३च সংখ্যা } হিন্দুর ধৰ্ম্ম স্তরগ্রহণের একটি কারখ । ་་ ༤༤༅་ कब्रिघ्नांeश्चूि थांक शांश्च । बखङः ७थनई ऊ झ्न्यूिनभां८ण হাজার-হাজার শিক্ষিত লোক আছে যাহারা অজ্ঞ লোকcशब কুসংস্কার ও ভ্রম বর্জন করিয়াছে। তাহা না হইলে লালা লাজপত রায় ও আচার্ধ্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ভারতবর্ষীয় হিন্দুমহাসভা এবং বন্ধীয় প্রাদেশিক হিন্দুসভায় উচ্চ স্থান লাভ করিতে পারিতেন না । আর-একটা আপত্তি এই হুইজে পাবে, ধে, খৃষ্টীয় ধশ্বের বা ইসলামের কুসংস্কার ও ভ্রমগুলি উহার অস্থিমজ্জাগত নহে, এইজন্ত তৎসমুদয় বর্জন করিলেও উক্ত দুই ধন্মের সার শ্রেষ্ঠ অংশ অনেক থাকে ; কিন্তু হিন্দুধন্মের ভ্রম ও কুসংস্কারগুলি উহার অস্থিমজ্জাগত, সুতরাং সেগুলি ত্যাগ করিলে হিন্দুধৰ্ম্মই ত্যাগ করিতে হইবে। ইহা সত্য নহে । এই আপত্তির কোনো মূল্য নাই । তাহা দেখাইতেছি । -- আমেরিকায় নিগ্রোদের প্রতি কিরূপ ব্যবহার করা হয়, তাহা আগে বলিয়াছি । তাহাদের প্রতি এরূপ ব্যবহার হুইবার একটা কারণ এই যে, তাহাদের পূর্ব পুরুষেরা পূৰ্ব্বে তাহদের জন্মভূমি আফ্রিকা হইতে ক্রীত বা হৃত দাসরূপে আমেরিকায় আনীত হইয়াছিল, এবং পশুর মত ব্যবহৃত হইত। যখন বৰ্ব্বর ও নিষ্ঠর দাসত্বপ্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলন উপস্থিত হইল, তখন খৃষ্টীয়ান পাত্রীরা বলিতে লাগিলেন, ষে, দাসত্বপ্রথা খৃষ্টীয় ধৰ্ম্মসম্মত ; তাহারা বাইবেল হইতে উহার সমর্থক বচনসকল উদ্ভূত করিয়া দাসব্যবসায়ীদের ও দাসপ্রভুদের কার্ধ্যের সমর্থন করিতে লাগিলেন । বস্তুতঃ ইহা সত্যও বটে, যে, বাইবেলে দাসত্ব-প্রথার বিরুদ্ধে পরিষ্কার কোনো উক্তি নাই । কিন্তু তৎসত্বেও ইউরোপ ও আমেরিকার দাসত্বপ্রথার উচ্ছেদ সাধিত হইয়াছে। তাহাতে কেহই বলে না, যে, খৃষ্টীয় ধৰ্ম্মটাই মাটি হইয়াছে। বরং আগে যে-সকল পাত্রী ও মিশনরী দাসত্বপ্রথার সমর্থন করিতেন, তাহাদেরই शंनफूङ अछ *ायो ७ भिलनब्रौब्रl ७थन भागषयंथांब्र উচ্ছেদকে খৃষ্টধর্থের অন্যতম কীৰ্ত্তি বলিয়া দাবী করেন । জার-একটা দৃষ্টান্ত লউন । আগে খৃষ্টীয় দেশসকলে ডাইনী বলিয়া সন্দেহভাজন স্ত্রীলোকদিগকে জলে ডুবাইয়াৰ পুড়াইয়া মারিয়া ফেলা হইত। বাইবেলে তাহাজের প্রাণবধের সমর্থক ধে-উক্তি আছে, তাহা এইপ্রকার নিষ্ঠুর ব্যবহারের সমর্থনার্থ উদ্ভূত श्हेउ। क्ति अथन छाहेनौरश्त्र अषित्रुबिन्जान थुणेब cबल সমূহ হইতে প্রায় লোপ পাইয়াছে এবং ভাইনীদিগকে তথায় পুড়াইয়া বা জলে ডুবাইয়া বা অন্ত কোনো-প্রকারে মারিয়া ফেলা হয় না। তাহা হইলেণ্ড খৃষ্টীয় ধর্শটা টিকিয়া डोप्टक्क ! 曼 - সেইরূপ “অস্পৃশ্যতা,” কাহারও-কাহারও প্রদত্ত জলের বা অল্পের অগ্রহণীয়ত, অসবর্ণ বিবাহের ও বিধবাবিবাহের নিষিদ্ধতা, প্রভৃতি এখন হিন্দুধর্শ্বের সার অংশ বলিয়া গৃহীত হইতেছে বটে ; কিন্তু যখন ক্রমে ক্রমে লোকে এগুলি পরিত্যাগ করিবে, তখনও হিন্দুধৰ্ম্ম থাকিবে, এবং নির্মলতম প্রবলতম ও সজীবতমভাবে থাকিবে, হিন্দুর শাস্ত্র, হিন্দুর সাহিত্য, এবং হিন্দুর অতীত ও আধুনিক ইতিহাস পৰ্য্যালোচনা করিলেe আমাদের সিদ্ধান্ত ঠিকৃ বলিয়া মনে হয়। প্রতি হিন্দুর শ্রেষ্ঠ শাস্ত্র । শ্রুতিতে কোটি কোটি লোকের বংশগত অম্পূখত ও অনাচরণীয়তার ব্যবস্থা আছে বলিয়া আমরা অবগত নহি । বরং অতি নীচকুলের লোকদিগকে হিন্দুর শিরোমণির স্পর্শ করিয়াছিলেন ও তাহাদের অন্ন গ্রহণ করিয়াছিলেন, পুরাণে কাব্যে ইতিহাসে তাহার দৃষ্টান্ত দৃষ্ট হয়। অসবর্ণ বিবাহের ও বিধবাবিবাহের ব্যবস্থা ও দৃষ্টান্ত প্রাচীন শাস্ত্রে ও ইতিহাসে দৃষ্ট হয়। “নাচ” কুলজাত লোক ব্রাহ্মণ হইয়াছে, তাহারও দৃষ্টান্ত আছে। আধুনিক কালে দেখিতে পাই, ধাহারা অস্পৃক্ততা ও অনাচরণীয়তা মানেন না, তাহারাও হিন্দু বলিয়া পরিচিত ও গৃহীত। বিস্তর হিন্দুর এখন বিধবাবিবাহ হইতেছে । তাহারা হিন্দুই থাকিতেছে । হায়দরাবাদের কায়স্থ মহারাজা কিষণপ্ৰসাদের কৌলিক রীতিই হইতেছে একটি মুসলমান পত্নী গ্রহণ। তাহাতে উক্ত বংশের হিন্দুৰ লোপ পায় নাই। মোগল রাজত্বকালে যে-সব রাজপুত ब्राज cमात्रगएक कछ निग्राश्लि, ठाशरनद्र य६भक्षुद्र ब्राजांब्रा श्लूि बजिब्राहे ७षनe भब्रिश्ननिङ ? छांशद्वषद्ध शांडिऊा घटः नाहे। नग्य कब्रिवाब्र याबाबन माहे; किङ
