পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - 沙*9 , প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২ [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড । Sสุ সংখ্যা l বাঙ্গলার প্রাচীন গৌরব >や> o --SumitaBot (আলাপ) ০৮:০২, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) ~~) - SMMMS SSSSS S S S S S S S S S S S S S S . . . 、/、/、ヘヘヘヘ・・・・・・・・・い***** SJJJJJSJMMJMSMSMSMSMSMS -പ്പ് ഹസ്~~ খ্রষ্টের তৃতীয় শতকে কোরিয়ার নিকট রেসমের চাস শিক্ষা ভাল। নাগবৃক্ষ শব্দের অর্থনাগকেশরের গাছ। নাগকেশর 領 ভিন্ন রঙের স্থত হইত। আর এ বিদ্যা বাঙ্গলার গৌরবের বিষয় বলিয়। উল্লেখ করিলাম। এখানে আমরা । শতকে স্বল-পথে চীনের সহিত রেসমের ব্যবসা চলিত। অনেকে মনে করেন, এই রেসমের ব্যবসার জন্যই পরাবের শক রাজার বেশ করিয়া সোনার টাকা চালান। ইউরোপে রেসমের চাস ইহার অনেক পরে আরম্ভ হইয়াছে। কিন্তু আমরা চাণক্যের অর্থশাস্ত্ৰে দেখিতে পাই, বাজলাদেশে ষ্টের তিন চারি শত বৎসর পূৰ্ব্বে রোমের চাস খুব হইত। রেসমের খুব ভাল কাপড়ের নাম “পত্রোর্ণ" অর্থাং পাতার পশম । পোকাতে পাতা খাইয় যে পশম বাহির করে, সেই পশমের কাপড়ের নাম “পত্রোর্ণ” । সেই পত্রোর্ণ তিন জায়গায় হইত—মগধে, পৌণ্ড দেশে ও স্ববর্ণকুড়ো। নাগবৃক্ষ, লিকুচ, বকুল আর বটগাছে এই পোকা নাগবুক্ষের পোকা হইতে হলদে রঙের রেসম - - জন্মিত। হইত , লিকুচের পোকা হইতে যে ৱেসম বাহির হইত, তাহার রঙ গমের মত ; বকুলের রেসমের রঙ সাদা। বট ও আর আর গাছের রেসমের রঙ ননীর মত। এই সকলের মধ্যে সুবর্ণকুডোর “পত্রোর্ণ” সকলের চেয়ে ভাল। ইহা হইতেই কোষের বস্ত্র ও চীনভূমিজাত চীনের পটবঙ্গেরও ব্যাখ্যা হইল। অর্থশাস্ত্রের যে অধ্যায়ে কোন কোন ভাল জিনিস বাজকোষে রাখিয়া দিতে হইবে, তাহার তালিকা আছে, সেই অধ্যায়ের শেষ অংশে ঐসকল কথা আছে। অধ্যায়ের নাম “কোষপ্রবেশুরত্নপরীক্ষা।" এখানে রত্ন শব্দের অর্থ কেবল হীরা জহরং নয় ; যে পদার্থের যাহ উৎকৃষ্ট, সেইটির নাম রত্ব। এই রত্বের মধ্যে অগুরু আছে চৰ্ম্ম আছে, পাটের কাপড় আছে, রেসমের কাপড় আছে ও তুলার কাপড় আছে। মগধ—দক্ষিণবেহার, আর পৌঁও টীকাকার বলেন, সুবর্ণকুড়া কামকিন্তু কামরূপের নিকট যে রেসম এখন , তাহা ভেরাওপাতায় হয় । আমি বলি, স্ববর্ণকুডোরই মিশেষে কর্ণসুবর্ণ হয়। কর্ণসুবর্ণও মুর্শিদাবাদ ও রাজমহল লইয়া। এখানকার মাটা সোনার মত রাঙ্গ বলিয়া, এ দেশকে কর্ণসুবর্ণ কিরণস্বর্ণ বা স্ববর্ণকুড়া বলিত। So Yo o এখানে এখনও রেলমের চাস হয় এবং এখানকার ব্লেসম খুব চীনের রেসম তুতগাছ হ ইতে হয়। বাঙ্গালার রেসমের বাঙ্গালার আর কোনখানে