X8. সজীবতর হইয়া ভ্রমণ করিত। দ্বিপ্রহরে স্বৰ্ঘ্য পূর্ণবয়স্ক হইয়া মহাপরাক্রান্ত হইত এবং পৃথিবীর সকল স্থানে নিজের তেজ ছড়াইত। তার পর ক্রমশঃ তাহার বয়স বাড়িতে-বাড়িতে সে বুদ্ধ হইয়া পড়িত, এবং অবশেষে প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩২ [२e= खोश्, २न ध७ রাৰি আসিবার সঙ্গে-সজে তাহার সমস্ত তেজ ফুরাইম্বা যাইভ এবং বৃদ্ধ সূৰ্য্য আকাশ-দেবীর মুখের ভিতর দিয়া মৃত্যুর কোলে ঢলিয়া পড়িত। পরদিন সকালে তাহার আবার নবজন্ম লাভ হইত । কুষ্ঠরোগ-সম্বন্ধে দু-চারিটি কথা কুষ্ঠরোগ মায়ুৰ্ব্বেদমতে দু-রকমের—গলিত ও ধবল ; क्रूि चTारलाभाथि-भtउ ५दन-कूर्छफै। दूॐ नम्र, अछ রকমের রোগ : ইহার সহিত গলিতুস্কৃষ্ঠের কোনো সম্বন্ধই নাই, গলিত-কুণ্ঠ সংক্রামক, কিণ্ঠস্ট্রর মোটেই সংক্রামক नs । रूख्रूखनि बौदाश्रेजोंनंख्-इर्कन স্বষ্টি হয় –কিন্তু আধুনিক বৈজ্ঞানিকদের মতে ধৰল-কুণ্ঠ মোটেষ্ট জীবাণু-ঘটিত রোগ নয় । গলিত-কুণ্ঠ গরম দেশেই হয়—শীত-প্রধান দেশে নাই বলিলেই হয়। স্তার লিয়োনার্ড রজাস অনুসন্ধান করিয়া দেখাইয়াছেন যে, গ্রীষ্মপ্রধান দেশের যে-ষে জায়গায় বৃষ্টি খুব বেশী হয়, সেইসমস্ত জায়গায় অন্তান্ত স্থানের তুলনায় কুণ্ঠ রোগটা বেশী। তাহার কারণ তিনি বলেন যে যেখানে বেশী বৃষ্টি পড়ে সেইসব জায়গায় পোক। মাকড় অন্তান্ত দেশের তুলনায় বেশী। ঐসকল পোক-মাকড় কুষ্ট-রোগীর ঘা হইতে জীবাণু লইয়া কামুড়াইবার সময় স্থস্থ লোকের দেহে ঢুকাষ্টয়া দেয়। o কুষ্ঠ-রোগীদের অবস্থার কথা ভাবিতে গেলে অতি নির্দয় ব্যক্তির প্রাণেও কষ্ট হয় । গরীব লোকের স্ত কথাই নাই—কোনে অবস্থাপন্ন লোকেরও কুষ্ঠ হুইলে তাহারও কষ্টের সীমা নাই । কুষ্ট-রোগীর সমাজে স্থান নাই-আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধব সকলেই তাহাকে আস্তরিক স্থণা করে ও ত্যাগ করে। তা’র পর আবার হিন্দুশাস্ত্র বলে, পূৰ্ব্ব-জন্মে গো-হত্য-ব্ৰহ্মহত্য-ধরণের কোনো মহা পাতকের জঙ্ক লোকে কুষ্ঠগ্রস্ত হয়। অতএব অন্তান্ত দেশের তুলনায় আমাদের দেশে কুষ্ঠরোগীর উপর ঘৃণাট কিছু বেশী । কারণ প্রথমতঃ সৰ্ব্বাঙ্গে ঘা থাকার জন্তু ত স্বভাবতই কুণ্ঠরোগী দেখিলেই ঘুণ জন্মায়, তা’র পর আবার শাস্ত্রমতের জন্ত আরও বেশী ঘৃণা হয় । ইহাদে : পক্ষে জীবিক-নিৰ্ব্বাহও স্বাধীনভাবে করা সম্ভব নয়—তা’র পর আবার অন্তান্ত রোগের মতন কুষ্ঠরোগের সাধারণ চিকিৎসাতেও কোনো উপকার হয় না। কেহ কুণ্ঠরোগীকে গৃহে আশ্রয় দিতে চান না, পাছে নিজেদের কুণ্ঠগ্রস্ত হইভে হয় । কিন্তু কুণ্ঠরোগীর সহিত আট নয় বৎসর কাল একত্রে না থাকিলে কুণ্ঠ অন্যের দেহে সংক্রমিত হয় না । আমাদের এ-প্রবন্ধ লেখার উদ্বেগু কুণ্ঠ-চিকিৎসাসম্বন্ধে সাধারণকে স্ব-চারিটি কথা বলা । কুষ্ঠরোগের खेष५ दाझ्द्रि कब्रियान्न छछ अtनक ग्निन श्झे८ङड़ें বৈজ্ঞানিকেরা খুব চেষ্টা করিতেছেন—সম্পূর্ণ সফলকাম ন হইলেও কতকপরিমাণে হুইয়াছেন । ভাইকু ও রসূচিা বে নামে দুষ্টজন পণ্ডিত কুণ্ঠরোগের জীবাণুর দেহু হইতে একরকম চৰ্ব্বি-জাতীয় ( fatty substance ) জিনিষ বাহির করিয়াছেন। এখন কোনোরকম জীবাণু শরীরের ভিতর প্রবেশ করিলেও মানুষের রক্তে ঐ জীবাণুগুলিকে বিনষ্ট করিতে পারে, এমন-একট। জিনিষ তৈরি হয় । যে সমস্ত জীবাণু কুণ্ঠরোগের কারণ, তাছাদের দেকে ঐ চৰ্ব্বিজাতীয় জিনিষটা থাকবার জন্ত
