পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○○や সমীহ করিয়t চলেন আর সেই পাতিরের অতিশয্যেই আমন একটা জঘন্ত ঘটনা ঘটিয়াছে। এজন্য প্রত্যেক ঢাকাবাসীরই অনুতপ্ত হওয়া উচিত আর শুধু এই অপমান স্মরণ করিয়া তাহার যথাযুক্ত প্রতিবিধান করা উচিত। ঢাকায় মসজিদ যে কয় শত আছে তাহ জানি না। এই সঙ্গরের যে কোনে রাস্তায় বাতির হইলেই ডাইনে বঁীয়ে শুধু মসজিদই চোখে পড়ে। মন্দির ক্কচিৎ দু'একটা । এই ঢাকা শহরে যদি মসজিদের সম্মুখে বাজন বন্ধ করিতে হয়, তাহা হইলে হিন্দু-মিছিল ( IIighlandeাদের বাজনা প্তাহীদের বিরক্ত করে না ) চিরতরে বন্ধ হইয়া যায়। কলিকাতায় গবর্ণমেণ্ট হাউসে যে উভয় সম্প্রদায়ের মস্বর্ণ বৈঠক বসিয়াছিল, তাই তে নাকি মিঃ গজ নভী চৌদ্দটি প্রধান মসজিদের খসড়া দাখিল করিয়া বলিয়ছিলেন যে, এই চোঁদটি মসজিদের সম্মুখে বাজ না থামাইতে zszą i aề cỆwf: atf; štzttga principal mosques i এখন এই principal mosquesএর মানে কী ? বড় মসজিদ যদি IIonse of God হয় তো ছোট মসৃজিদ ও তে তাই স্বতরাং— “এই কয়ট মসজিদের সম্মুখে বাজাবে আর কয়টার সম্মুখে বাজাবে না”— as oitățņțzil gifstą absurdily self-evident. $f3f(73 শরিয়তে যদি সত্যই মসজিদের স্বমুখে বাজনার নিযেধাজ্ঞা থাকিয় থাকে, তো সব মসজিদের সম্মুখেই বজেন বন্ধ করিতে হইবে। fi: sig strēlā aề l’rinicipal sila nor-Principal mosque আখ্যা হইতেই মসজিদের সম্মুখে বাজ না বন্ধ করিতে হইবে, এর অর্ণীকত্ব প্রমাণ হয় । মসজিদের সম্মুখে বাজ না বন্ধ *fcis otă vehicular Irassie & Co off of to o চাই কী বাঙল দেশটা মক্কা-শরীফ করিয়া নিন আমাদের মুসলমান ভাইরা ; কিন্তু কথাটা হইতেছে এই যে, ভায়ে ভায়ে সম্প্রীতি থাকে ততদিন যতদিন বড় কী ছোট এই দুই ভায়ের একজনের আবদার চরমে না ওঠে। হিন্দুদের নিজেদের বাড়ী হিন্দুস্থান হইতে তাড়ানো “প্রচণ্ড কল্পনা" ; তার চেয়ে স্তাহারা যখন তুর্কীস্থানের আদিম বাসিন্দ, তখন সেইখনেই ঠাহীর গেলে বুদ্ধিমানের উপযুক্ত কাজ করিবেন। ঢাকায় হিন্দু-মুসলমান সম্বন্ধ খুবই strained । এখানে সংগঠন দরকার আর তার আগে এ-জেলার হিন্দু জনসাধারণের মসজিদের সম্মুখ দিয়া বাণ না বাজাইয়া যাইবার দাবী করিতে হইবে। এবিষয়ে চুপ করিয়া থাকিলে ঢাকায় হিন্দুর অস্তিত্ব চিরদিনের জন্ত ডুবিবে এ নিশ্চিত । হিন্দু জনসাধারণ র্তাহীদের হ্যায়সঙ্গত দাবী ত্যাগ না করিয়া এটা বজায় রাখিতে বদ্ধপরিকর হোন, এই আমার কামনা। শ্ৰী জ্যোংস্কানাথ চন্দ মসজিদের সম্মুখে সঙ্গীত: "প্রবাসীর জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায় কলিকাতার দাঙ্গাহাঙ্গাম সম্বন্ধে বাদপ্রতিবাদ পড়িয়া আমার দু’একটি কথা বলিবার ইচ্ছা আছে । সকলেই জানেন যে, এই হাঙ্গামার প্রধান কায়ণ কোনও মসজিদের সম্মুখে আধ্য-সমাঙ্গীদিগের গানবাজনা করা এবং তাহার বিরুদ্ধে মুসলমানদিগের প্রতিবাদ । সম্প্রতি গভর্ণর লিটন সাহেব এই গোলমাল মিটাইয় ফেলিবার জন্য উভয় পক্ষ হইতেই প্রতিনিধি আহবান করিয়া এক সভার অধিবেশন করান। সংবাদপত্রে প্রকাশ, কতিপয় মুসলমান প্রতিনিধি বলেন যে, দিনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যে-কোনও সময়ে ছেীক না কেন কোনও মসজিদের সম্মুখে কোন-প্রকার গানবাজ না বা শব্দ করা ইসলাম ধর্শ্বের একান্ত বিরুদ্ধ। তাহাই যদি প্রবাসী—আষাঢ়, yరిరిe [ ২৬শ ভাগ, ১ম খণ্ড হয়, তধে মুসলমানগণ ট্রামকোম্পানী বা মোটরবাসগুলির স্বত্বাধিকা গণকে বাদ দিয়া শুধু হিন্দুদিগের উপরই এত বিদ্বেষভাবাপন্ন কেন । তাহার। যদি জনসাধারণকে উহাদের এই নুতন নিয়মের বঞ্চ বিশেষরূপে জানাইতে চান, তবে তগ্রে কলিকাতার মসজিদগুলি সম্মুখে টামগাড়ী ও মোটরবাসগুলির চলাচল বন্ধ করিয়া দিন । তাহার। অবশ্যই স্বীকার করিবেন যে, কীৰ্ত্তনের বা ভজনের সঙ্গ । ধ্বনি অপেক্ষ টামগাড়ী বা মোটরবাসের ঘড় ঘড় শব্দ আচ শ্রুতিস্থখকর নহে । শ্ৰী নিৰ্ম্মল সেন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ধৰ্ম্ম-শিক্ষা পৃথিবীর অন্যান্ত স্বসভ্য দেশে শিক্ষণীয় বিষয়গুলির মধ্যে ধৰ্ম্ম শিক্ষার ব্যবস্ত আছে কি না বা থাকিলে তাহার স্থান কোথায় নিঞ্চি? হইয়াছে সে-সম্বন্ধে আলোচনা করিবার অভিজ্ঞতা আমার নাই । পৃথিবীর সমগ্র অথবা অধিকাংশ শিক্ষা-সঙ্ঘের সহিত পরিচিত বিশিষ্ট ব্যক্তিরাই তাহা করিবার অধিকারী । আমি নিতান্ত নগন্ত সাধাথমানুষ-সাধারণ মাযের জীবন-যাত্রীর সঙ্গে আমি পরিচিত, সেইজন্য সাধারণভাবে একথা আমি দৃঢ়তার সহিত বিশ্বাস করি—ধৰ্ম্মহীন শিক্ষা শিক্ষাই নহে, যদি চরিত্রগঠনই শিক্ষার মূল উদেষ্ঠ হয় তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভিত্ত্বি হওয়| চাই যে ’ধম্ম—একথা কেমন করিয়া অস্বীকা করা যায় ? এই অবগু-স্বীকাৰ্য্য বিষয়টি স্বীকার করিয়া লইলে বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষণীয় বিষয়গুলির মধ্যে ‘ধৰ্ম্ম’ অবঙ্গ পঠিতব্য বিষয় হওয় উচিত একথা স্বতঃই মনে হয় । কিছু দিন হইতে বিশ্ববিদ্যালয়ে বাইবেল শিক্ষার ব্যবস্থ হইয়াছে। ইহা ধৃষ্টান শিক্ষার্থীর পক্ষে সুসঙ্গত হইয়াছে। ভারতবর্ণীয় অপরাপর ধৰ্ম্মমত শিক্ষা দিবীর ব্যবস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে নাই । খৃষ্ট নাতিরিক্ত পাঠার্থকে নিজের ধৰ্ম্মমত শিক্ষা দিব? ব্যবস্থ না করিয়া পরস্তু অপর একটি ধর্মের আলোচনায় বাধ্য কর বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে কতদূর সমদৰ্শিতার পরিচায়ক তাহ বুঝি:ে দুঃখ হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারতবর্ষীয় সকল ধৰ্ম্মশিক্ষার স্থান নিৰ্মিং রাথিয় শিক্ষার্থীকে স্বেচ্ছামতে যে-কোন একটি ধৰ্ম্ম শিক্ষায় বাধা কব উচিত। আর্থিক অস্বচ্ছলতা হেতু ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে শিক্ষা ব্যবস্থা করা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধায়িত্ত ন হইলে বৰ্ত্তমান পঠিতব্য বিষয়গুলির মধ্য হই । কোনটিকে ছাটিয়া কাটিয়া সংক্ষিপ্ত করিয়৷ সেই স্থানে ইহার স্থান সস্কুলান হইতে পারে কি না ? এসম্বন্ধে জনমত কি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য বিস্তুত আলোচনা বাঞ্ছনীয় । শ্ৰী নগেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য সেরপুরের প্রাচীন মূৰ্ত্তি বিগত জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রবাসীতে (পৃ ২৭৫—৭৮) ঐযুক্ত হরগোপাল । কুণ্ডু মহাশয় বগুড়া জেলার অন্তর্গত সেরপুরে প্রাপ্ত দুইটি মুষ্ঠির সী । পরিচয় প্রকাশ করিয়াছেন। তন্মধ্যে একটি পিতল-নিৰ্ম্মিত চতু’ , দশভূজ “শিবমূৰ্ত্তি, অপরটি কৃষ্ণপ্রস্তরনিৰ্ম্মিত চতুভূজ মৎস্তাব মুক্তি। প্রথমোক্ত মূৰ্ত্তি সম্বন্ধে হরগোপাল-বাবু লিখিয়াছেন, “মুক্তিটি শিবের একটি প্রকারভেদ তাঁহাতে আর সন্দেহ নাই। সে প্রকারভেদ নির্ণয় আবণ্ঠক । এ মূৰ্ত্তি অক্ষত্র আবিষ্কৃত হইয়াছে বলিয়া জানি ন৷ ”সম্প্রতি বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতির যাদুঘরে সেরপুর হইভে এই ? একটি মূৰ্ত্তি সংগ্ৰহ করিয়া আনা হইয়াছে এবং ইহার বিবরণ Ann