পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. (וזאאה: קצי - 娜 SS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS কৃতিত্বের আমরা এমন বড়াই করি, ধে, তাহ শুনিয়া বিদেশের লোকেরা হাসে ।

  • “वांभब्रा"ब्र जर्ष उधू हिन्मू नरश् । भूमलभांन cबौक প্রভৃতি সকলেই এই আমরার অন্তর্গত। মুসলমানরাও পূৰ্ব্বগৌরব লইয়া মুগ্ধ ; এই পূৰ্ব্বগৌরবের কথা তাহারাও শাদা মানুষদের কেতবুে প্রথম পড়িয়াছেন। বর্তমানে কমাল পাশার অবদানে তাহার গৌরবান্বিত। সে স্বখভোগ তাহার করুন। কমাল পাশার সত্যই বাহাদুরী আছে। কিন্তু ইহাও ভাবিয়া দেখুন, যে, ইউরোপীয় মিত্ৰশক্তিদের পরস্পর ঈর্ষাবিবাদ এবং ফ্রান্সের সাহায্য ব্যতিরেকে কমাল পাশা রুভকাৰ্য্য হইতে পারিতেন না। তা ছাড়া, কমল পাশ আগেকার বিশাল তুরস্ক সাম্রাজ্যের সামান্ত একটু অংশে মাত্র মুসলমান অধিকার স্থাপন করিয়াছেন। মুসলমানের ভাবিয়া দেখুন, আগে মুসলমানের কৃত দেশে স্বাধীন ও কত দেশে প্রভু ছিলেন ; ক্রমশঃ তাহা সংকীর্ণ হইতে ংকীর্ণতর সীমায় আবদ্ধ কেন হইল ? শুধু বাহুবলের অভাবে নয়, চারিত্রিক, নৈতিক, মানসিক অবনতিতে ইহা ঘটিয়াছে। মুসলমানের যখন ইউরোপের বহুদেশ জয় করিয়াছিলেন, তখন তাহারা শুধু বাহুবলে শ্রেষ্ঠ ছিলেন না । জ্ঞানেও শ্রেষ্ঠ ছিলেন,—জগতের জ্ঞানভাণ্ডারে নূতন কিছু দিবার, শিল্পে সাহিত্যে ইতিহাসে বিজ্ঞানে দর্শনে নূতন কিছু করিবার ক্ষমতা তাহাদের ছিল। এখন নাই । এখন ব্যবস্থাপক সভা আদিতে স্বতন্ত্র প্রতিনিধি, বেশীসংখ্যক চাকরী, ইত্যাদির দ্বারা সে নষ্ট গৌরবের উদ্ধার হইবে না ; নিম্নশ্রেণীর মুসলমানদের দ্বারা ঈদ বক্রীদ মহরমের সময় দাঙ্গা লুট প্রভৃতির দ্বারা ত নহেই । শুধু বাহুবলের দিন আর নাই, তাহা প্রবল খৃষ্টিয়ান জাতিরাও বুঝিয়াছে । মনুষ্যত্বের আদর্শই বদলাইয়া গিয়াছে। -

এক সময়ে বৌদ্ধধৰ্ম্ম ভারতবর্ষকে ও এসিয়াকে নানা ক্ষেত্রে অমূল্য সম্পদ দিয়াছিল। এখন মহাবোধি-সোসাইটির পত্রিকায় খৃষ্টিয়ান ও মুসলমানদের উদ্দেশে আক্রোশ প্রকাশ দ্বারা সে অবস্থার পুনরুদ্ধার হইবে না। विविष थनत्र-हेशङ्गलैं ब्रॉब्रह ७ थांज्रबक्रीब्र उ°ांश SAAMJAJJeeSeM MAMS MMAAA AAAA AAAA AASJMSMAAA AMMAAAAMMAAA AAAA MMAA AMMMM eeS هرمt" ویی স্বতন্ত্র প্রচেষ্টার প্রয়োজন কি ? ভারতবর্ষের রাষ্ট্রীয় আদর্শ যে স্বরাজ্য তাহার সিদ্ধির জঙ্ক প্রত্যেক সম্প্রদায়ের পৃথকৃ পৃথক সমিতির প্রয়োজন নাই ; কিন্তু কোন সম্প্রদায় নিজের স্বাৰ্থ বা আদর্শ স্বতন্ত্ৰ মনে করিয়া তাহার সাধনায় ব্যাপৃত থাকিলে তাহাতে বাধা দেওয়া বা আপত্তি করা উচিত নহে । অথচ কোন একটি সম্প্রদায় এরূপ স্বতন্ত্রপন্থী হইলে, জন্যেরাও সেইরূপ পথের পথিক হইতে চাহিলে তাহাতেও কিছু বলা চলে না । তথাপি, আমরা বলি, র্যাহারা শিক্ষায় জ্ঞানে রাষ্ট্ৰীয় বিজ্ঞানের আলোচনায় সমধিক অগ্রসর, র্তাহারা স্বতন্ত্রপন্থীদের চেষ্টায় কিছু মনে না করিয়া, সম্প্রদায়নির্বিশেষে সকল ভারতীয়ের সম্মিলিত রাষ্ট্রীয় সাধনাকেই পুষ্ট করিতে থাকুন । -কিন্তু সামাজিক বিষয়ে এবং ধাৰ্ম্মিক কোন কোন দিকে মুসলমানদের যেমন, তেমনি । হিন্দুদেরও স্বতন্ত্র প্রচেষ্টার প্রয়োজন আছে। মুসলমান ধৰ্ম্ম ও সভ্যতার একটি বিশেষ প্রকৃতি আছে, যাহার নিকট জগং ঋণী আছে ; এবং ভবিষ্যতে এই ঋণ আরও বাড়িতে পারে, যদি মুসলমানের। তাহীদের ধর্শ্বের ও সভ্যতার বাহ ব্যাপারগুলিতে আবদ্ধ না থাকিয় তাহার প্রকৃত শ্রেষ্ঠত কথায় ও কাজে জগতের সমক্ষে ধরিতে পারেন। ভারতবর্ষে উদ্ভূত ধর্শ্ব ও সভ্যতারও একটি বিশেষ প্রকৃতি আছে। ভারতবর্ষীয় সমাজেরও একটি বিশেষ আদর্শ আছে। এই সকলের প্রভাব জগতের উপর ক্রমশঃ বিস্তৃত হইতেছে, এবং আরও হইবে, যদি আমরা কেবল বাহিরের জিনিষগুলি লইয়া আত্মবিশ্বত না হই । ভারতবর্ষীয় ধৰ্ম্ম, সভ্যতা ও সমাজের আদর্শ জগৎ হইতে লুপ্ত হইলে জগতের ক্ষতি হইবে । ব্যাপক অর্থে একটি হিন্দুসমাজ না থাকিলে ঐ আদর্শ লুপ্ত ইতে পারে । ইংরেজ রাজত্ব ও আত্মরক্ষার উপায় হিন্দুমহাসভার সভাপতির বকৃত ও নির্ধারিত কোনু কোন প্রস্তাব পড়িলে কোন সন্দেহ থাকে না, যে, আত্মরক্ষণ মহাসভার একটি প্রধান, উদ্দেশ্য । ইহা গোপন করা হয় নাই, করা উচিতও হইত না ।