পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૨: AMMAMMMM MM MM MMMAAA AAAA SAAAAA AAAAA রাজশাহীতে ৯রখা ও খদ্দর । ' ' গতমাসে আত্রাই হইতে প্রাপ্ত একটি টেলিগ্রাম হইতে অবগত হইয়া স্বর্থী হইলাম, যে, স্তার প্রফুল্প চন্দ্র রায় গত বৎসরের বস্তায় বিপন্ন লোকদের সাহায্যের জন্য রাজশাহীর বন্ধ্যাপ্লাবিত অঞ্চলে তখন পরিভ্রমণ করিতেছিলেন। অন্যের দয়ার দানের উপর নির্ভর করা অপেক্ষা নিজের সামান্য রোজগারও ভাল ; এই সত্য ধারণা অনুসারে কমিটি দ্বারা প্রদত্ত ৩৫০টি চরুথ এখনই চলিতেছে । তিন হাজার চরখ বিতরণ করিবার সঙ্কল্প আছে । তাহা হইলে মাসে যাট মণ স্থত উৎপন্ন হইবে। ঐ-মঞ্চলে বহু সহস্ৰ লোকের কৌলিক কাজ র্তাত চালান। স্বতরাং ৬০ মণ স্থতার কাপড় বুনাইতে কোন কষ্ট পাইতে হুইবে না। ইতিমধ্যেই দুই হাজার গজ খন্দর স্থানীয় স্থত হইতে বোনা হইয়াছে। এই কাপড়ের টানা ও পোড়্যেন উভয় দিকের স্বতাই চরখায় কাটা স্বত কাটিতে ও কাপড় বুনিতে শিখাইবার বন্দোবস্ত করা হইয়াছে। শীঘ্ৰ কলিকাতায় এই খাটি খন্দর বিক্রীর জন্য দোকান খোলা হইবে। তাহা হইলে খুব ভাল হয় । যাহারা খাটি খন্দর চান তাহারা নিশ্চিন্ত মনে ঐ-দোকান হইতে কিনিতে পরিবেন, এবং যে-সব গরীব লোক স্বত কাটিতেছে ও কাপড় বুনিতেছে, তাহদের অল্পের সংস্থান হইবে। শ্ৰীমতী মনোরম বন্দ্যোপাধ্যায এলাহাবাদ হাইকোর্টের উকীল শ্ৰীযুক্ত ললিতমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় রায় বাহাদুরের পত্নী এবং অল্পদিন পূৰ্ব্ব পর্যন্ত তথাকার প্রধান বিচারপতির পদে অধিষ্ঠিত স্তার প্রমদাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের পুত্রবধু শ্ৰীমতী মনোরম বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ার অকাল মৃত্যুতে প্রবাসী বাঙালী সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হইয়াছে । তাহার পিতা লাহোরের বিচারপতি স্তার প্রতুলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু আগেই হইয়াছিল। তাহার পিতাকে কস্তাশোক পাইতে হয় নাই ; কিন্তু শ্বশুর ও স্বামীকে শোক পাইতে হইল। তিনি সাহিত্যামুরাগিনী ছিলেন, এবং তাছার নিজেরও প্রবাসী-লগন্দ্র, ১৩৩e SM M M S SA SAS A SAS A SAS A SAS SSAS SSAS SSAAAA AAAA SAAAAAeS MS SSS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAAAA AAAA AAAA S S [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড S M S eeS M MA Aee eM AeeSAASAASAA লিপি-নৈপুণ্য ছিল । তিনি নিজের মত বেশ গুছাইয়া বলিতে পারিতেন। র্তাহার লিখিত চারিখানি পুস্তক মুদ্রিত হইয়াছে ; যথা—“হেমলতা”, “সমাজ বা দেশাচার" ( নাটক ), স্কটু প্রণীত সার্জেন্স, ডটারের বঙ্গানুবাদ, এবং “জীবন-দৰ্পণ” (নাটক ) । ইহার মধ্যে, কয়েকবৎসর পূৰ্ব্বে এলাহাবাদের পরলোকগত মনীষী ডাক্তার সতীশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় “প্রবাসীতে" একখানি পুস্তকের ( যতদূর মনে পড়িতেছে “সমাজ বা দেশাচার” নাটকের ) সমালোচনা করিয়াছিলেন । তাহাতে তিনি বহিখানির বেশ প্রশংসা করিয়াছিলেন । র্তাহার অপর একখানি নাটক অমুদ্রিত অবস্থায় পড়িবার স্বযোগ আমরা পাষ্টয়াছিলাম । তাহাতে লেখিকার নিজের মত দৃঢ়তা ও সাহসের সহিত বিশদভাবে অভিব্যক্ত করিবার ক্ষমতার পরিচয় পাইয়াছিলাম। তিনি স্কটের সার্জেন্স ডটারের আহ্ববাদ করিয়াছিলেন ; ইহা হইতে র্তাহার ইংরেজীজ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায়। কিন্তু তাহা যদি না করিতেন, তাহা হইলেও উক্ত অমুদ্রিত বহি হইতেও তাহার ইংরেজীজ্ঞানের প্রমাণ পাওয়া যাইত ; যদিও তাঁহাতে তিনি কোথাও অকারণ অশোভনভাবে ইংরেজী কথাবাৰ্ত্তার অবতারণা করেন নাই । চিত্রাঙ্কণে র্তাহার অনুরাগ ছিল। জল-রং ও তৈল-রং দিয়া তিনি অনেক ছবি আঁকিয়াছিলেন। তাহার মধ্যে “বসন্ত," "গ্রীষ্ম,” “বৰ্ষা,” “শরৎ," এবং কাশ্মীরের কয়েকটি দৃশু গত বৎসর সিমলা শিল্প প্রদর্শনীতে প্রদর্শিত হইয়াছিল। ১৯২১ সালের মহুরী শিল্প প্রদর্শনীতে র্তাহার অঁাক কয়েকটি ছবি প্রদর্শিত হয়। ১৯১০-১১ সালে এলাহাবাদ প্রদর্শনীতে তিনি সুচিকাৰ্য্যখচিত পর্দার জন্য রৌপ্যপদক পাইয়াছিলেন । কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বের লাহোর প্রদর্শনীতে মাছের আঁশের ফুলের তোড়ার জন্ত রৌপ্যপদক প্রাপ্ত হন। এলাহাবাদ অঞ্চলে নারীশিক্ষার সহিত র্তাহার যোগ ছিল। এলাহাবাদের ভারত-স্ত্রী-মহামণ্ডল তাহারই উদ্যোগে স্থাপিত হয়। তিনি উহার সম্পাদিক ছিলেন । তিনি এলাহাবাদের অবৈতনিক ভারতীয় বালিকা বিদ্যালয়ের জয়েণ্ট সেক্রেটারী, মহিলাদের পর্দা ক্লাবের SS M MM MAS AAAAAS AAAAA AAAeeS AAASASASS