পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* 8ே8 কথা উঠতে পারে, যে ইংরেজরাজশক্তি থাকিতে चांज्रब्रकांब्र फेनांब ठांविदांब्र चांदर्थक कि ? अंश्री অদ্ভুত। অতীতে আমরা আত্মরক্ষা করিতে পারি নাই বলিয়াই ত ইংরেজের আবির্ভাব। বর্তমানে আত্মরক্ষা করিতে পারি না বলিয়াই ত ইংরেজ এদেশে স্থায়ী ভাবে প্রভুত্ব করিবার দাবী করে। যাহা হউক, এসব বড় कधी न झग्न झांग्निद्रां शिलांध । স্বাধীন দেশসকলে লোকে নিরাপদে থাকিবার জন্ত রাজশক্তির সাহায্যের উপর, পুলিশের সাহায্যের উপর, সম্পূর্ণ নির্ভর করিয়া থাকে না। তাহারা আত্মরক্ষাতেও অভ্যস্ত। আমরা যদি স্বাধীন হইতে চাই, তাহা হইলে জামাদিগকেও আত্মরক্ষায় সমর্থ ও অভ্যস্ত হইতে इहे८व । “প্যাক্স, ব্রিটানিকা"র অর্থাৎ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের 'শাস্তির বড়াই ইংরেজরা খুব করিয়া থাকেন। কিন্তু ডাকাত ও গুণ্ডার অত্যাচারও খুব চলিতেছে । ব্রিটিশ শক্তির দ্বারা ইহার প্রতিকার কই হইতেছে ? তাহার পর, দাঙ্গা হাঙ্গামা লুটপাট, মোপলা বিদ্রোহ ও উপদ্রব, পুলিশের ও সৈনিকদের উপদ্রব, অত্যাচার ও গুলিবর্ষণ, এসব আছে । পুলিশের ও সৈনিকদের গুলি বর্ষণ হইতে আত্মরক্ষার কথা আপাততঃ ছাড়িয়া দিতেছি। সেরূপ আত্মরক্ষার জন্ত যে শক্তির প্রয়োজন, তাহার স্বারা জাতীয় আত্মকর্তৃত্ব বা স্বাধীনতা পৰ্য্যন্ত লাভ করা যায়। কিন্তু বেসরকারী লোকদের দ্বারা দাদা হাঙ্গামা লুটপাট অত্যাচার হইতে, ডাকাত ও গুণ্ডার হাত হইতে, আমাদের আত্মরক্ষাব সামর্থ্য লাভে ইংরেজদের কোন আপত্তি থাকা উচিত নয় । ভ্ৰাত্মরক্ষার জন্য অপর কাহারও উপর নির্ভর করাতেই মনুষ্যত্বের অবমাননা আছে । সেই জন্ত আমরা আত্মরক্ষায় সমর্থ হওয়া বাঞ্ছনীয় মনে করি। তা ছাড়া, বেসরকারী লোকদের অত্যাচার উপজব হইতে আমাদিগকে রক্ষা করিবার ইচ্ছা ও সামর্থ্য উভয়ই যদি ইংরেজ প্রভুদের থাকে, তাহা হইলে আমরা রক্ষিত হই না কেন ? ইচ্ছা ও সামর্থ্য এই উভয়ের মধ্যে কোনটি আছে কোনটি নাই, বলিতে পারি না ; কিন্তু প্রবাসী-আশ্বিন, ১ses [२8त्र अंत्र, २ब्र पस কোনটির বা উভয়ের অভাব বা নূ্যনত আছে বলিয়াই ৰে আমাদিগকে দুঃখ ও অপমান ভোগ করিতে হয়, তাহাতে সন্দেহ নাই। অধিকন্তু, অত্যাচার উপজৰ হইয়া যাইবার श्रब्र ३५टर्बछ चब९, ७ ठांहांब्र उब्रटकब्र ८नांक चांनिद्रा, “শাস্তি ও শৃঙ্খলা স্থাপন করেন, এবং কখন স্পষ্ট করিয়া কখন প্রকারাস্তরে বলেন, “ভাগ্যে আমরা ছিলাম, নতুবা তোমাদের কি দশা হইত ? অতএব আমরা তোমাদের জন্য বরাবরই এদেশে থাকিব।” এও কম দুঃখ ও पञ°यांन नटझ् । বেসরকারী যে-সব লোক অত্যাচার করে, তাহারাই যদি প্রভু হয়, তাহা হইলে হয় ত বা তাহীদের একটা দায়িত্ব-বোধ আসিতে পারে, কিম্বা তাহাদের সঙ্গে বুঝাপড়া চলিতে পারে, অথবা তাহাদেরই দাস হইতে হয়, হয়ত বা যুদ্ধ দ্বারা আত্মকর্তৃত্বও লব্ধ হইতে পারে। কিন্তু ভারতের বর্তমান অবস্থাকে উভয়সঙ্কট বলা যাইতে পারে। এ অবস্থায় সরকারী গুতো আছে, আবার বেসরকারী ও তোও আছে। বেসরকারী ভিন্ন ভিন্ন পক্ষের মিত্ৰতা রফা ও আপোসে নিষ্পত্তিতে ইংরেজ রাজী নহে ; কারণ, তাহাতে ( ১ ) তাহার ভেদনীতি বাধা পায় ও ব্যর্থ হয়, ( ২ ) শান্তিরক্ষক ও নিরপেক্ষ বিচারকরূপে তাহার অস্তিত্ব অনাবশু্যক বলিয়া প্রমাণিত হয়, এবং (৩) তাহার প্রভুত্ব অস্বীকৃত হয়। বেসরকারী ভিন্ন ভিন্ন পক্ষের গুতোগুতি চরম সীমায় পৌছিয়া কোন এক পক্ষ গোলাম ও অপর পক্ষ প্ৰভু হইবারও জো নাই ; কারণ, শেক্স পৰ্য্যস্ত দেশের সকল পক্ষকেই ঠ্যাঙাইয়া ঠাগু করিবার জন্য, সকলের মাথায় ইংরেজ আছেন। অতএব, দেশের যে-কোন সম্প্রদায় আত্মরক্ষার উপায় চিন্তা করিবেন, তাহাদিগকে ইংরেজের সন্দেহভাজন হইতে হুইবে, ও অন্ত কোন না কোন সম্প্রদায়-বিশেষেরও সন্দেহভাজন হইতে হইবে, এবং হয়ত এই উভয়ের নিকট হইতে বাধা পাইতে হইবে। তথাপি মহাসভা যে কাজে হাত দিয়াছেন, তাহা হইতে - নিরস্ত হইতে পারেন না। যদি নিরস্ত হন, ত, বুঝিতে হইবে, তাহাদের মনুষ্যত্ব লুপ্ত হইয়াছে, এবং ঈশ্বরে বিশ্বাস নাই ।