পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এক সময়ে স্ত্রীশিক্ষার কথা শুনিলে আমাদের রক্ষণশীল দেশবাসী ভীত হইয়া পড়িত। ছেলেদের মত মেয়েদেরও যে শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন ইহা তাহারা ভুলিয়া গিয়াছিল । রামমোহন রায় প্রথম মনে করাইয়া দিলেন স্ত্রীলোক বুদ্ধিহীন দহে । তিনি লিখিলেন – “স্ত্রীলোকের বুদ্ধির পরীক্ষা কোন কালে লইয়াছেন, যে অনায়াসেই তাহারদিগকে অল্পবুদ্ধি কহেন ? কারণ বিদ্যা শিক্ষা এবং জ্ঞান শিক্ষা দিলে পরে ব্যক্তি যদি অমুভব ও গ্রহণ করিতে না পারে, তখন তাহাকে অল্পবুদ্ধি কহা সম্ভব হয় ; আপনার বিদ্যা শিক্ষা জ্ঞানোপদেশ স্ত্রীলোককে প্রায় দেন নাই, তবে তাহারা বুদ্ধিহীন হয় ইহা কিরূপে নিশ্চয় করেন ?” विमानांशद्र रुपौ^। छिनि एांश उील बलिग्ना विररून एांश কার্য্যে পরিণত না করিয়া ছাড়িতেন না। তিনি জানিতেন, শাস্ত্রের নির্দেশ ভিন্ন দেশবাসী এক পা-ও অগ্রসর হইবে না। “কম্বাপোবং পালনীয় শিক্ষণীয়াতিযত্নতঃ।" পুত্রের মত কস্তাকেও যত্বের সহিত পালন করিতে এবং শিক্ষা দিতে হইবে। শাস্ত্রবচনকে মূলমন্ত্র করিয়া বিদ্যাসাগর স্ত্রীশিক্ষা প্রচলনে ব্ৰতী হইলেন । ১৮৫০ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে ভারতবর্ষীয় নারীদিগের মধ্যে শিক্ষা-বিস্তার সরকার নিজের কৰ্ত্তব্যের অন্তর্গত বিষয় বলিয়া মনে করিতেন না। ইতিপূৰ্ব্বেই কিন্তু রাজা রাধাকান্ত দেব প্রমুখ কয়েকজন সন্ত্রান্ত মহোদয় এবং খৃষ্টান মিশনরীগণ স্ত্রীশিক্ষার কিছু হুচনা করিয়া রাখিয়াছিলেন । ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে কলিকাতায় ভারত-হিতৈষী ড্রিঙ্কওয়াটার বঁটন কর্তৃক একটি বালিক বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। পূৰ্ব্বে ইহার নাম ছিল-হিন্মু বালিক-বিদ্যালয় ; পরে 'বীটন নারী বিদ্যালয়—এই নুতন নামকরণ হয়। গোড়া হইতেই বিদ্যাসাগরকে সহকৰ্ম্মী এবং উৎসাহী বন্ধু-রূপে পাইবার সৌভাগ্য বঁটন সাহেবের ঘটিয়াছিল। শিক্ষা-পরিষদের সভাপতিরূপে বঁটন বিদ্যাসাগরের সহিত প্রথম পরিচিত হন। ঈশ্বরচন্ত্রকে একজন অক্লাস্তকৰ্ম্মী গুণী ব্যক্তি বলিয়াই উাহার ধারণ জন্সিয়াছিল, তাই তিনি বিদ্যাসাগরকেই বিদ্যালয়ের অবৈতনিক সম্পাদক-রূপে কাজ করিবার জন্য ধরিলেন (ডিসেম্বর, ১৮৫• ) । আচারবদ্ধ দেশবাসীকে সচেতন করিয়া তুলিবার জন্ত বিদ্যাসাগর বিদ্যালয়ের বালিকাদের গাড়ীর দুইপাশে "কস্তাপ্যেবং পালনীয়া শিক্ষণীয়াতিযত্নতঃ”—মনুসংহিতার এই শ্লোক্ষাংশ খোদিত করিয়া দিবার ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। किछूनेिन श्रृंदब्रहे रौीछेम गंग्नरलोकभठ इन (s९ श्रांशहे, sv५s ) । পরবর্তী অক্টোবর মাস হইতে লর্ড ডালছাউন্সি বিদ্যালয়-পরিচালনার श्लभ७ शृङ्गं श्नि झङ्गिंज्ठ शश्रिीलन । शीां मृीप्यन्न बिल्वंश्ंब्र (মার্চ, ১৮৫৬ ) পর হইতে ইহা সরকারী ব্যয়ে পরিচালিত সরকারী বিদ্যালয়ে পরিণত হইল এবং বঙ্গের ছোটলাট ইছাকে সিসিল বৗডনের তত্বাবধানে স্থাপিত করিলেন। ১৮৫৬, ১২ই আগষ্ট তারিখের পত্রে বীড়ন সাহেব বাংলা-সরকার সমীপে এক ব্যবস্থা পেশ *मेिलन । अ३ दिशाणcाद्र आकष्ट ७ *कठि