পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রূপ-দপণ স্ত্রমোহিতলাল মজুমদার আমার নয়ন-পুতলিতে হের তোমার রূপের ছায়া— দর্পণ ফেলে দাও । থির-কটাক্ষে মাথি মেলি’ সখি চাও। সোনার মুকুরে কিবা কাজ তব ? এ মনোমুকুরতলে যে দীপ-দহনে হৃদয়-গহনে মমতার মোম গলে— তাহারি আলোকে নেহারি’ ও মুখ-ছায়া ভুলে যাবে, তুমি নারী—নশ্বর-কায়, —দপণ ফেলে দাও । তোমার পিঠের কালো কেশপাশ তুলিয়া গ্রীবার পরে বেঁধেছ কবরীখানি, চোখের কিনারে কাজল দিয়েছ টানি" ; তার চেয়ে কালো অসীম-রতির তিমিরের পটে আঁকা ও বিধু-বদনে আমারি মনের কলম্ব-কালি-মাখ নীল জাখিচুটি মুনিদেরও মন হরে— মৃরছিবে তুমি নিজ কটাক্ষ-শরে ! —দর্পণ ফেলে দাও । কেতকী-পরাগে পাণ্ডুর করি’ ললাটের হেম-ভাতি— অঙ্কিত-কুঙ্কুম, অধরে ভরেছ মদির-স্বরভি চুম্ ; হেৰা হের তব সীমন্ত-তলে উৰা-ধূসর নিশা— ក្ឍ

  • So it,

একটি সে তারা, বুকে জলে তার উদয়-আলোর তৃষা । মোর স্বপনের পোহাইছে শেষ-রাতি— তা' লাগি তোমার অধরে হাশু-ভাঙি ! —দর্পণ ফেলে দাও ! আমার নয়ন-রশ্মির রসে পরায়েছি যেই টীকা ভব ভালে, সুন্দরি । শশীতারাময় নিশাকাশ সপ্তরি’— তাহারি ফুহকে মানস-সায়রে উছলে বারিধি-নীর, জলতলে ছায়া-কনক-কান্তি কোন সে পরিনীর ! তোমারই সে-রূপ-চিনিবে কি, মালবিক ? মোর আঁখি দিয়ে আপনার পানে চাও, —দর্পণ ফেলে দাও । আমার না তলিতে হের তোমার রূপের ছায়া— দর্পণ ফেলে দাও - খির-কটাক্ষে মাখি মেলি’ সখি চাও। সোনার মুকুরে কিবা কাজ তব ? এ মনোমূকুরতলে ৰে দীপ-দহনে হৃদয়-গহনে মমতার মোম গলে— তাহারি আলোকে নেহারি’ ও মুখ-ছায়া জুলে যাবে, তুমি নারী—নশ্বর-কায়া । —দর্পণ ফেলে দাও । 型 క్టెన్టౌతాకి