পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১৭শ ভাগ, ১ম ও ৬ষ্ঠ সংখ্যা] তিকাতরাজ্যে তিন বৎসর অ্যাগে মুক্তি বলিলাম, স্বৰ্গের অতুল সুখ ও নরকের পর্যাপ্ত এখানে ক্ৰয় বিয়ে চ ভীষণ অবস্থায় বৰ্ণনা করিলাম—কিন্তু হায় বালুকায় রেখার হইতে ব্যবসার জন্য লোকে এখানে আসিয়া থাকে। অ্যা েলাছিয়াছি দুজন ছাড়া আর কেহ নাই। দাবা সেদিন ব ৰে আমার তাৰ তার মনে আমার উপদেশ কোন স্থায়ীভাব মুদ্ৰিত দেখিলাম এখানে কেনা বেচা খুব চলিতেছে, প্ৰায় ১৮ আবার আমার এপ্ৰণয়িনীর কথা বলি,— গয়াকাৰ্কোতে কাছে আসিল আমি বড় কঠিন পরীক্ষায় পড়িলাম। আমি করিতে পারিল না ঘীবনের উদ্ধাম চিত্তবৃত্তিকে সংহত তাবু পণিছে। ….………. লোক ক্ৰয়বিক্ৰয়ের জন্য দুটা আসিয়া েদখি—শ্ৰীমতী দাবার—সেই মূৰতীয় নাম দাবা— নৱদেহধাৰ্তী মানুষ, েদবতা নাই। মুক্তিভিখারী, মুক্ত মই করা কি সহজ কথা বেচারার উপর আমার কণার করিতেছে। অামিও এই হাটে কিছু কিছু জিনিষ কিনিলাম আমার প্রতি ভালবাসা কিছু মাত্ৰ মনীভূত হয় নাই। স্মরণ করিলাম, সৰ্ব্বসাখী ভগবান বুদ্ধ, আমার আয় উপর হইল। আমার শিক্ষাদীক্ষা বয়স অভিজ্ঞতার সাহিত স্নানিম৷” হইতে “গাকাৰ্ব্বোতে”, ফিরিয়া আসিলাম প্লামার এত চেষ্টা, এত উপদেশ সব ব্যৰ্থ ইয়াছে দেখিলাম সহায় হইয়া সঙ্গে আছেন। … প্ৰস্তুর কৃপায় আজি তাহােৱ প্রভেদ কত! বয়স উনিশ বৎসর না, চিত্তবৃত্তিকে ইহাও এক বাণিঙ্গোর কে । তিব্বতরাজ্যে পয়ানাই মন্তী দাবা চিত্তবিনোদন কাৰ্য্য বড় নিপুণ, আমাকে করিলাম, হৃদয় জয় করিলাম, বিনীততাৰে বালিকা ংৰত করিায় শিক্ষা কোন দিনই হয় নাই আমি পশ্চিমতম গ্ৰায় এতদিন আমি লাসা হইতে ক্ৰমাগত অধিকার করিবার স্নায় তাহার ভঙ্গিতে কেবল ঐ ভাব বসিলাম, "সকল আয়োজনা তোমার পিতৃগৃহে স্বখের এখনও কৃঢ় হইয়াছি সত্য, কিন্তু একদিন ও তরুণ বা পশ্চিমের দিকে গিাছি, এখন হইতে আমি এক এক টা উঠিত, দাব আমার কাছ ছাড়া কখনও হইত তুমি আমায় পাৰ্থিব ভোগ সুখ দেবে তাও জানি। আর ক্ৰমাগত বলিত ‘আমার মার বড় মায়ার শরীর, মা বড় কুমারী আমায় মাপ কর, ও-পথ আমার জন্ত নয়, আদি সংযত ও প্রলোভন, পার হইতে হইয়াছে তা মাকাৰ্কো”তেওঁ প্ৰায় ১৫০ তঁবু দেখিলাম। এখানে তাল, ঠার শরীর বড় দুৰ্ব্বল, তাই তিনি তীৰ্থ করিতে কিছুতেই তোমায় বিবাহ করিতে পারিব মা শালি কি জানি না ? তবে কি করিয়া এই যুবতীর উপর ব্লষ্ট ৩৪ দিন বাস কহিলা গাকাৰ্কে পৰ্য্যন্ত ভারত আসেন নাই, আসিবার সময় মা কত কাদিয়াছিলেন, আমি উত্তেজিত ভাবে অনেক উপদেশ দিলাম, ধৰ্ম্মে কথা লিঙ্কা ইব বালিকা