&মাংগ্ল্য। ] : বিবিধ প্রসঙ্গ—বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর গবর্ণমেণ্টের ক্ষমতা പTarunnoBot (আলাপ) ০২:১৭, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)പ০২:১৭, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)്TarunnoBot (আলাপ) ০২:১৭, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സ്പTarunnoBot (আলাপ) ০২:১৭, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)്TarunnoBot (আলাপ) جمعیہی ईश्व তাহার জন্ত উপদেশ দেওয়া সম্বন্ধে গবর্ণমেণ্টের কি অধিকার অাছে, তাহার আলোচনা করিতে গিয়া বলিতেছেন – The point which has been reserved above for consideration, arises on Section 15 of the Act of • Incorporation. The scetion, as enacted in 1857, was in the following terms: • “The said iேr, Vice-Chancellor and Fellows shall have power to charge such reasonable fees for the degrees to be conferred by them and upon admission into the said University and for continuance *therein, as they. with the approbation of the Governor General of India in Council, shall, from time to time, see fit to impose. Such fees shall be carried to one General Fee Fund for the payment of expenses of the " said University, under the direction and regulations of the Governor General of India in Council, to whom the accounts of income and expenditure of the said University shall, once in every year, be submitted for such examination and audit as the said Governor General of India in Council may direct.” ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দের বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ১৫ ধারাটি এইরূপে উদ্ধত করিয়া বমিটদ্বয় বলিতেছেন : 1.et us now turn to the language of Section 15, which, as we have stated, has been in operation since 1857. The fees mentioned in the first sentence of the section have to be carried into one General locc Fund for the payment of expenses of the University under the direction and regulations of the Government. Apart from the question of the meaning of the expression "dircctien and regulations,” it is obvious that such direction and regulations can apply only to the classes of fees specified in the first sentence, namely, (1) fees for degrees conferred by the Scnate, (2) fees for admission into the University, (3) fees for continuance in the University. Under (1) comes the fee of Rs. 5 clarged by the University when a degree is conferred in absentia ; under (2) comes what is known as the Registration fee of Rs. 2; under (3) comes the fce ခြီါ် ments is not authorised to issue “direction and regulations” in respect of other classes of fees which the University may charge or other kinds of income which the University may possess. বিশ্ববিদ্যালয় কি কি ফী আদায় করিতে পরিবেন, : তাহার উল্লেখ ১৮৫৭ সালের আইনের উপরে উদ্ধৃত ১৫ ধারা ভিন্ন আর কোথাও নাই । তাঁহাতে তিন রকমের ফীর উল্লেখ আছে। কমিটির সভ্যগণ বলিতেছেন, যে, উহার মানে এইরূপ :– (1) the Senate, 鹽 fees for admission into the University, 13) fees for continuance in the University. Under ( ; ) comes the fee of Rs. 5 charged by the University when a degree is conferred in absentia ; under ( 2 ) comes, what is known as the Registration fee of Rs. 2 : under (3) comes the fee payable ஆேஃே Graduates. Fees for degrees conferred by e by Registered Graduates. The Govern-" אףף তাহা যদি হয়, তাহা হইলে জিজ্ঞাসা করি,বিশ্ববিদ্যালয় কোৰু আইনের জোরে প্রবেশিকা হইতে পিএইচ-ডি, ডি-এল, མི་ལཱf་, ডি-এসসি পৰ্য্যন্ত সব পরীক্ষার ফী আদায় o: করেন ? কমিটিম্বয়ের উল্লিখিত কী তিনটি অল্প অল্প টাকার, পরীক্ষার ফী-গুলি বেশী বেশী টাকার। ইহা কখনই বিশ্বাসযোগ্য নহে, যে, গবর্ণমেণ্ট বিশ্ববিদ্যালয়কে ছোট ছোট কী তিনটি বসাইবার ও আদায় করিবার অধিকার দিলেন, কিন্তু বড় বড় ফী বসাইবার ও আদায় করিবার অধিকার দেন নাই। ইহা কিরূপ অসঙ্গত কথা, তাহা একট, কোন বংসরের মোট আদায়ী উভয়বিধ ফীর টাকার পরিমাণ তুলনা করিলেই বুঝা যাইবে । - বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯২১-২২ সালের বজেটে मृहे श्," যে, ১৯২০-২১ সালে প্রবেশিকা আদি পরীক্ষার ফী আদায় হয় মোট ৯২৭৫৯৫ ( নয় লক্ষ সাতাশ হাজার পাচ শত পচানব্বই ) টাকা, কিন্তু কমিটিদ্ধয়ের উল্লিখিত তিনটি ফী মোট আদায় হয় ২৭২৬৫ ( সাতাশ হাজার ছশ পয়ষট্টি ) টাকা । তাহ হইলে কমিটি দুটির সভ্যেরা বলিতে চান, যে, গবৰ্ণমেণ্ট লক্ষ লক্ষ টাকা পরিমিত ফী সম্বন্ধে কোন আইন করেন নাই, কিন্তু যাহা হইতে স্বামান্ত কয়েক হাজার টাকা আদায় হয়, তাহা বসাইবার আইন করিয়া গিয়াছেন। আরও মজার কথা এই, যে, ১৯০৪ সালে যে নূতন বিশ্ববিদ্যালয় আইন হয়, সৰ্ব্বপ্রথমে তাহার ২৫ ধারায় প্রবেশিকা পরীক্ষোত্তীর্ণ ছাত্রদিগকে রেজিষ্টরীভুক্ত করিবার কথা পাওয়া যায়, এবং সৰ্ব্বপ্রথমে ঐ আইনের ৫, ৭, ও ২৫° ধারায় গ্রাজুয়েটুদিগকে রেজিষ্টরীভূক্ত করিবার কথা পাওয়া যায়। তাহার পূৰ্ব্বে ঐ ফীগুলির উল্লেখ কোথাও নাই । তাহা হইলে, কমিটিস্বয়ের মতে অবস্থা স্থাপন করিতে হইলে, বিশ্বাস করিতে হইবে, যে, গবর্ণমেণ্ট, যে-সব ফী হইতে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় হয়, তাহার উল্লেখ ব। ব্যবস্থা ১৮৫৭ সালের আইনেও করেন নাই, ১৯০৪ সালের আইনেও করেন নাই, কিন্তু সামান্ত কয়েক হাজার *?|क उर्दीलांग्र भूश হইতে হয়, তাহার উল্লেখ ও ব্যবস্থা দুটা আইনেই করিয়াছেন! আরও শুকুম। কমিটিস্বয় যে তিনটি ফীর কথা বলিয়াছেন, তাহ ১৯০৪ সালের নূতন বিশ্ববিদ্যালয় আইন
