পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 سb چ প্রবাসী ১৩৪৪ হুইয়াছিল বটে, কিন্তু তাহারা সকলেই যে সন্ত্রাসনবাদী ছিল, তাহার কি প্রমাণ আছে ? লেখকেরা এরূপ উক্তি দ্বারা পরোক্ষভাবে গবয়ে ষ্টের নীতির ও উক্তির সমর্থন করিয়াছেন । যাহারা আগে সন্ত্রাসনবাদে বিশ্বাস করিত, তাহার এখন তাহাতে বিশ্বাস করে না, এরূপ সংবাদ অবশুই স্বসংবাদ । সন্ত্রাসনবাদের উৎপত্তির কারণ পূৰ্ব্বোল্লিখিত লেখকগণ সন্ত্রাসনবাদের উৎপত্তি সম্বন্ধে যাহা লিখিয়াছেন, খবরের কাগজে বাংলায় তাহা এইরূপ दांश्द्रि इहेञ्चारक ३ "বিশ্বস্তস্বত্র হইতে আমরা যত দূৱ তথ্য সংগ্ৰহ করিতে সমর্থ হইয়াছি তাহা হইতে জানা যায় যে, বিশেষ মুদ্রাযন্ত্র আইনবলে ও অল্পাঙ্ক দমন আইনের সাহায্যে জনসাধারণকে ষে সব অনাচারের বিষয় অবগত হইতে দেওয়া হয় নাই তাহার প্রতিহিংস গ্রহণের জ৯ই গত ১৯৩৯ সাল হইতে ১৯৩২ সাল পর্ষ্যস্ত বাঙ্গালায় যুবকগণ সল্পীসবাদের পথ অবলম্বন করিয়াছিল । আমাদের নিকট যে সব উপাদান আছে তাঙ্গ হইতে ইহা একরূপ সঠিক ভাবেই প্রতীয়মান হইবে যে ঐ সময়ে ব্যাপকভাবে সন্ত্রাসবাদ চালাইবার ঐ যে উদ্যম তাহা মূলতঃ সামরিক ব্যাপার মাত্র। নির্দয় ভাবে সরকারী সন্ত্ৰাসবাদ চালাইবার ইহা প্রত্যক্ষ প্রতিক্রিয়া ।

  • cन श्रांडक कब्र श्रथTitद्भन्न पत्रवनांन श्झांtछ् ।*

১৯৩৬ সাল হইতে ১৯৩২ সাল পৰ্য্যন্ত সম্রাসক কাৰ্য্যসকলের কারণ সম্বন্ধে যাহা বলা হইয়াছে, তাহ সম্পূর্ণ সত্য কি না বলিতে পারি না। কিন্তু তাহ অন্ততঃ আংশিক ভাবে সত্য হইতে পারে, আমাদের ধারণা এইরূপ । রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তিকল্পে মহাত্মা গান্ধীর চেষ্টা শারীরিক অস্থস্থতা ও কৰ্ম্মবাহুল্য সত্ত্বেও মহাত্মা গান্ধী । রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির জন্ত যাহা করিতেছেন, তাহার জঙ্ক তাহার প্রশংসা করিতে স্বভাবতঃই ইচ্ছা হয় । কিন্তু ऊँाशद्म ८={१म! ।ेषाँट बेङ्ग! क्षांश्च न । তিনি এই উদ্বেপ্তে বঙ্গের মনেক মন্ত্রীর সহিত আলোচনা করিয়াছেন, বঙ্গের গবর্ণরের সহিত সাক্ষাৎ করিয়াছেন, cथनिष्ठणि ७ शबफ़ बरण कङकeणि दग्धौब्र नश्ठि সাক্ষাৎ করিয়া তাহাদের সহিত প্রয়োজনীয় আলোচনা করিয়াছেন। স্বধর্ণ যাইবার পখে খড়গপুরে খামিয়া তিনি হিজলীতে আবদ্ধ রাজবন্দীদের সহিতও সাক্ষাৎ করিবেন। গবর্ণরের সহিত ও বন্দীদের সহিত কথোপকথনের সংক্ষিপ্ত তাৎপৰ্য্যও প্রকাশিত হয় নাই। মহাত্মাজী বলিয়াছেন, বন্ৗগিকে মুক্তি দিবার অনুকূলে যাহা বলা আবগুক তাহ তিনি র্তাহার সাধ্যমত বঙ্গের গবর্ণরকে বলিয়াছেন । ংগ্রেসী মন্ত্রীদের শাসিত প্রদেশসমূহে ও বঙ্গে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির সমস্যা যে কয়টি প্রদেশে কংগ্ৰেণী মন্ত্রিমণ্ডল গঠিত হইয়াছে, রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি বিষয়ে তাহাদের সহিত বঙ্গের প্রভেদ আছে। বঙ্গে এরূপ বন্দীদের সংখ্যা খুব বেশী, ইহাই একমাত্র প্রভেদ নহে। বাংলা দেশের অবস্থা অনেক বৎসর হইভে যেরূপ চলিয়া আসিতেছে, তাহ অঙ্ক প্রদেশগুলি হইতে পৃথক । ইহাও একটি প্রধান প্রভেদ । এই প্রভেদের জন্ত, প্রভেদ যত বৎসর হইতে চলিয়া আসিতেছে, সেই দীর্ঘকালের গবন্মে স্টের দায়িত্ব আছে। এই দায়িত্বের পরিমাণ কত অধিক, তাহা সহজে বলা যায় না। কিন্তু দায়িত্ব যে ছিল এবং এখনও অন্ততঃ কিছু আছে, তাহা নিশ্চিত ; এবং প্রভেদটাও যে ছিল ও আছে, তাহাও নিশ্চিত । এই সমস্ত অবস্থা বিবেচনা করিলে বুঝা যায়, যে, রাজনৈতিক বন্দীদিগকে মুক্তি দেওয়ার সমস্ত বঙ্গে ও কংগ্রেসী মন্ত্রীদের প্রদেশগুলিতে এক নহে। ইহাও আমরা জানি, কংগ্রেসী প্রদেশগুলির প্রত্যেকটিতে সমূদয় রাজনৈতিক বন্দীকে এখনও মুক্তি দেওয়া হয় নাই। এই সব কথা মনে রাখিয়াও আমাদিগকে বলিতে হইতেছে, যে, অন্ত প্রদেশগুলিতে সমস্তাটি সম্বন্ধে যাহা কিছু করিবার তাহা মন্ত্রীরাই করিয়াছেন ও করিতেছেন। তাহারা মহাত্মাজীর প্রভাবের প্রত্যক্ষ সাহায্য চান নাই, চাহিতেছেন না ; নিজের নিজের প্রদেশের গবর্ণরের সন্মতির অপেক্ষাও তাহার করেন নাই। তাহাতে বুঝা যায়,ষে, বন্দগিকে মুক্তি দিবার ক্ষমতু আইন অনুসারে তাহদের আছে। এ বিষয়ে আইন প্রদেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন রকম নয়। ঐ সব প্রদেশের धजौरवब्र cष क्रमङा चारह, बाणब्र भजौtबद्भe ठांश चाप्इ ।