সুন্দরী না হইলেও কুৎসিত নয়, এব বধের লোকের। তিৰুতাপীদিগের সহিত ব্যবসাবাণিজ্য বাপ-দায়ের একা মেয়ে, বাবার অবস্থা খুব ভালআমাদের ক্ৰমে দেখি দাদার হৃদয়ে আমার প্রতি ভালবাসার পরিয়া দেহে যেন ঐ তাৰ নাই। আমার তাহার প্রতি করিতে আসে। ইহা ত প্ৰ ১৪টি চমরী, ৪ তো আছে তুমি আমার বিবাহ এক অক্তি-মিশ্ৰিত ভয়ের উদয় হইতেছে। অামি অনেক সহানুভূতি ভিন্ন অন্য কোন ভাবের উদয় হইল না কে এখানে আমি ভারতবর্থের অনেক ব্যবসায়ী দেখিলা । ফরিলে পরম মুখে দিন কাটাইৰে । আমাদের দেশে লামাকে কষ্টে কঠিন পরীক্ষায় পার হইলাম। দাৰা আমা এমন আছে যে জীবনের এ রহস্তের সন্ধান পায় নাই তন্মধ্যে “মিলাম নামে একজন ইংরেজি বলিতে পারে। বিবাহ করে, এতে কোন দোষ নাই। তুমি কেন বল লামার করিতে শিথিল । গাকাৰ্কোতে কয়েক দিন -যাপন কৰিয়া এখন আমরা যে দেশ অতিক্ৰম করিতেছিলাম “াদক বিয়ে করা পাপ উত্তর-পশ্চিম দিকে যাত্ৰা তাহার সহিত এটা তোমার বুদ্ধির দোষ,” ইত্যাদি কত করিলাম, আলাপ হওয়া ৩ সে আসাকে নিয়া এবং খুহু তাহার অন্তৰ্গত অামি যে পুর সহ র কলি । সে অামাকে ইংরেজের গুপ্তচর বলিয়া ভাবিয়াছিল। কি। তার কথার অীর শেষ নাই। আমি বড় বলি, যত আসিতে গয়ানিমা ও গয়াফাৰ্কে হইতে প্ৰত্যাগত অঙ্কে কথা বলিয়াছি, তাহা এ রাজ্যের প্রধান ব্যবসাকেন্দ্ৰ তাহার তাবুতে পদাৰ্পণ কৰিমাত্ৰ সে বলিয়া উঠিল, থাই তাহাতে সে আমার উপর বিরক্ত হইয়া উঠে । এক যাত্ৰীয় সহিত সাক্ষাৎ হুইল কেবল কেন, বোঁহুদিগের একটি প্ৰধান তীৰ্ণ । “ভূমি ব্যবসাকেন্দ্ৰ হার কাজে এসেেছ, আমি তাছাই প্রা নি আমি তাকে বললাম ‘আৱা ভূমি যে মায় কথা বণ যেখানে রাত্ৰিাস করিলাম। সেখানে আরও অনে আমার আগমনের ছয়মাস পূৰ্ব্ব পৰ্য্যন্ত অবলোকিতেশ্বর , অামাৰ ত ত একথা শুনিয়া চক্ষুস্থি। অনেক করিয়া বুঝাইয়া "আজ এক বৎসর তার সংবাদ গাও নাই, তিনি যে বেঁচে তার পড়িয়াছে দেখিলাম। ভগবান বুদ্ধের নিৰ্দেশ ছায়ে মঙ্গপাণি ও ম র তিনটি উৎকৃষ্ট মূৰ্ত্তি এই ‘পুৱা" সহরে বলিৰাম আমি ইংরেজের চর নই—ীনদেশ হইতে আছেন তা কি জান ? তুমি কেবল নিজের সুখের কথাই সেদিন, আমার মুষ্টিভিক্ষা-ব্ৰত পালনের বেিন ? অামি প্ৰত্যেক্ষ ছিল। সেই সময় আগুন লাগিয়া দুইটি ভস্মসাৎ ইয়াছে আসিয়াছি ! চীনে শুনিয়াই ত সে একজন চীনে ভাষাঙ্গকে ভাব, মা বেঁচে আছেন কি মারা গেছেন তার চিন্তা নাই ?” ঠাকুর ধারে দ্বারে গিয়া ভিক্ষা চাহিলা, এবং রানিকালে খন কেবল ী র মূৰ্ত্তি আছে । এরপ কথিত আছে লইয়া উপস্থিত। মনে মনে বড় ভয় হইল এইবারে সব বেচারা বড় অপ্ৰতিভ হইল—শুধু