পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] লড়াই করিবার ক্ষমতা সম্বন্ধে সাধারণের হয় তো সন্দেহ হইতে পারে, কিন্তু এ ধারণ| যে কতদূর অসত্য, তাহা গতমাসে দুগ্ধপানের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনের সমগ্র উমরাণীর ম| ভালরূপই জানিত । ইহার সে-সব পবর জানিবে কোথা হইতে ? বেচারীদের ভুল ভাঙিতে কিন্তু বেশী বিলম্ব হইল না, ধ্বস্তfপস্তিতে বিছান। ৪লটপালট হইয় গেল, উমরাণীর অঁাচড়-কামড়ে মতি-ঝি তো বিব্রত হইয়া উঠিল। গোলমালে একগাছা বালা হাত হইতে খুলিয়| কোথায়ু চৌকীর নীচের দিকে গড়াইয়া গেল। পিছন হইতে ভাহার হাত মুখ চাপিয়া ধরিয়৷ অন্যগাছ। নবাগত| স্ত্রীলোকটি ছিনাইয় খুলিয়। লঙ্গল । মতি-বি বলিল—ছেড়ে দে, ছেড়ে দে–ষ্টাপিয়ে মরে সাবে - দেপি ৪ আপদ রাস্থার ওপর রেপে আসি— বাপ রে কি দস্তি . — এখন কোথায় রাখতে ধাবি লো ?. থ্যান্তমণিকে একট। খবর দিবি নি । —ম বাপু, তাতে আর দরকার নেই, ওকে রেখে আসি—কেউ টের পাবে না, ছাথ ন বসে বসে— 米 举 来 亲 - তুমুল গোলমাল, খোজাখ জি, হৈ-চৈএর পরে সন্ধ্যার সময় উমরাণীকে পাওয়া গেল নেবুতলার সেণ্টজেমস্ পার্কের কোণে । কেবিন-ছাটাই বব ড চল সাবিত্রী ব্রত Ы o G ছেড়াখোড়া, কপালে ও গালে আঁচড়ের দাগ, হাত শুধু, ফ্রকের কোমরবন্ধ চিড়িয় ঝুলিতেছে, -“মাম।’, ‘মামা’ বলিয়া কাদিতেছিল, অনেক লোক চরিধারে ধিরিয়া জিজ্ঞাসাবাদ করিতেছে, একজন গিয়া একটা পাহারা ওয়াল ও ৬াকিয় আনিয়াছে—ঠিক সেই সময় নিয়োগা-মশায়, কুণ্ডু-মশায়, সতীশবাবু, অখিলবাবু, খুকীর মাম। সবাই গিয়া উপস্থিত হইলেন । মথারীতি থানায় ৬ায়েরী চ ত্যাদি গুচল । কে তাহার বাল খলিয় লইয়াছে এ সম্বন্ধে খুকী বিশেষ কোনে। পবর দিতে পরিল না । পুকার মামাকে সকলে যথেষ্ট ভং সন করিল । খবরদারী করিবার যখন সময় না, তখন পরের মেয়ে আন কেন, ইত্যাদি । সবাই বলিল-—যা ও ওকে কালই বাড়ি রেখে এসো, fછે, જે નામ 'C નિ સત્રના- । મિમિત્ર મનન চাদ তুলি ধকাকে গছ পালিশ কণ্ঠ বিলতা সোনার বাল কিনিম্ন দিল । 够 - গাড়ীতে উঠিবার সময় তাহার niম দলিল--খুক, বাড়িতে গিয়ে যেন এসব কথ। কিছু ব’লে - কেমন তো ?..কক্ষনে ব'লে। ন সেন ? ইil, লক্ষ্মীমেয়ে— ত হ’লে আর কলকাতায় নিয়ে আসবো ন!— খুকী ঘাড় নাড়িয় রাজী হঠল । বলিল - আমায় তপন একটা পুতুল কিনে দি গু মাম—-আIব একটা মেম পুতুল সাবিত্রী ব্রত শ্ৰীমতী অনুরূপা দেবী আমাদের সাক্ষাতে আজ মস্ত বড় সমস্ত দেখ| দিয়াছে। এ সমস্যা বড় সহজ সমস্ত নয়, তাই তার সমাধান ও সহজ হওয়া সম্ভব নহে। এ সমস্ত জীবন মরণের, চির ভবিষ্যতের, সমস্ত বৰ্ত্তমানের ও উত্তরপুরুযের ভালমন্দের সমস্ত । এই বৰ্ত্তমান সমস্যা সমাধানের উপরেই আমাদের সমগ্র জাতীয় জীবন গঠন নির্ভর > e Q一ー● করিয়া রহিয়াছে । আজ দি আমরা এ সমস্যার পূণ সমাপন করিতে সমাহিত না হই, আমাদের ভবিষ্যং চিরঅন্ধকারে সমাণুত হইয়। যাইবে । কারণ মাতুসের কাছে সুযোগ বারেবারেই দেখা দেয় না, স্বসময় সকল সময়েই আসে না । অন্ধকারের অন্তরাল হইতে উদীচির যে আলোকচ্ছট ধীরে ধীরে উদিত হইতেছে, ঐ সমুজ্জল