পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ግo তার মামী বলিলেন, “ওম, এই গেলি, আর এই এলি ? মেয়ে দুটো চান করে নি নাকি ?” মৃণাল তখনও রাগে ফুলিতেছে, বলিল, "চান যথেষ্ট করেছে। তোমাদের গায়ের আর্ধ্যনারীদের বক্তৃঙার তোড়ে কি ওখানে পাচ মিনিটের বেশী দাড়াবার জো আছে ?” মামীম বুঝিলেন, পঞ্চাননের সঙ্গে সম্বন্ধের কথাটা কিঞ্চিং ছড়াইয়াছে। হাসিয়া বলিলেন, “তা বাছা রাগ করলে চলবে কেন ? একটা কথা শুনলেই তা নিয়ে মানুষ ভালমন্দ পাচটা কথা বলে ।” মৃণাল ঘরের ভিতর চলিয়া গেল। মামীমাও ত মতে ঐ জার্ধ্যনারীদের দলে, তাহাকে মনের ব্যথা জানাইয়াত কোন লাভ নাই ? মনের জালা তাহাকে মনেই পুষিা ब्रांशिtउ श्छ् । विवांश् डांशंद्र श्हेडझे, करञ्चक भिन श्रांtगं वा পরে, ইহা মৃণাল ভাল করিয়াই জানিত । কিন্তু আর দু-একটা বছর তাহারা ইহাকে কি নিষ্কৃতি দিতে পারিতেন না ? তাহার মধ্যে একটু ত সে মানুষের মত হইতে পারিত ? অার নিতাণ্ডই যদি এখনই তাহাকে বিদায় করিতে হয়, তাহা হইলে ঐ পঞ্চানন ছাড়া কি পাত্র ছিল না ? স্ত্রী-শিক্ষা, স্ত্রী-স্বাতন্ত্র্য সমস্ত কিছুর বিরুদ্ধে এই বয়সেই পঞ্চাননের পাচ-মুখে খই ফোটে, সে মুণালের মত মেয়েকে ষে কতখানি আদর করিবে, তাহা বুঝাই যায়। সেদিন তাহার মনটা এমন উতলা হইয়া রহিল ষে ছুপুরে পড়িতেও পারিল না। খানিক বৃথা চেষ্টা করিয়া, পরে টিনির সঙ্গে কাখা গায়ে দিয়া ঘুমাইয়া পড়িল । মল্পিক-মহাশয় সেদিন সকালেই কোথায় বাহির হইয়া গিয়াছিলেন, ফিরিলেন অনেক বেলা করিয়া। অনাহারে এতক্ষণ বসিয়া থাকিয়া গৃহিণীর মেজাজটা কিঞ্চিৎ উত্তপ্ত হইয়া উঠিয়াছিল, স্বামীকে দেখিয়াই তিনি ঝঙ্কার দিয়া উঠিলেন, “কোথায় এতক্ষণ বিশ্ব উদ্ধার করছিলে ? তোমার না-হয় না খেলেও চলে, আমরা সারাদিন খাটি খুটি, আমাদের ত দুটি মুখে দিতে হয় ?” মল্পিক-মহাশয় বলিলেন, “এই জগন্নাথ চক্রবর্তীদের বাড় গিয়ে কখাবার্তা কইতে কইতে দেরি হয়ে গেল একটু। এক-আধ দিন যদি বেশী দেরি হয় তুমি জাগে খেয়ে প্রবাসী 為NS窓倉。 নিলেই পার, আমি তাতে কিছু মনে করি না, তোমার শরীর ত তত ভাল নয়।” গৃহিণী বলিলেন, “ও সব শিক্ষা আমরা পাই নি বাপু, পাড়ীগেয়ে মাহব। নাও, এখন দুটো ভাত-জল থেয়ে কেতাখ কর।” তিনি ভাত বাড়িতে বসিলেন, মল্পিক-মহাশয়ও তাড়াতাড়ি হাতমুখ ধুইয়া আসিলেন। খাওয়া আরম্ভ করিয়া কৰ্ত্ত জিজ্ঞাসা করিলেন, “মিছ খেয়েছে ত ?” গৃহিণী তরকারিতে কঁাচা লঙ্ক ভাঙিয়া মাখিতে মাখিতে বলিলেন, “হ্য, তাকে খাইয়ে দিয়েছি, ছেলেমানুষ পিত্তি চুইয়ে যাবে। ওর ত এ সব অভ্যেস্ নেই, যদিও ওর বয়সে অামি ছেলের মা হয়েছি।” মল্পিক-মহাশয় হাসিয়া বলিলেন, "তুমি যে গৌরীদানের গৌরী হয়ে ঘর আলো করেছিলে গে। মিকুর সে তুলনায় বয়স ঢের হয়ে গেল । এখন ভালয় ভালয় বিয়েট হয়ে যায় তবেই। বুড়োর যা টাকার বাতিক, আর কিছু সে দেখতেই পায় না ।” গৃহিণী জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি বললে কি ? অনেক টাক চায় নাকি ? তা হ’লে ত আমাদের অসাধ্য। কথাটা মিমুরও কানে গেছে বোধ হয়, কেমন যেন মনমরা হয়ে আছে । বেশী বড় ক’রে রাখলেই এই সব আপদ জোটে । त्राभtएमद्र श्म्मूि ८१ब्र७ घ८द्र दिाग्न १शन रिउद्दे श्रद, उर्थन ছোটমোট থাকতে থাকতে দিয়ে দেওয়াই ভাল। তখন বোঝেও না কিছু, মা-বাপে যেখানে ধরে দেয়, সেখানে হাসতে হাসতে যায়।” মল্পিক-মহাশয় ব্যস্ত হইয়া বলিলেন, “কেন মনমরা কেন ? এখানে বিয়ে হয় এ কি তার ইচ্ছে নয় ? তা इ'tण ट भूऋिण । वफ़ ट्रभृएछ, मिडॉख अनिष्क्रांच्च fदर६ দিলে ত সুখী হবে না। আমি সেটা মোটেই চাই না । কিসে বুঝলে যে মনমরা হয়ে আছে ?” গৃহিণী বলিলেন, “কিসে আবার বুঝব, তার ধরণেই বুঝেছি। ও কি আর আমায় মুখ ফুটে কিছু বলবে? তেমন মেয়ে না। কিন্তু আমার হাতে মানুষ, আমি বুৰি সব। এখন বিয়েতেও ওর মত নেই, আর পঞ্চাননকেওঁ বোধ হয় দেখতে পারে না ।"