অপ্ৰতিজ্ঞ নয়, মাতৃ সকলকে একত্ৰ করিয়া ধৰ্ম্মোপদে দিলাম সিংহল হইতে এইসকল মূৰ্ত্তি আনীত হইয়াছিল। হইয়া যাইবে যাহোক আমি সহজে ঘাবড়াইবার বিচ্ছেদের ভয়ে কাতর হইল। লজ্জিত হইয়া বলিল “সতা ধৰ্ম্মোপদেশ দিবার আর-এক গৃঢ় কারণ ছিল; ফ্ৰায় হোক, ধরা . পড়িবার ভয়ে এই “পুৱাং” বহৱে যাইতে পার নই, বেশ সহ সপ্ৰতিষ্ঠ ভাবে কথা বসিতে আমার মার যে কি হইয়াছে জানি না ।” তথন আমি জোর ধৰ্ম্মপ্রসঙ্গে মানুষের হৃদয় যেমন গলে এমন আর কিছুতেই আমার ভয় হইতে লাগিল। এখানে তিব্বত রাজো প্ৰবেশের । লাগিলাম। দেখিলাম লোকটি চীনেভাদা ধঞ্চ জানেন, রিয়া বলিলাম, এখন কি তোমার বিয়ে কথা ভাবা নয়। আমার উপদেশ শুনিলে হতে । অামায় হত্যা কখিায় এক দ্বার, সকলকে বিশেষ পরীক্ষা করি। তবে ছাড়া দুই একটা অক্ষর লিথিয়া দেখাইলা তাহাও পড়িতে উচিত।” কিন্তু নারী জাতির কি আশ্চৰ্য্য মনোমোহিনী প্ৰবৃত্তি আর থাকিবে না। সম্প্ৰতি এদেশে আমায় গ্ৰাণের হয়।. আমি সহযাত্ৰীদিগের সহিত সহরে প্রবেশ করিলাম পারিল ন তথম সে হে৷ হো করিয়া হাসিয়া বলি, শক্তি। অশিক্ষিতা অজ্ঞ দাবা তারও এত শক্তি । তার ভয় তত ছিল না এবে তীৰ্থ! ঘোর নায়ীও তীৰ্থস্থানে না, তাহারা অামা বুখিয়া গেল। তাহারা বিরিয়া “হার মানিয়াছি—আমি চীনেচাষা জানি না।” জামি মুখের কথা যত না প্ৰকাশ পাইত তার চোখ-মুখের ভাবে নরহত্যায় বিরত থাকে । আলিলে আমি আবার মানসসরোবরের তীর দিয়া উত্তর যে ঘণাৰ্থই চীনে সে কথা সকলে বিশ্বাস করিল, এমনকি তার চেয়ে অনেক অধিক প্ৰকাশ পাইত । আমি ভীত ২৮৬এ তারিথ আমরা যে পাৰ্ব্বত্য দেশে ২০ মাইল পথ পশ্চিমে যাত্ৰা করিলাম। কিছুদূর গিয়া দেৱ মধ্যে এক চীনদেশে ব্যবসার সু বধা করিয়া দিবার জন্য গিাম অনুরোধ ইয়া ভাবিতাম, “একেই বলে মার, একেই বলে প্রলোভন অতিক্ৰম করিলাম—সে দেশে একবিন্দু জল পাইলা ৷ ক্ষুদ্র দ্বীপ দেখিলাম অবশেষে ১৯৯০ সালের ১৭ই আগষ্ট করিয়া বসিল অামি এই ব্যক্তির হাতে বন্ধু শরৎচন্দ্ৰ , ভগবান শাক্যমুনি বুৱে নিকটও এই মার দেখা দিয়াছিল সঙ্গীরা পিপাসায় কাতর হইল, কিন্তু পূৰ্ব্বে তৃষ্ণায় যে বিষ আর-এক বাণিজ্যকেন্দ্ৰে উপস্থিত হইলাম এ স্থানের এবং হিপো, ইতো বন্ধুকে পত্র ছিলাম পুত্ৰ ভাঙ্কে দিতে অনেক চেষ্টায় আৰু করিয়াছি। আমি দাবা প্ৰণয় ক্লেশ ভোগ করিয়াছি তার তুলনায় আজিকার কষ্ট অনেক নাম গয়ামিমা । ১৫ই জুলাই হইতে, ১৫ ই সেপ্টেম্বর বলিলাম এবং পঞ্চাৱস্থাপ কিছু অৰ্থঙ দিলাম। লোক তোহার করিলাম দাবার চিত্ত, ফিরিল না। একদিন লঘু। যাহোৰ সন্ধ্যার সময় এক নীয় জীৱে অ্যাসিয়া