পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

L. আণশ্বিন মানুষের মন যে, ভান্স করি নি। এতগুলো খাটি সোনা মুত্যুর অপচয়ের গহ্বরে টেনে এনে ফেলে দিয়েছি । ”ཉ་ཉེ দেখছি, মানুষ খুন করে মানুষের কোন মহৎ উপকার সাধন করা যায় না—তাতে খুনের সংখ্যাই বাড়ে। কিন্তু দাবানলকে জালানে সোজা রে, নেবালে সোজা নয় । আজ সীমাকে আর একথা বোঝানোর আমার সময় নেই— বোঝাবার শক্তিও নেই। তাই গুর ভার তোর উপর দিয়ে যাচ্ছি। তুষ্ট কে আগুন থেকে বাচ ” নিপিলনাথ স্তব্ধ হ’লে সত্যবানের কথা শুনছিল। তার মনের সামনে সামার তরুণ সতেজ মৃত্ৰিপানি অপরূপ মহিমায়ু ভেসে উঠল। সে যেন মানসূচক্ষে দেখলে, যে, সীমা সঞ্চারিণী অগ্নিশিপার মত, ভারতবর্ষের এক প্রাস্ত থেকে আর এক প্রাপ্ত অবধি স্থপ্ত প্রাণের দ্বীপে দ্বীপে আপনার প্রজ্জ্বলন্ত বহ্নিশিখাম্পর্শে অগ্নিময় করে তুলছে। এই নারীর অপরূপ দীপ্তিময় অস্তিত্বের কাছে নিজের ক্ষুদ্র জীবনের আশীআকাঙ্কার পরিণতিকে অত্যন্ত অকিঞ্চিৎকর, এমন কি হেয়, বলে মনে হতে লাগল। এম পিন্ধীর “ সুম্পষ্ট ক’রে মনে মানতে ফেমে সাহস কলে “ যে এই বিদ্যুদ্ধাঙ্গকে কোন দিন সংহত করে সে সুইস-মারের रुळां4-शौt? পরিণত করবে । মধুর আনন্দময় আবেশক সঙ্গীত ধ্বনিত ु भूम्ला-थ्राइउि% স্বাধীনতা একটি أقة 4 Rأقة باتجة هي بي হতে লগিল স্বাকে সে কোনমতেই সংগ্রামের রুদ্র উমরণার্ধে मेकडॉन ट्र'tत भtन क** পারলে না । নিলিকে চুপ করে ভাবতে দেখে সত্যবান বুঝতে سہ:ث2ء یہ ہی جام‘ t . שישא"ל श्रोत्ररत्न (स डात रुशब्द ग्निरु श्द्र;ि निश्विरगढ ** গিয়ে দেয় নি। সে বললে, “জানি কত কঠিন এ-কাজ, তন্ত্র" তোকে করতে হবে। এমনি ক’রে সৰ্ব্বনাশের প্লাবনে কে ভেসে যেতে দিতে পারব না। সমস্ত দেশের অসহায় অবমানের উত্তেজনায়ু যে-দিন এ-কাজে প্রথম নেমেছিলুম, ওজন-করা বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করবার অবসর ছিল না সেদিন। কিন্তু এই কমাস গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে পালিয়ে বেড়ানোর অবসরে স্পষ্ট বুঝেছি যে, যে-ভীরুতা আমার রুগ্ন ভগ্ন ভাইদের মধ্যে কল্পনা করেছিলাম, তার চেয়েও এদের আতঙ্ক আরও কত ভয়ঙ্কর, কত গভীরতর। হাজার বছরের চাপে শিরদাঁড় যার বেঁকে গেছে তার মাথা তুলে দাড়াবার শক্তি আসবে কোথা থেকে ? “হবে না, খুনোখুনি ক'রে কারও মঙ্গল হবে न। श्रीस्त्रं এ-কথা আমার বিশ্বাস করিস। ভয়ে আতঙ্কে লোভের আশ্রয় যার বেছে নিয়েছে, একথা তাদের মুখের ওজনকর কথা নয় রে, যে চটে উঠবি। তিল তিল মৃত্যুর মূল্য দিয়ে এ-কথা আজ আমি বুঝেছি যে, মৃত্যু দিয়ে মৃত্যুর থেকে বাঁচানো যায় না। জীবন চাই, জীবনীশক্তি চাই— ঐ বাক শিরদাঁড়াটার চিকিৎস চাই আগে। তারপর কালচক্রের অমোঘ নিয়মে সব আসবে আপন থেকে একে একে-অন্ন, শ্ৰী, শক্তি, জয়, মুক্তি। প্রাণ দিলে প্রাঃ পাওয়া যায়, প্রাণ নিলেন, এই লঙ্কট তোকে আজ দি:ে গেলাম। সীমাকে তুই এই মন্ত্রে দিক্ষ দে। তোহে আমার বড় দরকার ছিল এরই জন্যে ।” ಫ಼ 荔