পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

•os , , - - বাইরে গিয়ে খেলাধুলো কর গে।" তিনি একটা প্রবল হুঙ্কার ছাড়িলেন। নিমেষে ছেলের দল গেলাস-বাটি হাতে অন্তৰ্দ্ধান হইল । লীলা একবার ব্যথিত দৃষ্টিতে উৰ্দ্ধশ্বাসে পলায়নপর ছেলেজের দিকে চাহিয়া অন্ত কাজে মন দিল। ততক্ষণে বড় বড় ধাম-চুপড়ি বট-বারকোশ বার হইয়াছে। তরকারি কুটিবার কাজে ইতিমধ্যে কয়েক জন বসিয়া গিয়াছে। তরকারি কুটিতে বসিয়া মেয়েদের আলোচনা যেমন জমে এমনটি আর কিছুতেই জমে না। ওপাড়ার চাটুজেদের মেয়ে বিমলার কথা উঠিল। মেয়েটির বয়েস সতর পার হইতে চলিল অথচ এখনও কোথাও বিবাহের ঠিক হয় নাই। পল্লী-ইতিহাসে এমনতর ভয়াবহু কাও আরও দুই-চffরট যে না ঘটিয়াছে এমন নয় । এই ষে সেদিন মিভিরদের মনোরমার আঠার বছরে বিবাহ হইল। হ্যা---পাকা আঠার বছর বয়স । ন-খুড়ীমাকে ঠকাইবার জো কি ! তিনি হিসাব করিয়া সমস্তই বলিয়া দিতে পারেন। ষে ভাস্ত্রে তাহার বিশ্বনাথ দু-বছরেরটি হইয়া মারা যায় সেই ভাঙ্গের পরের ভাস্ত্ৰে মনোরমার জন্ম হয়। তবেই দেখ না কেন হিসাব করিয়া ধাড়ী মেন্থের বয়সখান, মৗ-মাগী যন্তই কেননা কমাই বলুক। তার পর বোসেদের দামিনী...তাহারও কোন্‌ না ষোল পার হইয়া বিয়ের ফুল ফুটিয়াছিল। কিন্তু উপস্থিত তাহার। সমালোচনা-কেন্দ্রের বাহিরে চলিয়া গিয়াছে। কারণ যত বড় বয়সেই হোক, উপস্থিত তাহাজের বিবাহ হইয়া গিয়াছে। কিন্তু বিমলা.. মাগে অবাক কাও । ঐ ত বাপের অবস্থা, আজ খাইতে কাল নাই, তবুও ম-মাগীর দেমাক দেথ না, পাত্র পছন্দ হয় না। ধ-হয় একটা খুজিয়-পাতিয়া মেয়ে উচ্চুপ্ত করিয়া জে, তা নয় উনি আবার বর্ণবিচার করিত্তে বসিলেন । লীলা ঝোলের আলুর খোসা ছাড়াইতে ছাড়াইতে কহিল, “কিন্তু খুড়ীমা, যেখানে-সেখানে মেয়েকে বিয়ে দিলে তার পরে সারাজীবনই ত কষ্ট । তার চেয়ে যদি ভাল পাত্র খুজতে একটু দেরিই হয়ে যায়, ক্ষতি কি ?” খুড়ী মা চট, করিয়া একটা প্রতিবাদ করিতে পারিলেন না, কারণ লীলাকে সকলেই একটু সমীহ করিয়া চলিত। কিন্তু তাই ৰঙ্গিয় তাহার মতেরও ষে খুব একটা পরিবর্তন হইল প্রবাসী ●N●●8 তা নয়। সেই দিনই ছুপুরবেলায় স্বানের ঘাটে হরি পালিতের ौtक ऊिमेि शंङ-* नाष्क्लिग्न दिशिभाऊ बूशाहेरठ tFहे করিতেছিলেন, “হ্যা, দেখে তোমরা, আমি ব'লে দিলাম ঐ মেয়েটি কম নয়। সোয়ামীর সঙ্গে বিদেশে বিদেশে ঘোরে, বলতে গেলে একেবারে ম্লেচ্ছ হয়ে দাড়িয়েছে । আজ আমাকে বলে কি না বিমলার বিয়েতে যদি ওর মা-বাপ দেরি করেই থাকে, বেশ করেছে। মেয়েমানুষের বিয়ে ভাল পাত্র দেখে দিতে গেলে অমন দেরি হয়েই থাকে। কে বলেছে ...ও মা, বুঝতে পারছ না, আমাদের বাড়ীর মেজবেীমা, গীলেবতী না কি নাম ।” প্রত্যুত্তরে প্রতিবেশিনী গালে হাত দিয়া তাহার বিশ্বরের মাত্র যথোপযুক্ত ভাষায় ব্যক্ত করিলেন । বলিলেন, এমনটি ধে হইবে সে বিষয়ে আগে হইতেই তাহার সন্দেহ ছিল । এখন ঐ মেজবৌয়ের পাল্লায় পড়িয়া বাড়ীর অন্ত কি-বৌগুলা এক রকমের না হইয়া গেলে বাচি ! রায়েদের গৃহদেবতা রাধাগোবিন্দ জীউর প্রস্তরনিৰ্শ্বিভ মন্দির গ্রামের মধ্যস্থলে। সন্ধ্যারতির সময় স্থfবস্তৃত আটচালায় গ্রামের সকল স্ত্রীলোকেই প্রায় আরতি দর্শন করিতে আসেন। আরতির যথানির্দিষ্ট সমম্বের অনেকক্ষণ আগে হইতেই তাহারা আসিতে স্বরু করেন, সাস্থ্য মজলিলে এমন সকল কথার অালোচনা হয় যাহার সহিত ভগবানের আরতির কোনই সম্পর্ক নাই । লীলাও আরতি দেখিতে আসিয়াছে । আসি৷ দেখিল, আটচালার পূর্ব কোণে একটি মেন্ধে অতিশয় নিন্তৰ ‹ደኞ: সঙ্কুচিত ভাবে বসিয়া আছে। মেয়েটির বয়স বছর ত্রিশ বা দু-এক বছর বেশী হইবে। সধবা। আধমঙ্গল। লালপাড়ের শাড়ী পরনে। ছুখস্বৈপ্তের সঙ্গে অবিরত লড়াই করিয়া একটা কৃশ কঠোরভার ছাপ মুখে দেদীপ্যমান হইৱা রহিয়াছে। সে লীলার একটু কাছে সরিয়া বসিয়া কহিল, "ভাই তুমি নাকি ভারি হস্র বলার cगणाहे बांन । चाभाद्र মেয়ের শিখবার বড় সখ, কিন্তু স্থবিধে পায় না। সে যদি छ्भूरब्र cठांभांद्र यांफेौ याब्र, चक्नब्रषष्ठ একটু শেখাৰে ?”