বড় দেখা যায় না, কিন্তু এখানে অনেক দেখা যায়। লিকুচ মাদারগাছ। মাদারগাছেও রেশমের পোকা বসিতে পারে। বকুল ও বটগাছ প্রসিদ্ধই ৷ BBS BBB B BB BBBB BBBB BBBB SttD DDDt DDD DB BBBS BBBBB BBBS করিলেন, তাহাতে বোধ হয়, তিনি চীনদেশের রেসমী মহলে এখন দু-এক জায়গায় লোকে পাতা পরিয়া থাকে। কাপড় অপেক্ষ বাঙ্গালার রেসর্মী কাপড় ভাল বলিয়া মনে তাহার পর লোকে বাকল পরিত ; গাছের ছাল পিটিয়া করিতেন। রেসমী কাপড় যে চীন হইতে বাঙ্গালায় আসিয়া । t - কাপড়ের মত নরম করিয়া লইত, তাহাই জড়াইয়া লজ্জা ছিল, তাহার প্রমাণই অর্থশাস্ত্রে পাওয়া যায় না। নিবারণ করিত এবং কাধের উপর একখানি ফেলিয়৷ উত্তরীয় করিত। সাচী পাহাড়ের উপর এক প্রকাও স্ত,প আছে, উহার চারিদিকে পাথরের রেলিং আছে, রেলিংএর চারিদিকে বড় বড় ফটক আছে। দুই-দুইটি থামের উপর এক-একটি ফটক। এই থামের গায়ে অনেক চিত্র আছে। এই চিত্রের মধ্যে বাকল-পরা অনেক মুনিঋষি আছেন। তাহদের কাপড় পরার ধরণ দেখিয়া আমর। क्य्ङि পারি, কেমন করিয়া সেকালে লোকে বাকল পরিয়া থাকিত। তাছার পর লোকে আর বাকল পরিত না, বাকল হইতে স্থত৷ বাহির করিয়া কাপড় নিয়া লইত , শণ পাট, ধঞ্চে—এমন কি আতলী গাছের ছাল হইতেও স্বতা বাহির করিত। এখন এই সকল স্বতায় দড়ী ও থলে হয়। সেকালে উহ! - - হইতে খুব ভাল কাপড় তৈয়ার হইত এবং অনেক করিয়া এক প্রকাও স্বৰ্য্য-মন্দির নিৰ্ম্মাণ করে। অর্থশাস্ত্র কাপড় খুব ভালও হইত। বাকল হইতে যে কাপড় হইত, হইতে আমার যে সংবাদ পাইলাম, সেটি বাঙ্গলার বড়ই উংকৃষ্ট ক্ষৌমের নাম “দুকুল”। গৌরবের কথা। যদি বাঙ্গালীরা সকলের আগে রেসমে নেম পবিত্র বলিয়া লোকে বড় আদর করিয়া পরিত। চাস আরম্ভ করিয়া থাকেন, তাহা হইলে ত তাহদের গৌর । কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রের মতে বাঙ্গলাতেই এই বাকলের BB BDD DDS BB BB BB BBB BBB BBB SSSSS DDD DDDDDS BB SBBBS BBS BB BB S হয়, তথাপি বাঙ্গালীর চীন হইতে কিছু ন শিখিয়াই সম্পূর্ণ স্নিগ্ধ, দেখিলেই চক্ষু জুড়াইয়া যাইত। পৌণ্ডে ও দুকুল স্বতন্ত্র ভাবে যে রেসমের কাজ আরম্ভ করেন, সে বিষয়ে ইত, উহা খামবর্ণ ও মণির মত উজ্জল। বর্ণকুড়ে যে আর সন্দেহ নাই। কারণ, তাহারা ত আর তৃতপাত । দুকূল হইত, তাহার বর্ণ স্বর্ঘ্যের মত এবং মণির মত BBB BB BBB BBBB BS BBBB BB BD S DDD S SK DDDt BBB BBB BBBBBS চাসে তাহাদের দেশে প্রচুর জন্মায়, সে-সকল গাছের পোক ইহাতেই কাশীর ও পৌণ্ড দেশের ক্ষেীমের কথা "ব্যাখ্যা” BBBB BBB BB BBB BB BBB BBBBBS S DD DDS DDD DD DDS BBBBBB BBB BBB BBB BB BBBS BB BB BBB BB BBB SSSSSS DDD DDDDD DDD DD DDB BBB