ఫిబ్రీఆ এই বলিয়া সে তখনই নিজের কোটের পকেটে হাত দিল এবং জাপন বিবাহের পুরোহিতের স্বাক্ষরযুক্ত কাগজপত্র বাহির করিয়া আদালতের সম্মুখে হাজির করিল। তাহার উদ্বেগু বিচারককে ইহাই বুঝান যে, সজ্ঞানে শপথ করার গুরুত্ৰ ষে কত, সে তাহা বুঝে এবং সেই জঙ্ক শপথ করা তাহার পক্ষে কঠিন নহে। অন্ত দিকে বাদিনীর অবিরল চোখের জলের ধারা কেবল বাড়িয়াই চলিয়াছে, মনে হয় তাহার ভয়াকুলত৷ যেন কখনও ভাঙিবার নহে। তাহার দৃষ্টি মাটির দিকে এত নত যে, প্রতিবাদীর মুখ পৰ্য্যপ্ত তাহার চোখে পড়িতেছে না। প্রতিবাদীর ‘ই’ শুনিয়াই বাদিনীর শরীর শিহরিয়া উঠিল। সে অতিকষ্টে টেবিলের দিকে কয়েক পা অগ্রসর হইল,— যেন প্রতিবাদীর ‘ই’-র বিরুদ্ধে তাহার কিছু বলিবার আছে ; কিন্তু তবুও সে বলিতে পারে না। সে নিজের মনকে এই বলিয়া সাম্বন দিতে চায় যে, “ইহা কখনও সম্ভব হইতে পারে নৃ-হত বা সে 'ই' বলে নাই—ন, নিশ্চয়ই আমি ভূল গুনিয়াছি ।” এ দিকে বিচারক প্রতিবাদীর বিবাহ-সম্পকিত কাগজপত্র গ্রহণ করিয়াছেন এবং পরমুহূর্ভেই কেরানীকে ইঙ্গিত করিয়াছেন। জারদালী প্রতিবাদীর সম্মুখে টেবিলের উপর বাইবেল রাখিবার জন্য প্রস্তুত হইয়াছে । কেহ যেন টেবিলের দিকে অগ্রসর হইতেছে, এইরূপ শৰ বাজিনীর কানে পৌছিয়াছে এবং ইহা তাহাকে আরও শক্ষিত করিয়া তুলিয়াছে। টেবিলের উপর কি রাখা হইতেছে দেখিবার জন্ত সে অতি কষ্টে জোর করিয়া চোখ তুলিল। তার পর সে দেখিল ষে, আরদালী টেবিলের উপর বাইবেল রাখিতেছে । মনে হইল ধেন অভিযোগকারিণী ইহার বিরুদ্ধে কিছু বলিতে চায়। কিন্তু বলিতে গিয়া সে আবার খামিয়৷ গেল। প্রতিবাদী তবে শপথ করিবে, এ কি কখনও সম্ভব । नl, ७ ८ष अमछब ! **ष कब्रिदांग्र चक्षिकांद्र cयू डांशंब्र নাই। বিচারকের অন্তত উচিত তাহাকে নিরস্ত করা। বিচারক বিজ্ঞ লোক। লোক-চরিত্র সম্বন্ধে তাহার জ্ঞান ধথেষ্ট। সাধারণ লোকেরা আপনাপন বাড়ীর গভীর মধ্যে কোন বিষয়ে সাধারণত কি চিৰা করি থাকে, সে প্রবাসী 'SNe88 সম্বন্ধে তাহার যথেষ্ট ধারণ আছে। দাম্পত্য কলহ কত দূর গড়াইতে পারে এবং ইহার ফলে মাহুৰ কতটুকু অমানুষ হয়, তাহা তিনি ভাগই জানেন। বাদিনীর অভিযোগ भिषा श्रण इंश चtश्रृंक दफ़ अभद्राष चांद्र कि श्झेरउ পারে । কিন্তু ইহা সত্য না হইলে নিজের কলঙ্ক নিজে স্বীকার করা কি সম্ভব ? বিচারককে বুঝিতে হইবে যে, বর্তমান অভিযোগ আনিয়া বাদিনী আপনার উপর কত বড় গ্লানি ও কলঙ্ক আরোপ করিতেছে। শুধু কলঙ্ক নয়—সেই সঙ্গে দারুণ দৈন্তও। এ সংসারে কেহই তাহাকে চাকরানীর ব। অন্ত কোন কাজে নিযুক্ত করিতে চায় না ! নিজের বাবা মা পৰ্য্যস্ত মেয়ের কলঙ্ক সন্থ করিতে রাজী নন এবং র্তাহার। তাহাকে আপন মা’র স্থান দিতেও কুণ্ঠ বোধ করেন । এ অবস্থায় তাহার ঠাই কোথায় ! না, বিচারককে বুঝিতে হইবে যে, অসহায়া বাদিনীর বর্তমান অভিযোগ আনিবার অধিকার না থাকিলে, সে বিবাহিত পুরুষের নিকট নিজের শিশুর জন্ত কোন সাহাধ্যভিক্ষা করিত না । বিচারকের পক্ষে বিশ্বাস করা সম্ভব নয় যে, তরুণী মিথ্য অভিষোগ আনিয়াছে। বিশেষ করিয়া বিবাহিত পুরুষের বিরুদ্ধে এরূপ অভিযোগ আনিয়া সে যে নিজের কলঙ্কই ঘোষণা করিতেছে এবং যদি তাই হয়, তবে বিবাদীকে শপথ করা হইতে নিবৃত্ত করা কি বিচারকের কৰ্ত্তব্য নয় ? दांविमौ cमzर्थ-वि5ांद्रक दिदाहौद्ध विवांश् अश्छेौञ्च পত্ৰখানা বারবার পড়িতেছেন। র্তাহার হাবভাবে মনে হয় তিনি হয়ত বাদিনীকে কিছু জিজ্ঞাসা করিতে পারেন। আবার ইহাও সত্য যে, বিচারককে অত্যন্ত চিস্তিত দেখাইতেছে। তিনি বারবার বাদিনীর দিকে তাকাইতেছেন। কিন্তু তাহাতে র্তাহার মুখে মানির ও স্থণার ভাব যেন বেশী করিয়া ফুটিয়া উঠিতেছে ; মনে হয় হেন তিনি বানীির উপর ক্রুদ্ধ। —মজিৰােগকারিণীর অভিযোগ সত্য হইলেও যে তাহাকে চরিত্রহীনা, বুঝিতে হইবে । তাহ হইলে তাহাকে অমুকম্প দেখানে কি বিচারকের পক্ষে সম্ভব । বিচারক সাধারণত বিজ্ঞ বন্ধুর মত বাণী প্রতিবাদী দুই পক্ষকেই এরূপ পরামর্শ দ্বিস্থা থাকেন যে, তাহার ধেন कार्षीकां७जन ब्रश्ऊि श्रेय निरचरन्नब cकन चनिडे न
