कोङ्घन्म বিবিধ প্রসঙ্গ—হেরম্ব চতন্দ্র মৈত্ৰেয় *8ー সম্বন্ধীয় ভাল ভাল পুস্তক আনাই দেখা হয় নকল কিনা । কোথাও প্রবন্ধটির কোন অংশ না-থাকায় প্রবন্ধটি পুরস্কৃত হয়। প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুসারে প্রবন্ধটিতে লেখকের নাম ছিল না। তাহা সীল-করা স্বতন্ত্র থামে ছিল। প্রবন্ধ পুরস্কৃত হুইবার পর তাহা জানা যায়। আদর্শ শিক্ষক হইতে হইলে শুধু জ্ঞান থাকিলে ও শিক্ষাদা-নৈপুণ্য থাকিলেই চলে না। শিক্ষকের চরিত্র নিমল হওয়া আবশ্বক, এরূপ হওয়া আবশুক যাহা হইতে ছাত্রেরা অকুপ্রাণনা লাভ করিতে পারে। হেরম্বচন্দ্র মৈত্রেয় মহাশয় এরূপ : চরিত্রের মানুষ ছিলেন । • তিনি স্থনীতির কঠোর ও দৃঢ় সমর্থক ছিলেন । অঙ্ক দিকে, র্তাহাকে ঘনিষ্ঠভাবে জানিবার সৌভাগ্য যাহাজের হইয়াছিল, র্তাহারা জানিতেন তাহাঁর হৃদয় কিরূপ কোমল ও পরদুঃখকাতর ছিল, তিনি কিরূপ স্নেহশীল ছিলেন। বহু ছাত্র তাহার স্নেহ পাইয়া ধন্ত হইয়াছে । আমি তাহার সাক্ষ্য দিতেছি । স্বনীতি ও স্বরুচির প্রতি ধাহাদের সমধিক দৃষ্টি থাকে, fাহারা অনেকে সৌন্দধ্যের প্রতি তিরাগ হইয়া থাকেন। হেরম্বচন্দ্র সরূপ ছিলেন না। প্রকৃতিতে, aামুষে এবং মামুষের রচিত ও স্বই ”মুদয় বস্তুতে, সাহিত্যে চিত্রে স্থাপত্যে ভাস্কর্ষ্যে, সৌন্দর্য্যের তিনি চির-অনুরাগী ও রসগ্রাহী ছিলেন। হেরম্বচন্দ্র মৈত্রেয় জীবন-ভাণ্ডারে তব ছিল পূর্ণ অমৃত পাথেয়, সংসার-ষাত্রায় ছিল বিশ্বাসের আনন্দ আমেয় । দৃষ্টি ধবে আঁধারিল ছিল তব আত্মার আলোক, জর-আচ্ছাদন তলে চিত্তে ছিল নিত্য ষে বালক। নিবিচল ছিলে সত্যে, হে নিৰ্ভীক, তুমি নিবিকার তোমারে পরালো মৃত্যু অমান বিজয়মুল্যে তার। ২রা মাঘ, ১৩৪৪ ब्रबौक्षनाथ ठाकूत्र