SBBBS BBBB রেসম রঙ করিতে হইত না, গাছ-বিশেষের পাতার জুগুই বাঙ্গলাতেই হইত। সুতরাং ইহা আমরা বাঙ্গলার চতুর্থ - Rx নিজস্ব—ইহা কম গৌরবের কথা নয়। - o চতুর্থ গৌরব-বাকলের কাপড় তুতগাছের সহিত কোন সম্পর্কই নাই। স্বতরাং বাঙ্গালী যে, রেসমের চাস চীন হইতে পাইয়াছে, একথা বলিবার যে নাই। রেসমের চাস বাঙ্গলাতেও ছিল, চীনেও ছিল। তবে তুতগাছ দিয়া রেশমের চাস চীন হইতেই সৰ্ব্বত্র ছড়াইয় পড়িয়াছে। ভারতবর্ষের অন্যত্র যে, রেসমের চাম ছিল, এ কথা চাণক্য বলেন না। তিনি বলেন, বাঙ্গলায়। ও মগধেই রেসমের চাস ছিল। কারণ, পৌণ্ডও বাঙ্গলা । স্ববর্ণকুন্ড্যও বাঙ্গলায় । চাণক্যের পরে কিন্তু ভারতবর্ষের নানা স্থানে রেসমের চাস হইত। কারণ, মাদাসোরে ঐ ৪৭৬ অব্দে যে শিলালেখ পাওয়া যায়, তাহাতে লেখা আছে যে, সৌরাষ্ট্র হইতে এক দল রেসম-ব্যবসায়ী মান্দাসোরে আসিয়া রেসমের ব্যবসা আরম্ভ করে এবং তাহারাই চাদ মতে কাপাসের কাপড় যে স্বধু বাঙ্গলাতেই ভাল হইত । এমন নয়—মধুরার কাপড়, অপরাস্তের কাপড়, কলিঙ্গের কাপড়, কাশীর কাপড়, বংস দেশের কাপড় ও মহিষ দেশের কাপড়ও বেশ হইত। মধুর। পাণ্ডাদেশ, মহিষ দেশ । নৰ্ম্মদার দক্ষিণ, অপরান্ত বোম্বাই অঞ্চলে। কিন্তু চাণক্যের । অনেক পরে কাপাসের কাপড়ও বাঙ্গলার একটা প্রধান । ८ओत्रवत्र छिनिय श्ब्राझिल, डाश। शकई भनलिन। পঞ্চম গৌরব—থিয়েটার । - - - - থিয়েটারের সেকালের নাম "প্রেক্ষাগৃহ" বা ‘পেকথা । ঘরঅ” । ইউরোপের অনেক পণ্ডিত বলিয়া থাকেন যে, । ভারতবর্ষে থিয়েটার ছিল না, থিয়েটারের ব্যাপার গ্রীস । - গোড় সরু, মাঝখানটা মোট, ইহা ১৮ হাত লম্বী, এরূপ । ঘর দেবস্থানেই হইত ; আর একরূপ ঘর চৌকোণ–৬৪ । হাত লম্বা, ৩২ হাত চেটাল—ইহা রাজাদের জন্য ; আর সাধারণ ভদ্রলোকেদের বাড়ীতে যে থিয়েটার হইত, তাহা । তেকোণ, সমবাহ-ত্রিভুজ—প্রত্যেক বছর পরিমাণ ৬২ ৷ হাত। থিয়েটার করিবার সময় কানা খোড়া কুজ কুরূপ । কোন লোককে সেখানে যাইতে দেওয়া হইত না, এমন तःि । মজুরী করিতেও ঐরূপ লোক লওয়া হইত না ; সন্ন্যাসী । ভিখারীকেও সেস্থানে যাইতে দেওয়া হইত না। ঘর করিবার । সময় ঠিক মাঝখানে জর্জর ডেগাছে চা বংশদও পুতিয়া রাখিতে হইত। থিয়েটারের অৰ্দ্ধেকটা প্রেক্ষকদিগের জন্য, - অক্ট্ৰেকট নটদিগের জন্য। থিয়েটারও দোতালা হইত । প্রেক্ষকদিগের জায়গাও দোতালা হইত। দোতাল ষ্টেজ । (রঙ্গ) পৃথিবীর আর কোনও দেশে এখনও নাই। পৃথিবীর । ব্যাপার একতালা হইত, স্বর্গের ব্যাপার দোতালা হইত। - প্রেক্ষকদিগের যে অৰ্দ্ধেকটা স্থান থাকিত, তাহার সম্মুখটা ব্রাহ্মণদের জন্য, সেখানকার থাম সাদা। তাহার পিছনে ক্ষত্রিদের স্থান, সেখানকার বামণ্ডন্ধি যুদ্ধ। তাহার ।