পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] م^*بNمب* یہ خ*مہم، ہمبہم ہمبر ماہیتو یہی ہمت প্রশ্রবণ ও ছোট ছোট গিরিনদী, সামান্য চেষ্টাতেই ক্ষেতে জল দেওয়া যেতে পারে। কাশ্মীরে বৃষ্টি হয় বৎসরে মাত্র ২৭ ইঞ্চি । শালী বা ধানই এখানকার প্রধান শস্য এবং কাশ্মীরবাসীর একমাত্র অল্প । কাশ্মীরীরা রুটি থায় না, যে গম জন্মায় তাহাও উৎকৃষ্ট নয়। পূৰ্ব্বে অনাবৃষ্টিতে প্রায় দুর্ভিক্ষ হ’ত । কাশ্মীর-রাজ বহু অর্থব্যয়ে জল-সরবরাহের এমন সুব্যবস্থা করেছেন যে মনে হয় কাশ্মীরের কোন শস্যই জলের অভাবে নষ্ট হয় না। অতিবৃষ্টি ও অতি তুষারপাতই কৃষককে দুঃখ দেয় । পাহলগামে খালস হোটেল আছে । বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, খাওয়াও মন্দ নয়। কাঠের ঘর, চারটি কুঠরীর ভাড়া নীচের তলায় দৈনিক ২২ উপরের তলায় ৩২,মাসিক ১০০ টাকায় সব খরচ চলে। তবে সপরিবারে গেলে তাবু ভাড়া নিয়ে পাইনের নীচে বাস করাই ভাল ; মাসিক পনের কুড়ি টাকা श्रृं ४ु! १झ । ভাড়ায় ডবল ফ্রাঙ্গ টেণ্ট

ির। ত: লেবেন যেন পূব ভাল ক’রে

শোধন ক’রে নেন । খালস। হোটেলে কোন যথা রোগীকে থাকতে দেওয়া হয় না । প" লগামে দুধ, rই, অমরনাথের পথে বরফের সেতু মাখন ও মধু বেশ সস্ত। জালানি কাঠও প্রনগরের তুলনায় খুব সস্ত।। শোনা যায় কাশ্মীরে মার্চ ও এপ্রিলের সৌন্দৰ্য্য না কি অনবদ্য অবর্ণনীয়। তবে বাঙ্গালীর পক্ষে প্রবল শীত সহ করা কঠিন হয়ে উঠতে পারে। কাশ্মীরের কথা չԳ:Ֆ শ্ৰীনগর হতে একটি প্রোগ্রাম করা দরকার । (১) সিন্দ, নদীর উপত্যক প্রায় ৪• মাইল বিস্তৃত। সোনামার্গ ও গন্ধৰ্ব্বল এই সিন্দ, নদীর তীরে। গন্ধৰ্ব্বল নদীপথেই যাওয়া ভাল । হাউসবোট নিয়ে ঝিলম ও সিন্দ নদীর সঙ্গম ( সাদীপুর ) হ’য়ে চন্দনওয়ারীর পথে গন্ধৰ্ব্বল পেীড়তে দেড়দিন সময় লাগে । জল শাদাটে ৪ হজমী । সিন নদীর গন্ধৰ্ব্বল স্থানটি বেশ নিউক্তন, ,াগার কাকলী ছাড়া আর কোনো কোলাহল নেই। দুধ ও মাছ সস্তা । গন্ধৰ্ব্বলের খুব নিকটেই এক টিঝরণা আছে, তার জল বেশ হজমী । গন্ধৰ্ব্বল হতে তিন মাইল দূরে ক্ষীরভবানীর মন্দির, মন্দিরের কোন বিশেষত্ব নাই । আষাঢ় শুক্লাষ্টমীতে মেলা হয় । এই মেলাতে কাশ্মীরী পণ্ডিত ও পণ্ডিতানীদের একত্র সম্মেলন হয়। কাশ্মীর হিন্দু সম্প্রদায়ের আচার-ব্যবহার ও মেলামেশা দেখবার এই সুযোগ হারান উচিত নয় । গন্ধৰ্ব্বল হ’তে সাত মাইল দূরে মানস্বল হ্রদ। কাশ্মীয়েও এমন স্বচ্ছ জলের