পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] How sweetly bloom'd the gay green birk How rich the hawthorn's blossoms, As underneath the fragrant shade I clasp'd her to my bosom I The golden hours on angel wings Flow o'er me and my dcarie; For dear to me as light and life Was my sweet Ilighland Mary. এসব কবিতার ভোগ কেমন আত্মসম্পূর্ণ, যথেষ্ট তৃপ্তি স্বস্তি এতে রয়েছে। তবে কালিদাসের ভোগ কেমন গোলাপগন্ধি, আর হাফেজ, Burns-এ মত্তত আর আবেগ কিছু বেশী। এসবের সঙ্গে মিলিয়ে রবীন্দ্রনাথের ভোগের স্বরূপ যখন উপলব্ধি করতে ধাই তপন দেখি কালিদাসের মত্তন সৌন্দর্ঘ্যের উপাসক তিমি, মাঝে-মাঝে বুঝতে পারা যায়, এ ভোগে তিনি তৃপ্ত ; কিন্তু মোটের উপর এই ভোগের ভিতরে স্বাকণ্ঠ নিমঙ্গনের স্বস্তি যেন তিনি পাচ্ছেন না। সেইগুপ্ত কেমন-একটা পাখা তার "বাছ” “দেঙ্গের মিলন” প্রভৃতি কবিতায় বর্তমান ; আর সব ভোগ সব অনুভূতির ভিত্তরে পরম রহস্যমণ্ডিত সত্যের সন্ধানই যে তাঁর মজ্জাগত মানসীয় “হৃদয়ের ধন” কবিতায় তা পরিস্কার বুঝতে পারা যাচ্ছে । 縣 बहेिं बांझे किङ्ग नांझे तथू बtब्रष१ ।। নীলিম লইত্তে চাক্ট আকাশ চাকিয়া । কাছে গেলে রূপ কোথা করে পঃ য়ন, দেহু শুধু ছাতে আসে শান্ত করে হিয়া । প্রভাতে থলিন মুখে ফিরে বাই গেছে, হৃদয়ের ধন কভু ধরা যায় গেছে ! “কড়ি ও কোমলের” পর মানসীতে দেখতে পাই কবির প্রকাশ-সামর্থ আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। হৃদয়ের ভাবতরঙ্গ আরো বিক্ষুব্ধ, জীবন হর্ষে আর ব্যথায় জটিল इ'tब cमथ मिtइtछ् । किरू ७झे छजिङग्नि ऊँइ नृष्टि বিপৰ্য্যন্ত হ’য়ে যাচ্ছে না। উপরে “হৃদয়ের ধন” কবিতার কয়েক চরণ যে উদ্ধৃত হয়েছে তা'তে কবি র্তার সমস্ত কথা কি নিখুঁত আর অব্যর্থভাবে পাঠকের সামনে ধরতে পেরেছেন ! “মানসাঁকে” মোটামুটি দুইভাগে ভাগ ক’রে পড়া যেতে পারে। প্রথমভাগের বিশেষত্ব এর প্রেমের কবিতা।. রবীন্দ্রনাথ ও প্রতিভার প্রথম বিকাশ ২৩৭ মানসীর চরণাঘাতে কবিহীদয়ে সৌন্দর্ষ্য যেন সহস্রধারে উচ্ছিত হ’য়ে উঠেছে। মানসীকে কবি কখনো বলছেন— কে জামায়ে যেন এনেছে ডাকিয়া, এসেছি তুলে। তবু একবার চাণ্ড মুখপানে नद्रन छूट्ज । দেখি ও নয়নে নিমিষের ভরে সেদিনের ছায় পড়ে কি না পড়ে, সজল আবেগে আঁখিপাতাদুটি পড়ে কি ঢুলে ! ক্ষণেকের তরে ভুল ভাঙায়োন, এসেছি ভুলে । কথনো ভুল ভেঙে যাওয়ায় কবি বলছেন— ৰাশি বেজেছিল, शब्र! त्रिशू cयझे ৰামিল রাশি । এখন কেবল কঠিন ফলি । কখনো বলছেন, বিরঙ্গেই তিনি ছিলেন ভালে— তবু সে ছিনু ভালে আধে আলেী আঁৰামে, গহন শক্ত-ফের বিবাদের মাকারে । কথনো শূন্তহৃদয়ে তিনি বসে আছেন, মনে তার আকাঙ্ক্ষা জাগছে, কবে— পাগল ক’রে দিবে সে মোরে छाहिग्न. হৃদয়ে এসে, कुब्रt१ चिंकल अथूब cशन প্রাণের গান গাহিয়া । কথনো সংশয়ের আবেগে কবি স্থির থাকৃতে পারছেন না— ভালো বাদে, কি না বাসে বুৰিতে পারিনে, উই কাছে থাকি । তাই তৰ মুখপানে রাখিয়াছি মেলি সৰ্ব্বগ্রাণী আঁখি । কেন এ সংশয়-gোৱে বাধিয়া রেখেছে মোরে. यtइ १iई cश्वजl I জীবনের কাজ আছে, প্রেম নহে ফাকি, প্রাণ নহে খেলা ৷ কখনো এক অপূৰ্ব্ব বিচ্ছেদের ছবি আঁকছেন সেই ভালে, তবে তুমি বাও । তবে স্বার কেন মিছে কৰুণ নয়নে আমার মুখের পানে চণ্ড । আবার কখনো সমস্ত আশা বিসর্জন দিয়ে কবি বলছেন—