शांशाछ $क्ररअगैत्र হিন্দুদের নজরে বিশেষ করির পড়ে এবং উহার বাহাতে এই বালিক-বিদ্যালয়ে কস্তাদের পড়াইতে প্ররোচিত হন, এইরূপ ব্যবস্থার প্রস্তাব সেই পত্রে ছিল। একটি কমিটি করিবার প্রেস্তাবও পত্রে ছিল। কমিটির সদস্তরূপে রাজা কালীকৃষ্ণ দেব বাহাদুর, রায় হরচন্দ্র ঘোষ বাহাদুর, রমাপ্রসাদ রায় এবং কাশীপ্রসাদ ঘোষ প্রভৃতির নাম উল্লিখিত হয়। বিদ্যাসাগরকে সম্পাদক করিয়া তাহার উপর স্কুলের তত্ত্বাবধানের ভার দিবার জন্ত বীডন ব্যগ্র হইলেন। তিনি ছোটলাটকে লিখিলেন :-"কমিটির সম্পাদক-নিরোগে পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্ৰ শৰ্ম্মাকেই উপযুক্ত ব্যক্তি বলির মনে করিতে পারেন। উাহার সামাজিক সন্মান ও স্থলের সম্পাদক হিসাবে পূর্ব পরিশ্রম তাহার যোগ্যতা সপ্রমাণ করে ।” বাংলা-সরকার সন্মত হইলেন। বীড়ন সাহেব কমিটির সভাপতি ७ दिप्लानोश्रङ्ग भन्योलक निक्र्राङि इङ्ग्रेष्ठान । ড্রিঙ্কওয়াটার বাটনের মত বিদ্যাসাগরও স্ত্রীশিক্ষার অত্যন্ত পক্ষপাতী ছিলেন; তিনিও মনে করিতেন স্ত্রীশিক্ষা ভিন্ন দেশের উন্নতি নাই। কিন্তু তাহার উৎসাহ ও কৰ্মিষ্ঠতা শুধু বঁটন স্কুলের কাজের মধ্যেই আবদ্ধ ছিল না। ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দের বিখ্যাত পত্রে ও অঙ্গর বিলাভের কর্তৃপক্ষের স্ত্রীশিক্ষা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করিবার অভিপ্রায় প্রকাশ করেন। ভারতবর্ষে স্ত্রীশিক্ষার বিস্তার এক সমস্ত। সেই সমস্ত-সমাধানের উপায় বহুল পরিমাণে বালিক-বিদ্যালয় স্থাপন। ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দের গোড়ার দিকে বাংলা দেশে ছোটলাট হালিডে সেই কাজে হাত দিলেন। তিনি বিদ্যাসাগরকে ডাকাইয়া পঠাইলেন। বিদ্যাসাগর তখন সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ এবং দক্ষিণ-বাংলার বিদ্যালয়সমূহের স্পেগুল ইন্‌স্পেক্টর। হালিডে তাহার সহিত এ-সম্বন্ধে খোলাখুলিভাৰে আলোচনা করিলেন । এ কাজ কত কঠিন সে কথা তাহাজের অজ্ঞাত্ত ছিল না। সাধারণ বালিক-বিদ্যালয়ে নিজেদের মেয়ে পাঠাইতে সন্ত্রান্ত হিন্দুদের মনে কতটা যে অনিচ্ছ আছে, তাছ। তাহার। ভালরূপেই বুঝিতেন। যাহা হউক, বিদ্যাসাগরের দৃঢ়বিশ্বাস ছিল, উৎসাহ ও উদামের সহিত কাজে লাগিলে এরূপ সৎকার্য্যে জনগণের সহানুভূতি আকর্ষণ করা খুব কঠিন হইবে না।-- নভেম্বর, ১৮৫৭ হইতে মে, ১৮৫৮—এই কন্তু মাসের মধ্যে বিদ্যাসাগর নিজ এলাকাভুক্ত চারিটি জেলায় ৩৫টি বালিক-বিদ্যালয় স্থাপন করেন ; তন্মধ্যে হগলী জেলার বিভিন্ন গ্রামে ২৯টি, বর্ধমান জেলায় ১১টি, মেদিনীপুরে তিনটি, ও নদীয়ায় একটি। বিদ্যালয়গুলির জস্ব মাসে ৮৪৫২ টাকা খরচ হুইত : ছাত্রী-সংখ্যা ছিল প্রায় ১.৩•• । ১৮৫৮, ১৩ই এপ্রিল বাংলার ছোটলাট ভারতসন্ত্রকারের কাছে রিপোর্ট পাঠাইলেন-পূৰ্ব্ব ও দক্ষিণ বাংলার বিভিন্ন স্থানে যে-সকল रॉनिक-शिशांलग्न थकि♚ी कब्रियांब्र eयलोष झ्झेब्रां८झ, छद्मरषा २७हिं বিদ্যালয়ের সম্পর্কে শিক্ষ+বিভাগের ডিরেক্টরের নিকট হইতে मांशप्शाब्र खछ भद्रथोक्त अॉनिब्रांप्इ 1 मद्रकांग्रैौ गांशषानांम नक्कौत्र निब्रभावगैौ चांद्र यक फ़िश मी इरेल ठिनि अत्रधांछ मछ ब्र कऋिछ