংলো প্রায় মাইল পানেক হবে । অনেকট এসেছি, হঠাৎ আবার সেই-বfশীতে আসোয়ারী স্থর বেজে উঠল। আমি চম্কে উঠে বৌদির হাতখানা ধরে চলতে লাগ লাম। প্রায় এসে পোঁচেছি, হঠাৎ সাশী থেমে গেল, আর চমৎকার গম্ভীর গলায় কে গান গেয়ে উঠল -- "এপুল অামার সময় হ'ল "I Clo, 1 i হ’ল স্পেী. হ’ল মেলা, অীলেt-ছায়ায় হ’ল খেলা, 성 C게 . . 12d| 1 গান শুনে, আমরা দাড়ালাম, বুঝলাম ডাকবাংলে। থেকেই গান ভেসে আসছে । আবার গান চলল :– “હાલન છાલ કૃtારા જાળન, অলপ দেশে সদয় টাণে, ওগো স্বপূর, ওগো মধর, નશ નિ' રાહ જોતાજા-મૃત, সব আtবরণ ৩োলে, ৩েtলে ।” একটা বড় গাছ পেরিয়েই ডাকবাংলে । আমরা এগিয়ে চললাম। আমার বুকের ভিতরটা কাপ তে লাগল। বুঝলাম, কাল রাতে ঘার বাণী শুনেছি, এ তারই বঁাশী, তারই গান। কিন্তু দেখা না হ’তেই ধাবার কথা কেন ? মনটা বড় দমে' গেল, যদি গিয়ে ভাকে দেখতে না পাই ? এসে পোঁচেছি । বারাণ্ডার সাম্নে একথান। মোটরবাইক রয়েছে, ধূলোয় তার রংটা প্রায় খাকী হয়ে এসেছে, তাতে একটা বাস্কেট আর হোল্ড-আল সাধ৷ বয়েছে । আমি আর বৌদি ধরে ঢুক্লাম, জিমিস নামাতে লাগল। ধরে ঢুকে ওপাশের 历怀博 বারাণ্ডায় দেখলাম পূব দিকে প্রবাসী-ভাদ্র, ১৩৩e SS S SSAAAAS SAAAAAA AAAAAS SSAS SSAS SSAS SSAAAA AAAA AAAASAAAA [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড AASAASAASAASSAAAAAAS AAAASS SAA AA ASASASA AAAAAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS তাকিয়ে একজন চুপ করে বসে’ রয়েছে, তার হাতে বাণী । তার মাথায় বড় বড় চুল, রং বেশ কালে, গড়নটি চমৎকার। পূবের আকাশ তখন সোনালি হ’য়ে উঠেছে। তার গায় তাকে মনে হ’ল—কে যেন পাথর কেটে এ মৃত্তি গড়ে সোনার চালচিত্রের সামনে রেখেছে। হঠাং জুতার শব্দ পেয়ে সে আমাদের দিকে চাইল, সে যে কি রকম চাওয়া বুঝলাম না, মনে হ’ল সে-চাউনী আমার মনের মধ্যে বসে’ গেল। কি সুন্দর চোখ দুটি । সে আস্তে আস্তে উঠে দাড়িয়ে নিজের মনে একবার হাস্থল, তার পর সাম্নের বারাণ্ডার দিকে চলে গেল । বৌদি বল্লে-“কি চমৎকার বঁাশ বাজান ইনি, আর fক স্বন্দর দেখতে " আমিও ইজি-চেয়ারে বসে ঠিক সেই কথাই ভাবছিলাম। আমরা ঘর থেকেই শুনতে পেলাম সে দাদার সঙ্গে আলাপ স্বরু করেছে ; সে একেবারেই বলে’ গেল – “আমার নাম হিরন্ময় সেন, বাড়ী কলকাতায়, ব্যবসা ধুরে-বেড়ান, সঙ্গী এই মোটর-বাইক আর বাশা, কাল সন্ধ্যায় এখানে এসেছিলাম, কিন্তু এখালে জায়গা ন৷ পাওষায় রাতটা ইভ্রি ষ্টেশনের ওয়েটিং-রুমে ছিলাম, একটু আগে এসে পোঁচেছি । আজ পাহাড়ে উঠে রাতট৷ উপরেই ডাকবাংলোয় থেকে কাল বেনারস রওনা হব । আপনার কোথা থেকে আসছেন ? কোথায় যাবেন ? একসঙ্গে এতগুলি কথা বলে’ গেলাম, আর প্রশ্ন করলাম, কিছু মনে করবেন না ।" দাদাও ঠিক ঐ স্বরে হেসে উত্তর দিলে-“আমর আসছি কলকাতা থেকে, পথে ট্রেন বন্ধ, আজ এই সুযোগে পরেশনাথ পাহাড়টা দেখে কাল হাজারিবাগ যাব । সঙ্গে আমার স্ত্রী কমল। আর বোন লীলা আছেন।”—বলে’ই দাদা আমায় ডাকলে- “ লীলা, তোমার বৌদিকে নিয়ে বাইরে এস তো, আমার মনের মতন একটি লোক পেয়েছি এই জঙ্গলে এসে, তোমাদের সঙ্গে আলাপ করে দিই। সকলেই আমরা পরেশনাথ-যাত্রী, পথে আলাপ হবেই, যত আগে হয় ততই লাভ।" এই কথায় দুজনেই হেসে উঠল । আমরা বাইরে গেলাম। বৌদিকে সে নমস্কার করলে, বৌদিও করলে , আমিও তাকে নমস্কার করলাম, সে ছোট একটি নমস্কার করে’ বললে—“ভাগ্যে