পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

v»eb যে জন জাত-পাটুনী হয়, (অ ) তার তুফানে কি ভয়, মতে সতে ঢেউ কাটিয়ে টের গলুইতে হয় । সে বাতাস বুইঝা নৌকা ছাড়ে, ভাটী ছাইড়া উজান ধরে, বাইয়া যায় প্ৰেম-পাথরে, তার কি লাগুর পাওয়া যায় । ঐ নাও বাইছের নামে চলে উড়ে, আর আমার নাও যে থাকে কুইড়ে সারানিশি তার জল ফালায় । আমার নাও হইয়াছে ৰুড় । ও নায়ের লাইগাছে গুড়, অনেক দিন হইল বুড়, - ভাই পুরাণ মাস্তুলায়। শ্ৰীগোপীনাথ দত্ত । + + + কায়স্থ শব্দের নাম-নিরুক্তি । ব্রহ্মর্মিদেশের অন্তভূতি, 'কার' নামক জনপদের ক্ষত্ৰিয়গণ যাহার। বেদমন্ত্রে ক্ষত্ৰিয়ত্ব-বিজ্ঞাপক রাজক আধ্যায় সরস্বতী নদীর তীরবর্তী নগর-শাদির শাসন পালন করিতেছিলেন, তাহারাই কায়স্থজাতি এবং উহাদের রক্ষক চিত্র নামক নরপতিই চিত্রগুপ্ত বলিয়৷ লোকসমাজে পূজিত হইয়া আসিতেছেন। "ব্রহ্মকায়োস্তুবে যশ্বাং কায়ন্থে জাতিরুচাতে - (কায়স্থ-পত্রিক, বৈশাখ ) শীউপেন্দ্রচন্দ্র শাস্ত্রী। এসেছে সে—এসেছে ( গান ) এসেছে সে—এসেছে ! চাপার ফুলে বুলিয়ে আলো হেসেছে। পুলক-বীণায় সুর জাগায়ে এসেছে গো সোনার নায়ে ( ও যে ) ভুবন-ভরা ভালবাসা বেসেছে । দখিন হাওয়ার ছন্দ নিয়ে এসেছে, বকুল-মালার গন্ধ পিয়ে এসেছে ; অনাগত যাহার বিভায় মেলুবে অাখি নূতন দিবায় ( ওগো ) আকাশে তার হিরণ নিশান ভেসেছে। • শ্ৰীসত্যেন্দ্রনাথ দত্ত ।

  • ঐযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের জন্মদিন উপলক্ষে রচিত ও *ड ।

প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ ১৩২২

  • へへヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ/ ゞヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ。 *-^ヘヘヘヘ・いい、ヘ ----------

[ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড

    • ー・ヘヘヘルーヘ --SumitaBot (আলাপ) ০৮:১৫, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)

