পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Nesb केौन भनिब्र পরতে হবে।” জাপানী বললেন, “জোক্ অর নো জোৰু ( Joke or no Joke ) ? সকলে যদি পরে ত আমিও পরব।” আমি মনে করলাম ঠাট্টা-তামাসাতেই বুঝি ব্যাপারটা শেষ হৰে। অৰুন্মাৎ দেখলাম এক জন বয়স্ক মেমসাহেব হৃষ্টপুষ্ট চেহারায় সাতারের পোষাক পরে খেলার জায়গায় এসে হাজির ৷ সেই নামমাত্র পোষাকেই তিনি খেলা স্বরু করলেন । ষে সব যাত্রীদের এই রকম পোষাক দেখা অভ্যাস নেই তারা ভিড় করে কেউ দেখতে এবং কেউ খেলায় যোগ দিতে সোৎসাহে এসে দাড়াল। ইউরোপীয়দের এসব অষ্ট প্রহর দেখে অভ্যাস হয়ে গিয়েছে, তারা খেলার জায়গা ছেড়ে'হাওয়াই বাজনা বাজাতে ও গুনতে অন্ত দিকে চলে গেল । छांशंरछद्र बांजिक शांबौ छूमॆि क'निन ५ट्द्र छग्नन-कब्रम করছিল যে একদিন জাহাজে শাড়ী পার্টি" করতে হবে। আজ তাদের সেই পার্টির দিন। চা খাবার পর বিকাল বেলা মেয়ের এল আমার কাছে শাড়ী ধার করতে। সব মেমসাহেবের ত শাড়ী নেই। শাড়ী জামা অনেকগুলো দিতে হ'ল। মিশনী মেমরা এদেশে বহুকাল থেকেছেন। তাদের সকলেরই নিজস্ব শাড়ী আছে। সে শাড়ীগুলো কিন্তু অত্যন্ত সস্তার কাপড়। ইউরোপ আমেরিকায় নিয়ে গেলে আমাদের দেশের শিল্পের প্রতি স্কায় বিচার করা হয় না । ভৰু সেইগুলোই দেখছি তারা কিনেছেন । এক জন একখানা পাশি দামী কাপড় কিনেছেন । কিন্তু সেখানাও আধুনিক ধরণে সেলাই ক'রে পাড় বসানো। তাকে ভারতীয় শিল্পের নমুনা হিসাবে উচ্চ স্থান দেওয়া ধায় না। মেমসাহেবরা সাজগোজ ক'রে উপরে চলে গেলেন । আমি যখন উপরে গেলাম তখন তাদের শাড়ী পার্টির ফটো ভোলা হয়ে গিয়েছে। সবাই ভারতীয়া সেজেছেন, কিন্তু সত্যি ভারতীয়াই বাদ পড়ে গেলেন। আমার মেয়েটি অবশ্ন বাদ পড়ে নি। ১৭ই সমূদ্র অনেক শাস্ত হয়ে গিয়েছে। ঢেউয়ের বহর আর তেমন নেই। ছোট ছোট ঢেউগুলি ছেলেমানুষের খেলার মত যেন ঘুরে ঘুরে নাচছে। ১৭ই রবিবার, মিশনরী মেমরা দুঃখ করছিলেন জাহাজে উপাসনা হয় না ব'লে। জাপানীদের জাহাজ, ভাব কিছুই গা করল না। মেমসাহেবরা বললেন, “জন্ত জাহাঙ্গে