পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পেশষ মাটির বাস। NBoS যুগান্ধ দাওয়ার নীচে আসিয়া দাড়াইতেই ੋਗ নামিয়া नििम्न उँाक्ष्ाएक थञाभ कब्रिण । भूभाक अदाक श्हेब्र डाशब्र দিকে চাহিয়া রহিলেন । মল্পিক-মহাশয় হাসিয়া বলিলেন, “এই ষে fমহ, চিনতে পারছ না নাকি ?” মৃগাঙ্ক শেষ দেখিয়াছিলেন কস্তাকে সাত বৎসরের ক্ষুদ্র বালিকা ৷ গুমিবর্ণ রং ছিল তখন বলিয়া মনে হয়, শরীরও যেন কুশ ছিল । আর এ যেন পল্পাবনী লতার মত মনোহর, প্রথম যৌবনের শোভায় সৌন্দর্ঘ্যে ইহার স্বকুমার দেহখানি কানায় কানায় ভfরয়া উঠিয়াছে । একটা দীর্ঘশ্বাস দমন কfরয়া মৃগাঙ্ক বfললেন, “কত কাল আগে দেখেছি, তখন ছোটটি ছিল । বেশ ভাগর হয়েছে, শৈলজারই চেহারা পেয়েছে।” মৃণালের পর চিনি, টিনি, তাহাদের দাদা, একে একে সকলেই মৃগাঙ্ককে প্রণাম করিতে লাগিল । মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “রোস রোস, মামুধটাকে ঘরে ঢুকে বসতে দে। এভটা পথ হেঁটে এল ।” তিনি সঙ্গে করিয়া অতিথিকে লষ্টয়া ঘরে ঢুকিয়া পড়িলেন। কুলী-ছোক্রাকে বলিলেন, “হাড়ি আর ব্যাগ এখানে রেখে বাইরে গিয়ে দাড়া । পয়সা দিচ্ছি।” তাহার পর রান্নাঘরের দিকে চাহিয়া হাকিলেন, “কষ্ট গো ?” মল্লিক-গৃহিণী হাত ধুইয়া আঁচলে হাত মুছিতে মুছিতে বাহির হইয়া আসিলেন। বলিলেন, “এই চাল কটা হাড়িতে দিয়ে এলাম আর কি ” মৃগাঙ্ক প্ৰণাম করিতেই বলিলেন, “এস ভাই এস, এত্ত দ্বিনে তবু মনে পড়ল। ও মা, এ কি হোরা হয়ে গেছে ? এ ৰে চিনবার ক্ষে নেই।” গাঙ্ক হতাশভাবে বলিলেন, “জার চেহারা । বেঁচে ষে আছি সেই ঢের । তা আপনার সব ভাল আছেন ত ?” মল্পিক-গৃহিণী বলিলেন, “এই যেমন রেখেছ । তা জুতো খুলে হাত-মুখ ধোও। চা-টা খাওয়া অভোস আছে না কি ?” মৃগাঙ্ক-বলিলেন, “না বউঠাকরুণ, ওসব অভ্যেস করবার মত পয়সা কই ? সকালে একটু গুড় গেৰু কি ছুটে ইঞ্জি হোক, এই মুগে দিয়ে এক ঘটি জল খাই এই পৰ্য্যন্থ " . চিনি আর টনি পিসেমশায়ের আনীত হাড়িটাকে গভীর মনোযোগ দিয়া পৰ্যবেক্ষণ করিতেছিল, যুগান্ধ তাহ به حساس-s 3 লক্ষ্য করিয়া বলিলেন, “এক ছাড়ি টানা লাডু আনলাম, cझरणरमएझरश्ख्न खरश्न । cदधन भाष्ट्रय c७धन बिमिय । सब्रi कङ डांण छाल भिडेि थाब्र । चाभारमञ्च ष cषण, cश्न छूडब्र বাথান, সেখানে পাওয়াও যায় না কিছু।” মৱিক-গৃহিণী ভদ্রতার খাতিরে বলিলেন, “ঐ বেশ এনেছ । ওরাই কি আর সোনারূপে খায় নাকি ? এখানে মিষ্টি কিনছেই বা কে, আর বেচছেই বা কে । আমি মাঝে মাঝে ঘরে দু-একটা কিছু ক'রে দিই যদি তবেই।” মনে মনে বলিলেন, “তোমার হিস্কুটি গিন্ধি আবার ভাল মিষ্টি আনতে দেবে I* হাড়িটা খুঁলিয়া ছেলেমেয়েদের হাতে একটা একটা মিঠাই গুজিম্বা দিয়, তখনকার মত উগ্ৰ তিনি শিকায় তুলিয়া রাখিয়া দিলেন। এখন ঐ বাজে মিঠাই খাইয়৷ পেট বোঝাই করিলে ভাত তাহারা আর এক গ্রাসও খাইবে না। ভালমন্দ দু-একটা আজ রান্নাও করিতে হইবে, তাহার জন্তও পেটে জায়গা রাখা চাই। মৃণাল বাপের পা ধুইবার জন্ত জল জার গামছা জানিয়া ভিতরের বারান্দায় রাখিল। জুতা-মোঙ্গা ছাড়িয়া, হাতপা ধুইয়া তিনি আবার মল্পিক-মহাশয়ের খাটের উপর আসিয়া বসিলেন। মল্পিক-গৃহিণী বলিলেন, “মিছু জায় ত আমার সঙ্গে। একটু জলখাবার গুছিয়ে দিই গিয়ে।” মৃণাল তাহার সঙ্গে সঙ্গে বাহির হইয় গেল। মামীম এক বাটি দ্বধ আর একটি কাসার রেকাবিতে খান-চার চন্দ্রপুলি আর দুইটা মুগের লাড়ু সাজাইয়া স্থিা বলিলেন, “এই খেতে দে এখন, বা চেহারা করেছে, আর বেশী খেতে পারবে না। আর রায়াও ত হয়ে এল ব'লে, মাছটা এলেই হয়।” মৃণাল জলখাবার লইয়া মামাবাবুর ঘরে ফিরিয়া গেল। একখানি কাপেটের আসন পাতিয়া জায়গা করিয়া দিল, এক গেলাস জল গড়াইয় রাখিল । মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “নাও হে, একটু জল খাও।” মৃগাঙ্ক নামিয়া আসনে বসিলেন, রেকাবির দিকে চাহিয়া বলিলেন, "এত খাবার " কিন্তু দেখিতে দেখিতে রেকাবিট। খালি হইছা গেল, বাটির তলায় ছুখ এক ফোটাও পড়িয়া রহিল না । পল্লীগ্রামের মানুষ, দেখিতে যতই রোগজীর্ণ হউক, খাইবার ক্ষমতা সৰ্ব্বদাই রাখে। স্বশাল