আমেরিকায় আচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্র । মার্কিনযুক্তরাজ্যের অন্তর্গত আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অন্যতম অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত সুধীন্দ্র বস্ব বর্তমান ইংরেজী মাসের "মডার্ণ রিবিযু" পত্রিকায় আমেরিকায় আচার্য জগদীশচন্দ্রের কার্যকলাপ ও কথাবার্তার এক বৃত্তান্ত প্রকাশ করিয়াছেন। আমরা নিয়ে তাহার অহা প্রকাশ করিলাম । আমেরিকায় অবস্থানকালে দেশের এক 2ोरु ठ्ट्रेष्ठ আর এক প্রান্ত পৰ্য্যন্ত সকল স্থান হইতে বক্তৃতা করিবার জন্য অনুরোধ-পত্র ও টেলিগ্রামে আচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্রকে একেবারে আচ্ছন্ন করিয়া দিয়াছিল। নানা বিশিষ্ট বৈজ্ঞানিক সভা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় হইতে বক্তৃতার জন্য র্তাহার এত নিমন্ত্রণ আসিয়াছিল যে যদি প্রতিদিন দুইবার করিয়া বক্তৃতা করা তাঙ্গর পক্ষে সম্ভব হইত তৰু একবৎসরেও সে সমস্ত নিমন্ত্রণ রক্ষা করিয়া উঠিতে পারিতেন কি না সন্দেহ । জগদীশচন্দ্র মোটে কয়েক সপ্তাহ যাত্র আমেরিকায় ছিলেন। নিউ-ইয়র্কের বিজ্ঞান-পরিষদ, বিজ্ঞানোন্নতি-বিধায়িনী সমিতি, ব্রুকলীনের কলা ও বিজ্ঞান মণ্ডলী, ফিলাডেলফিয়ার দর্শন সভা এবং বিজ্ঞান-পরিষদ ও উদ্ভিদবিজ্ঞান-সমিতি কর্তৃক একযোগে আহুত সভা প্রভৃতি নান-বিদ্বন্মণ্ডলীর সম্মুখে আচাৰ্য্য জগদীশ বক্তৃতা করিয়াছেন। ইহা ছাড়া তিনি হার্ভাড কলম্বিয়, আইওয়া, ইলিনয়, শিকাগো, মিশিগান ও উইসকন্সিন বিশ্ববিদ্যালয়ে তাহার অত্যাশ্চর্যা আবিষ্কার সম্বন্ধে বক্তৃতা করিয়া সকলকে বিস্ময়পুলকিত করিয়া দেন । যে সমস্ত বৃহৎ ও সমজদার শ্রোতৃমণ্ডলী আমেরিকার নানাস্থানে তাহার সম্বৰ্দ্ধনা করিয়াছেন ওয়াশিংটন শহরের কসমোপলিটান ক্লাবের নিমন্ত্রণে সমবেত জনমণ্ডলী তাহাদের মধ্যে অন্যতম। সে সভা আরম্ভ হইবার কথা ছিল সন্ধ্য আটটায় । কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের বহু পূৰ্ব্ব হইতেই প্রকাও সভাগৃহ লোকে লোকারণ হইয় গেল। দাড়াইবার স্থান পৰ্য্যন্ত আর কোথাও রহিল না। অনেক বড় বড় ২য় সংখ্যা ] আমেরিকায় আচার্য্য জগদীশচন্দ্র Ψδο εν SSMM MM SMMMSJJSJJJMS MJM MSMSJSJSJSJSJSJSJSJSJSJSJSJMJMJM MMM MMMS SumitaBot (আলাপ) ০৮:১৫, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) আচার্য বস্ত ও আচাৰ্য্যাণী, আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দুস্থান-সভার সদস্ত-সমাবৃত। BBB BBB B DBB BBB BBB BDDDSDDDDSDDDS Bu BBS BBBB BBBB B BBBBBS পশ্চাতে দাড়াইয় আছেন বঁ श्८ठ ডাহিনে–পি কে বস্তু, বন্দোপাধ্যায়, সাম্বাল, আহমদ, দাস। লোকে জানালার উপর চড়িলেন কিম্বা মাটিতেই বসিয়৷ পড়িলেন। টেলিফোনের আবিষ্কৰ্ত্তা ডক্টর গ্রাহাম বেল সভা বসিবার কুড়ি মিনিট আগে আসিয়াছিলেন কিন্তু দরজার গোড়ায় লোকের এমন ভিড় জমিয়াছিল যে তিনি অতি কষ্টেস্থষ্টেও হলের অৰ্দ্ধেকের বেশী অগ্রসর হইতে পারিলেন না। কিন্তু অদম্য উৎসাহী টেলিফোনের আবিষ্কৰ্ত্তা বেলের উৎসাহ ও আগ্রহ একটুকুও কমিল না। জগদীশচন্দ্রের বক্তৃতার পরদিন সন্ধ্যাকালে তিনি তাহার গৃহে আচার্য্যের সম্মানার্থ ওয়াশিংটনের কয়েকজন খ্যাতনামা পণ্ডিতকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া তাহাদের সহিত তাহার পরিচয় করাইয়া দিয়াছিলেন । আচাৰ্য্য বস্থ মহাশয় মার্কিনবাসীর নিকট সৰ্ব্বত্র আন্তরিক অভ্যর্থন লাভ করিয়াছেন। এমন কি যুক্তরাজ্যের ষ্টেট সেক্রেটারী বিখ্যাত কৰ্ম্মী ও বাগ্মী উইলিয়ম জেনিংস ব্রায়ান ওয়াশিংটনের ষ্টেট ডিপাট মেন্টে জগদীশচন্দ্রকে তাহার আবিস্কার দেখাইবার জন্য নিমন্ত্রণ করিয়াছিলেন । বলা বাহুল্য এ সম্মান-সৌভাগ্য সকলের ঘটিয় উঠে না। আচাৰ্য্যবর যেখানেই তাহার বিচিত্র সরল যন্ত্রতন্ত্ৰ লইয়া দেখা দিয়াছেন, যেখানেই তাহার অদ্ভূত আবিষ্কার দেখাইয়াছেন, সেখানেই সকলে তৎক্ষণাৎ বুঝিতে পারিয়াছে তিনি কত বড় বিজ্ঞানবিদ। আজ আমেরিকার সকলে একবাক্যে স্বীকার করিতেছেন যে জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কার শরীরতত্ত্ব, উদ্ভিদতত্ব, জীবতত্ব সম্বন্ধে একটা নূতন দিক খুলিয়া দিয়াছে এবং সম্ভবত মনস্তত্বরাজ্যেও যুগান্তর উপস্থিত করিবার সম্ভাবনী রাখে। আচাৰ্য্য বস্থ মহাশয়ের আবিষ্কার সম্বন্ধে আমেরিকার অনেক মাসিকে এবং দৈনিকে বহু প্রবন্ধ, রহস্য-চিত্র এবং এমন কি কবিতা পৰ্য্যন্ত প্রকাশিত হইয়া গিয়াছে । তিনি