পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩৪ शांद्र-यांtब्रब्र अडांब डांशंब्र औबनौ-*ख्रिरू झञ्चङ चखि भाजाइ कथाहेब्र ब्रिाप्रु। ८ग cब ७शत्रु cरूनिम्ना ৰাইতে নিষেধ করিয়াছিল। একটা গাড়ী অপেক্ষা করিতে ৰলিয়াছিল। এই উপেক্ষ হয়ত তাহার অভিমানকে জাগাইয়া দিয়া তাহার আত্মনাশের পথ সহজ করিয়া निद्राप्इ । डांशद्र भूङ-आचा• भट्श्वशैब्र ७ अशद्रांश কি ক্ষমা করিতে পারিবে ? মহেশ্বরী আর ভাবিতে পরিলেন না। তিনি যেন সেইখানে মাটির সঙ্গে পাথর হইয়া বসিয়া গেলেন । তারিণী কহিল, “এখানে ব’সে ব’লে ভাব লে ষ্টেশনের পেট ফুড়ে সে কিছু বের হচ্ছে না, বুঝলে মহেশ্বরী ! এখন ষে-পথে হয় এক পথে হাটুতে হবে ত r পেটুটি জার কতক্ষণ শান্ত রাখা যায় r মহেশ্বরী জিজ্ঞাসা করিলেন, “বলাই ! কোথায় করতে হয় জানিস " रुणाहे कश्लि, “छनेि-छांकघ८ब्र । ७थादन कारक ভাকশ্বর অাছে কি না জানিনে । তা লে লোকের কাছে জেনে নিতে পারব। কাকে টেলিগ্রাম করতে হবে বড়भा ?” মহেশ্বরী কহিলেন, “স্বখেনকে। মামা কি একটু সঙ্গে যেতে পারবে ?” তারিণী মুখ বিকট করিয়া কহিল, "মামার ঠ্যাং দু’খানা পছু হয়নি—ত সে পারে। তবে তোমার সঙ্গে তীর্থ করতে আসতে হবে জানলে বিশ্বকৰ্ম্মার নিকট থেকে ঠ্যাং ছ’খানার শক্তি চিরস্থায়ী করে নিয়ে আসতাম। তা করা হয়নি, এখন খেয়ে-মেয়েই শক্তি জোগান দিতে হবে ।” তারিণীর হাতে একটি টাকা দিয়া মহেশ্বরী কহিলেন, “এই দিয়ে কিছু জল্‌-টল খেয়ে যাও।” স্তারিণী কহিল, “ছোড়াটা কি তোমার এই মাযাটির মুখের দিকে ই ক’রে চেয়ে থাকবে—জার পেটের জাল মেটাবে ?” মহেশ্বরী বলাইএর হাতেও একটি টাকা দিলেন । পথে তারিণী তাহার নিকট হইতে সে টাকাটিও চাহিয়া লইল এবং পাচলিঙ্কার খাবার খরিদ করিয়া বক্ৰী ৰাৱে৷ টেলিগ্রাম প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩২ [२८* खोज, *य थ७ জানা লে পকেটে পূরিল। খাবারের চৌদ্বজ্ঞান-রকম cग फ़ेनब्राइ कब्रिण ; वणारे छू'जान-ब्रकध भाहे८ङ भांड्रेण । তার পর সে মহেশ্বরীর নিকটে আসিয়া বেশ কৱিী চাপিয়া বসিল । মহেশ্বরী জিজ্ঞাসা করিলেন, "মামা! তোমরা গেলে না " . তারিণী যখন দেখিল, এই অবোধ নারীর অসঙ্গত অশান্তিটা মুখমণ্ডলের স্বায়ুগুলা পৰ্য্যন্ত ফুটাইয়া তুলিয়াছে, তখন সে তীর্থদর্শনের অভিপ্রায়ট জীর্ণ করিয়া লইয়া ঘরের ছেলে ঘরে ফিরিবার জন্ত ব্যস্ত হইল। স্বখেনকে খবর দিয়া বুথা কালক্ষেপ করা সে সঙ্গত মনে করিল না । সে কহিল,"খেনকে খবর দিয়ে কি হবে ? সে কি এই লক্ষ-লক্ষ লোকের মাঝ খান থেকে ছোড়াকে টেনে বের করতে পারবে ?” মহেশ্বরী কহিলেন, “মৃতদেহ আত্মাটাকে জোর ক’রে পূরে রাখবার চেষ্টা যে কি পাগলামি, সে তুমি বুঝবে না। প্রাণের উৎসৰ যে, সে চলে গেল ! প্রাণ কি ক’রে থাকৃৰে ?” • - তারিণী নাসিক কুঞ্চিত করিয়া কহিল, “এসকল অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি—তারিণী যা দেখতে পারে না— তাই। আপনার রক্ত মাংস, স্বথেনের ছেলে, এই বলাই গেল তল—আর সেই বাগী ছোড়াটাই হ’ল কিনা প্রাণের উৎসব !” মহেশ্বরী কহিলেন, “ভেবে দেখলে আপনার রক্ত সবাই । ধারায়-ধারায় এখন সহস্র ধারায় এসে পড়েছে। আর সংসারে যার দাড়াবার স্থল আছে, তা’র স্নেহ পেতে অভাব হয় না। যার সে-স্থান নেই, সে ষে স্নেহের একাত্ত কাঙাল ! আমাদের নারী-হৃদয় তাকেই ৰেণী ক’রে জড়িয়ে ধরে।” ভারিণী কহিল, “সে কি কচি পোকা | চলো স্বরে ফিরে যাই, দেখবে আমাদের আগেই দেশের বাড়ীতে সে সশরীরে উদয় হয়েছে।” মহেশ্বরী কহিলেন, “তা সে যায়নি। সে যে কি चडिभानौ cझ्ष्ण-ईभि जाप्ना न, बाभ ! ७क$1श्राफ़ी অপেক্ষা করে যেতে বলেছিল—সে-কথা সে ভূলবে না । তার পর হাতে পয়সাকড়িও নেই । সে কেৰল স্নেহ-ৰসে