পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লক্ষ্ণৌ কংগ্রেস শিপপ্রদর্শনী শ্রীরামেশ্বর চট্টোপাধ্যায় সে আজ বেশী দিনের কথা নয় যখন থেকে শিল্পগুরু অবনীন্দ্রনাথ ও হাভেল সাহেবের চেষ্টায় ভারতবর্ষে চিত্রকলার নবযুগ আরম্ভ হয়েছে। অতঃপর অবনীন্দ্রনাথ ও র্তাহার অন্যান্য কৃতী শিষ্য এবং অনুশিষ্যদের ঐকান্তিক সাধনায় চিত্রকলা আবার ভারতীয় সংস্কৃতির মধ্যে বিশিষ্ট স্থান অধিকার করতে সক্ষম হয়েছে । আজকাল অনেকেই প্রাচ্য শিল্পকলার বিশেষত্বটুকু বুঝুন বা না-বুঝুন অন্ততঃ দেখবার আগেই মুখ বিকৃত করেন না এবং দেখে অনেক সময় সঠিক লোপ পাবে, তার জায়গায় আসবে হৃদ্যতা— আসবে আগ্রহ, তখনই বুঝতে হবে যে শিল্পীদের চেষ্টা সার্থক হয়েছে এবং তারা শিল্পকলাকে সাধারণের নিকট যথোচিত সম্মাননীয় করতে পেরেছেন । এবার কিন্তু লক্ষ্মেীয়ে কংগ্রেসের অধিবেশনের সহিত মে প্রদর্শনীটি খোলা হয় তাতে শিল্পকল-বিভাগকে সমুচিত সম্মানেস স্থানই দেওয়া হয়েছে দেপে বড়ই আনন্দ হ’ল । শান্তিনিকেতনের কলাবিভাগের অধ্যক্ষ নন্দলাল বস্তুকে এই চিত্রকলা প্রদর্শনীf: --

প্রদর্শনী-দ্বার খ্ৰীযুক্ত নন্দলাল বস্থ কর্তৃক পরিকল্পিত হৃদয়ঙ্গম না করতে পারলেও বোঝবার চেষ্টা করেন । অবশ্য এ-ই যথেষ্ট বললে চলবে না ; ভারতীয় শিল্পকলাকে যথোচিত সম্মানের আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে এখনও সময় লাগবে । আজকাল প্রায় দেখা যায়, শিল্পকলাকে নেহাৎ স্থান না দিলে নয়, তাই সাধারণের মধ্যে কোন প্রকারে নিতান্ত অবহেলা সহকারে তাকে এক ধারে আসন দেওয়া হয়— যেন একটু করুণার ভাব দেখা যায়। যখন এই রুপার ভাব গঠন করবার ভার অর্পণ করা হয়। ফিকে নীল রঙের থন্দরে মোড পরিষ্কার এবং স্ববৃহৎ মণ্ডপটি সকলেরই খুব ভাল লেগেছিল। এরূপ প্রদর্শনী দেখার সুযোগ পাওঁ... স্থানীয় শিল্পাফুরাগীদের পক্ষে বিশষ সৌভাগ্যের বিষয়। এর { প্রদর্শনী শুধু লক্ষেীয়ে নয় সমগ্র ভারতবর্ষেও খুব কম থে যায় বললে কিছুমাত্র অত্যুক্তি হয় না। এবং এত রকর্ণে এত চিত্রকে বিভিন্ন কাল এবং বিভিন্ন ধারা অনুযায়ী এত فضصصع.