পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী---জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ছে যেন না । কিন্তু তার মনটি ছিল নারীর মতে সে অাৰাৱ করে বয়ে আপনাকে বলতেই হবে । কোমল সম্বন্ত ব্যবহারে এমন একটা সলঙ্গ থিতা, যা আমি বাম “আপনাকে দেখলেই ভালোবাসতে সা পুৰুষের ঠিক মানায় না, আর তার চোখ দুটতে ভেতরকার বায়। আমি বড় বোনের অধিকাৱাকু আপনার কাছে কি এটা নি বেদন , যেন ছবির মতো স্পষ্ট হয়ে পড়ত। প্ৰাৰ্থনা করছি ,--বলুন আমায় বঞ্চিত করবেন না এদিন তিনি ঢেকে বলেন “তুমি নিজের জীবনটাকে সুখী বৰ তাহলে ।” যেন যাট কাছে, তেমনি আমারও সমস্ত জীবনের সাধ সে বলে বেশ তাই হোক ; কিন্তু তার আগে বহুম ভেঙ্গে দিয়েছ। অামায় ‘আপনি বলবেন না, “তুমি' বলবেন । দি আম আপনার জীবনের সমস্ত হুখসাধ ভেঙ্গে থেকেই রক্ষা হয়ে যা । বাছি ?” দিছেহি আতৰ তিৱষ্কার আপনি আমার করবেন না। রাজি । ইহলে আপনি আমার ত্যাগ করতে পারেন ; সংসারে বড় ভালো মেয়ে এই অণা এমন মিী স্বভাৰ আমার কিছুবি প্ৰয়োজন নেই।” এমন নরম কথাবা অট স্বরে তিনি কেবল বজেন “ছি ছি, তোমাৰ কি একদিন দাদাকে বৰ “তুমি অঙ্কণার সঙ্গে কথা যা নেই ? পদিন কলকাতায় দাদার কাছে ফিরে এলুম। দাদা বলেন দরকার ?” আমি বাম সঙ্গে তোমাক বিয়ে হয় ত বেণ জানাবেন না, সে বিশ্বাসও আমার ছিল । অামার দুষ্ঠাগোর স্বালুচয়ে শৈশব যে সুখাতির টুকরোগুলো ফেলে রেখে দাদা হোঃ হাঃ করে হেসে কথাটাকে চাপা দিয়ে গেছে, সেইগুলো কুড়িয়ে জমা করে এক টু শান্তি পাবার দিলেন বান এক বা তুই আমার ঘটকালিকে অপমান করেছিলি, তার শোধ না নিয়ে ত আমিছা সমস্ত মন দিয়ে একটা কাজে লেগে পঢ়া গেল। না ! আমিও মামিলে দেয়েদের একটা সমিতি করলুম, আমি সুরমা তিনদিন এসেছিল, কি যেন বলবে মনে কা এসেছিল তার সেক্রেটারী। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল মেয়েদের হয়ত বলতে সাহস হয়নি অথবা আয় কি কয়ে জাগানো যাতে তারা তাদের পরিবারকে মনে করে ফিরে গেছে অামার তাকে জিজ্ঞাসা ছাপিয়ে সমস্ত দেশের জয়ে, সম্ভব হলে পৃথিবীর জন্তে হত উচিত ছিল কন্তু ব্যাপারটা তখন তলিয়ে বিধি ভায়ে সামৰ্থ্যটাকে নিয়োগ করে দিতে পাৱে মিলে তাছাড়া সে সব, বিষয়েই ঐরকম চাপা একটা ভু জুড়ে বাহা পড়ে গেল। ঈখ্যার বিষয় ও সে মুখ ফুটে বলতে ভয় পায় দেশ তাই এ ব্যাপায়ে তাপে আজ নিশীথের অন্তরটা হয়ত অলপুড়ে থাক স্বামীর ে কানও বই পেতুম না আশা বলে একটি মেহে আমার সহকারী হয়ে কাজ অকণার কথা নিয়ে দাবি সঙ্গে আমার আলোচনা হল জয়ন্ত মাঝে-মাৰে তাকে আমাদের বাড়ী নিয়েও বেতুম। সেদিন দাদা অনেক ক্ষণ ভাবলেন তেৰে বনে ই একদিন পায় কথায় তাকে বাম “আপনি আমায় দিদি ঘটকালিতে । আমি বহুম কেন ?” সে চুপ করে পেকে বয়ে কেন, ওকথা কেন ? তিনি বলেন “দৰ, আমি ছাড়াও ত সংসারে লোকে পানি তাড়াতাড়ি বন্ধু : ও কিছু না । তবু বলুন অভাব নেই। আর কারো সঙ্গে দি তার বিয়ের সব আমায় দিদি বলে ডাকবেন হয়ে থাকে । সংখ্যা গুড়ে বিধান আমি ছেসে উঠে বাম “ওঃ, এই কথা ? তাহলে বল আমি উত্তর কয়লুম না। একটা পাথর ভেতায় থেকে জি এ বিয়ে করতে স্নাছি ।