পাতা:প্রবাসী (ষড়বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"৫ম সংখ্যা ] প্রৰাল 65ף

  • * * গুরুণামুজ্ঞাতঃ স্নাত্বা ( সমাবৰ্ত্তন-স্নান ) অসমানীধামশৃষ্টমৈথুনাং ঘৰীয়সীং সদৃণীং ভার্বtং বিঙ্গেৎ। পঞ্চমীং মাতৃবন্ধুত্যঃ मखशेौ१ गिंड्रबकूछाः । ध्वबांक्षभग्निभिकji९ ।”

গুরুর অনুমতিক্রমে সমাবর্তন-স্নান করিয়া অসমান-গোত্রা, অসমানপ্রবরা, অস্পৃষ্টমৈথুন বয়ঃকনিষ্ঠ অনুরূপ ভাৰ্য্য লাভ করিবে । জঙ্কান্ত সংহিতাকারগণও সগোত্রে বিবাহ নিষিদ্ধ যলিয়া ব্যবস্থা দিয়৷ গিয়াছেন। সগোত্রীয় বরকষ্ঠার মধ্যে একই রক্ত প্রবাহিত হয় এবং তাহাজের যৌন সম্বন্ধ স্থাপন ভবিষ্যৎ বংশবৃদ্ধির হানিকর বলিয়৷ সগোত্রে বিবাহ নিষিদ্ধ হইয়াছে। কিন্তু শাক্যবংশীয় ক্ষত্রিয়ের আভিজাত্যের অভিমান হেতু শাক্যবংশীয় রমণীর পাণিগ্রহণ করিতেন। পুরাতন মিশর পারস্ত প্রভৃতি দেশে একই বংশের বরকস্তার বিবাহ নিষিদ্ধ ছিল বলিয়া বোধ হয় না। এখনও খৃষ্টীয়ান বা মুসলমানগণ সগোত্রে বিবাহ করেন। স্বতরাং সগোত্রে বিবাহ হিন্দু ব্রাহ্মণদিগের মধ্যেই নিষিদ্ধ। কারণ ব্রাহ্মণদেরই গোত্র বংশগত এবং ক্ষত্ৰিয় বৈষ্ঠ ও শুদ্রগণের গোত্র গুরু বা পুরোহিতগত। তবে ব্রাহ্মণের দেখাদেখি অব্রাহ্মণ হিন্দুদিগের মধ্যেও সগোত্রে বিবাহ সচরাচর দেখা যায় না । ঐ গঙ্গাগোবিনা রায় হিন্দুধৰ্ম্মে সগোত্রে বিবাহ নিষিদ্ধ। গোত্র শব্দের জাদিম অর্থ বাছাই হউক, পরে দাড়াইয়া গিয়াছে, এক গোত্রের মানুষ এক জাদি পিতা श्रॆष्ठ खगंख्, क्रडब्रां२ ८ण-coीप्त्वब्र श्रुण शृङ्गुषङ्ग cक्षंश् ॰स्रश् ौष, এবং নারীর দেহে একই ক্ষেত্র বর্তমান। কৃষক মাত্রেই জানে, একই বীজ একই ক্ষেত্রে বপন করিতে থাকিলে শস্য ক্রমে অপকৃষ্ট হয়। এইয়ণ মানুষের বেলা, পশুপক্ষী বৃক্ষলত ধাৰতীয় জীবের বেলা ঘটে। ইহা বিজ্ঞানে প্রত্যক্ষসিদ্ধ। প্রাচীন জার্ধ্যেরাও বীজ ও ক্ষেত্রের দৃষ্টান্ত মানিতেন। হিন্দুর যাবতীয় ধর্থশাস্ত্রে এই কারণে সগোত্রে विषांश निश्कि श्ब्रांरह । - স্ত্রী যোগেশচন্দ্র রায় ভ্রম-সংশোধন শ্রাবণে প্রকাশিত ১নং প্রশ্নের মীমাংসায় দৃষ্ট হইৰে “নচেৎ Ammonia wiftsj" sir Ammonia In Acid virts ER: Sulphar of Ammoniars Acid tro, BVR Cost Acidএর আধিক্যেই গাছ নষ্ট হইতে পারে। 影 ෙবাল ঐ সরসীবালা বস্তু এগারো বেলা দশটার সময় ছেলে-মেয়েকে নাইয়ে-ধুইয়ে খাইয়ে দিয়ে কেদারের বাড়ী ফেরবার প্রতীক্ষায় প্রিয় বারবার বাসার সামনের রাঙা রাস্তাটির দিকে চেয়ে দেখ ছিল এমন সময় ডাক-হরকরা এসে একখানা চিঠি দিয়ে গেল । সইএর হাতের লেখা দেখে প্রিয়র বুকটা আনন্দে ফুলে’ উঠল ; ছেলেবেলাকার ছবি বায়ুস্কোপের মতন একবার চোখের সীমূনে ভেসে গেল। আহা সেবা, কী সুন্দর তার রূপ, কী মিষ্ট তার স্বভাব ! পাগল স্বামী তার বিয়ের চার মাস পরেই নিরুদেশ হয়ে যায়। বছর দুই পরে তাকে যদি বা পাওয়া গেল ভাও পক্ষাঘাতগ্রস্ত অবস্থায় । তার পর বেচারীর মৃত্যু হয়। কথাটা মনে করাতেই প্রিয়র স্নেহ-কোমল প্রাণখানি বেদনায় টন টন করে উঠল। সেবা অনেকদিন চিঠি পত্র লেখেনি, আজ হঠাৎ লিখেছে। কি লিখেছে জানবার জন্যে কৌতুহলভরে প্রিয় চিঠিখানা খুলে পড়তে লাগল— প্রাণের সই— * তোমার দু' দ্বখানা চিঠির জবাব দিইনি ব’লে নিশ্চয় তুমি রাগ করে আছ। তাইতে বোধ হয় চিঠিও আর লেখনি। সত্যিই এজন্তে আমি অপরাধী। কিন্তু, সত্যি কথা বললে বিশ্বাস যদি কর সই, তা হ’লে লিখছি যে, মার কঠিন অস্বখের জন্যেই আর চিঠিপত্র লিখে উঠতে পারিনি। দু’ মাস মা শয্যাগত থেকে যে-রোগটা ভুগে গেলেন তা আর কি বলব। মার রোগ-যন্ত্রণা মনে পড়লে এখনো আমার চোখ ফেটে হুহু ক’রে জল আসে। শুনেছি, মৃত্যুর পর মামুষের আত্মা শাস্তি পায়। তাই মা বিহনে আমার দশদিকৃ অন্ধকার হ’লেও মা রোগযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেয়েছেন মনে ক’রে আমি আরাম পাই । বাবা আবার বিয়ে করেছেন তা শুনেছ কি না জানি না। অনেকেই বললেন যে, তার ত মোটে এখন পঞ্চাশ বছর বয়েস ; এপক্ষে এক কালা-মুখী মেয়ে আমি আছি