পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] ভারতবর্ষীয় বিবাহ 8@ DD BBBB BB BB BDD DD BB BB BBBS D DDDDD BBBB BBBBB BBBB BD DBB अङ। কথা মানতেও ভারতবর্ষ কুষ্ঠিত হয় নি। গৃহে ফেব্রাহ্মণ বাস করে অথচ অবিবাহিত, তাকে যে चञ्च८क चांकमानंब्र ऍप्ल८काष्ठं नग्न, किरू शृञ्चन्नब्रटक রক্ষণ ও পালনের উদ্দেণ্ডে যেখানেই বহু লোক সমবেত হয় সেখানে স্বভাবতই পরার্থপর ধৰ্ম্মনীতির উদ্ভব হ'য়ে থাকে । অর্থাৎ গোড়ায় যেটা প্রয়োজনের পথ অনুসরণে আসে, ক্রমে তার লক্ষ্যটা স্বার্থকে অতিক্রম ক’রে পরমার্থ দেখতে পায়। নিজেকে খৰ্ব্ব করা ত্যাগ করাই ক্রমে চরমধৰ্ম্মরূপে প্রকাশ পেতে থাকে। আমাদের দেশে তাই একদিন, প্রধানতঃ বাসস্থথের জন্তে নয়, বিষয়ভোগের জন্তে নয়, ধর্শ্বসাধনের জন্তেই অর্থাৎ মুক্তিপথের সোপানরূপেই গৃহস্থাশ্রম সম্মান পেয়েছিল। নিজের স্ত্রীপুত্রের প্রতি আত্মীয়ভাব স্বাভাবিক ব’লেই সেটার চর্চার দ্বারা স্বাধবন্ধন শিথিল ন হয়ে বরং দৃঢ় হ’তেই পারে, কিন্তু যে গৃহে দূরসম্পৰ্কীয়েরাও বাসের অধিকার পায়, যেখানে পরপ্রায়ের সঙ্গেও আপন সঞ্চয় ভাগ ক'রে চালাতে হয়, যেখানে রক্তের টানের দাবীর সঙ্গে নামমাত্র সম্পর্কের দাবীকে অভেদ ক’রে না মানূলে লজ্জা ও নিন্দ, সেখানে আত্মীয়ের প্রতি স্বাভাবিক প্রীতিকে ছাড়িয়েও কল্যাণের ইচ্ছা ব’লে একটী বিশেষ হৃদয়বৃত্তির উদ্ভব হতে থাকে। সেটা ক্রমে এমন প্রবল হয় যে, নিজের প্রবৃত্তির ও রুচির প্রবর্তনায় গৃহধর্শ্বের বিরুদ্ধাচার অত্যন্ত আত্মানি ওলোকনিন্দার বিষয় হ’য়ে ওঠে। সেই জন্তে একথা ভারতবর্ষ কোনোদিন বলে নি যে, আপন গৃহ আপন প্রভুত্বের স্থান, জাপন দুর্গ। সেখানে পদে পদে নানা উপলক্ষ্যে অন্তের অধিকার স্বীকার করতে গিয়ে অর্থের ও সময়ের ক্ষতি হ’লেও কল্যাণের হিসাবে তার হিসাব চলে, স্বার্থের হিসাবে নয় । ব্যক্তিবিশেষের স্থখ-স্থবিধার ভিত্তিতেই যদি গৃহের পত্তন হয়, তাহলে গার্হস্থ্যস্বীকার তার জাপন ইচ্ছার উপরেই নির্ভর করে। সে যদি বলে গৃহস্থখ চাইলে, স্বাতন্ত্রোই আমি মুখ পাই, তাহলে তা নিয়ে আপত্তি করবার কোন কারণ থাকে না। কিন্তু হিন্দুভারতে যেহেতু গার্হস্থ্যই সমাজের আবগুক উপাদান, এই জন্তে সেখানে विवांश् गचरक थारु षवब्रहखि छरण । cन cवन इब्रांनैौई ব্যক্তি দান করে বা তার দান গ্রহণ করে, ধর্থশাস্ত্রমতে সে. नब्रटक शांछ। जजि बरनन, cष-बाखि विवाश् ना करब्र গৃহস্থভাবে থাকে, তার অন্ন অভক্ষ্য। ধর্থশাস্ত্রকার গৃহস্থাশ্রমকে বনস্পতির সঙ্গে তুলনা করেছেন ; এই গাছের যেমন স্কন্ধ শাখা পল্লব, তেমনি সমাজের সকল অঙ্গই গৃহের প্রাণে প্রাণবান। শাস্ত্রকার বলছেন, রাজা গৃহস্থাশ্রমীকে যেন সন্মান করেন। কিন্তু যে-মান্থৰ ঘর বানিয়ে যথেচ্ছা বাস করে, শাস্ত্রমতে সেই ষে গৃহী তা নয় । . “গৃহস্থোইপি ক্রিয়াযুক্তো ন গৃহেশ গৃহাশ্রমী । ন চৈব পুত্রদারেণ স্বকৰ্ম্ম পরিবর্জিত: " এখানে কৰ্ম্ম অর্থে স্বার্থসাধন বোঝায় না, এ হচ্ছে লোকযাত্রা, সমাজের প্রতি কৰ্ত্তব্য পালন । “তথা তথৈব কাৰ্য্যাণি ন কালন্ত বিধীয়তে, অস্মিয়েব প্রযজানো হস্মিয়েব প্রেলীয়তে।” দক্ষসংহিতা । এই সংসারের সঙ্গেই আমাদের যোগ, এই সংসারেই আমাদের লয়, অতএব যখন যা কর্তব্য তখনই তাই করা . চাই, স্থবিধা হিসাবে কালের বিধান করবে না । বস্তুত গৃহস্থধর্শ্ব পালনকে শাস্ত্রে তপশু ব’লেই গণ্য করেন । বলিষ্ঠ বলেন – “গৃহস্থ এব ঘজতে গৃহস্থস্তপ্যতে তপঃ চতুর্গামাপ্রমাণাপ্ত গৃহস্থম্ভ বিশিষ্যতে।” দেবতার ষাজন ও কর্তব্য উপলক্ষে কৃচ্ছসাধন গৃহস্থের ক’রে থাকেন, অতএব চার আশ্রমের মধ্যে গৃহস্থাশ্রমই শ্ৰেষ্ঠ। গৃহ যে-সমাজে ব্যক্তিবিশেষের স্থখ স্বাচ্ছন্দ্যের একাত্ত चांश्वंध्न, cनषोप्न श्रृंख्रश्ब्र विषग्ननन्नंखिe tअकांख शङित्रङ হয়। কেন না সম্পত্তিই গৃহতন্ত্রের ভিত্তি। এই সম্পত্তি যদি ব্যক্তিগত মানুষেরই ভোগের উপায়রূপে গণ্য হয়,তাহলে এই मृच्छखि८ऊ जांथांब्र८१ च्षांनब *ांग्न नां, छ। खांदनञ्च बैर्दांब्रहे কারণ হয়ে ওঠে। শুধু তাই পঁয়, এই সম্পত্তি জর্জনে