--তারপর সব ভাৱ আমায়।” গলার কাছে ঠেলে ঠেলে উঠছিল, জঙ্গলে সেটাকে অণাকে ভ্ৰাতৃবধু কবা প্রলোভন কতৰ গলিয়ে দেওয়া বেত, কিন্তু কঁাদৱ ? দ্বিছি। একটু চুপ করে থেকে বাম নিশীথের - ষাকে বাদ । সে সেদিন আর পাগলে না-কেঁদে ব্লাৱ'ট কে তা এবার বুঝেছ দাদা?" ভাষায় বুকে লুটিয়ে পড়ল ! বয়ে “নিরাশার কথাটা তোমায় অ্যাম্বরে দাদা বসে উঠলেন “খাৰু, খাৰু, গুৰুখ , কাছ থেকে কিহে-লুকিয়ে তোমার জীবনটাকে আমিই অসি ; ফরে দিয়েছি। একটুখানি মূলের সুখ থেকে তোমার তার পরদিন খবর এল আমার স্বামী আছেয়ে কি কয়তে পারিনি বলে চিরন্থঃখিনীর মুঠিতে তোমাকে ব্ৰত নিয়ে ব্দের যুদ্ধক্ষেত্ৰে চলে গেছেন । আন্ধা আজি দেখতে হয়েছে কিন্তু তোমাদের দুই ভাই-বানেরই প্ৰতীক্ষা করতে বলে যাননি। কিন্তু না চেয়েই তার কাছ জীবন যদি এইরকম করে নিরর্থক হয়ে যায় তবে থেকে সব পেয়েছি ; প্ৰতীক্ষা অধিকার তিনি আদায় পাতক আমার খুব বেশী করেই লাগবে হে যাননি বলেই, আমি যদি প্ৰতীক্ষা করি তাহলে তিনি আমায়ু ক্ষমা করবেন না, একথা আমি ভাৰতে পাবিনে । বাহিতে বিছানার ক বা এপাশ পাশ করে বাইরে অামি আজ তারি পথ চেয়ে বসে অাছি সে দেখি, দাদা নি:শব্দে রেলিং এ ভর করে দাড়িয়ে শ্ৰীমুখীরকুমার চৌধুী আছে ; চাদের আলো তার মুখের ওপর পড়ে মুখটাকে ডান পায় দেখাজে। জিজ্ঞেস করলুম “তুমি খুমোনি তিনি বলেন “ধুম আসনে বিশেষে তার পাশে গিয়ে দাড়ালুম। কিক্ষণ উভয়েই তারপর আমার দিকে চোখ না দ্বিয়েই দাদা জিজ্ঞেস করলেন “অঙ্কণা তা হলে নিশীথের আমি ৰত্নম না, তবে বা চার ধরে তাদের বিয়ে দ্বির আর মাস ৫ পরে—” আমার কথা বাধা দিয়ে বনে তোকে টকালিতে কাচা বলেছিলুম, কিন্তু আনি যে তোর চেয়ে মাচা মই সে কথাটা অজ প্ৰমাণ হয়ে গোল টু কেবল হাসপুৰ পাট ভেঙ্গে বালি লৈ সি অভিনয় করতে দাদা উদিত হয়ে বলে উলেন “কন্তু মাৱ হে যাই তুই আমায় দোষী কবিসনে । তুই জানিসনে, তুই আধাৰ কব গৌরবের জিনিষ ছিলি । তেকে যে কেই অবহেলা করতে পারে, কুদ্ধ করতে পারে এ-কথা জাতেও পারিনি আমি। ঐটুকু আমার অপাৰ । গড়ের বিধান (Manufacture) অনন্তর গড়ের বিধান অৰ্থাৎ ভিয়ান বলিতেছি। প্ৰথমে আখের গড় দেখি তাল, খেজুর, ধীটপালং প্ৰতি হইতে গুঢ় জরিতেছে বটে, কিন্তু, আখের কাছে সেস যে বুদ্ধিমানের ভূয়োদৰ্শন হইছে, সে পু স্বাধিতে পারে পশ্চিমবঙ্গে তাহাকে ‘বাই জ্বলে সতে ‘হাত’ বা ‘ৱাৰ্তক’ শব্দ হইতে বাই না। “ অৰ্থে পটু, যে বার্তায় পটু হইয়াছে pert ) নানা কর্মের বাই আছে। এখানে বাড়ই অৰ্থে গুড়ে বাড়ই । ই তিন গ্রামের মধ্যে একজন, কদাচিৎ দুইজন, ‘পুরে বাই খাতি পায় দেশের বেখানে ভাল, ন স বধ যা ৱাকি শব্দ হইতেও যাই । কি থে তায় । এই অৰ্থে হিনী গুড়িয়া প্ৰকৃতি ভাষায় শ খে অগ চলি অাছে । বাঙ্গাথায় যে ই ঠাই হে য য়, তাছাকে থাই বলে। যোৰ হয় ’বাইশদেয় দুই অৰ্থ মিশিয়া বাছে