পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৬ষ্ঠ সংখ্যা] প্ৰাচীন কালের গুপ্ত ও শাখ অমৱকোসের এক টীকা- অধিকগণ ও পথ্যতম হয় । শৰ্করা সুবিমলা, ও নিস্কোর বলিয়াছেন। অতএব গড দ্বিবিধ ; যাহার গাদ তুলি কায় বলেন, আধ-আওটানা ইফুরস, ফাণি । ইহাই তাৰ হইলে গণবতী হয় ।” ফেলা হয় নাই তাহা ‘ক্ষাৱাঁ, যাহা গাদ তুলিয়া ফেলা অতএব ইহা সেকালের শ্ৰেষ্ঠ শৰ্করা ছিল । হয় ঈষৎ পাথু প্ৰকাশের মত: অময়ফোবের আর-এক টীকাকাৱ বলেন , দেখা ইতেছে, তাৰ প্ৰকাশে ফাশিত পরে মৎস্য , | ইয়াছে গ্লাহ ‘’ ৷ এই যে শৰ্করা হইতে সমস্ত বৰ্ণ, বৰ্ণৰলিয়া নাম পৰ্কয়া, কি উত্তৰ অ’ অৰ্থাৎ খাড় যাইলে যে ক অৰ্থাৎ মাং পাওয়া সুতে ফলিত পরে - আরও দেখা যায়, মৎস্তী গাদ তুলিয়া ফেলা হইয়াছে, যাহা হইতে গাদ আর উঠে হইতে করা হইত বলিয়া এই নাম । অক্ষত্ৰ সিতোপনা যায় তাহাও ফাণি । এই অৰ্থে হিী ছোৱা বা ছোব, খণ্ড ও শর্করা এই তিনের সাদৃশ্য আছে। কাণিত রস-মুক্ত য, তাহা নিঃক্ষার কন্তু ‘নিঃক্ষায় হইলেও বিমল, শাদা মিছীর নামও আছে। এক স্বীনে চাণক্য ‘মৎস্যৰ্ত্তীর নাবিক চোত্মা, নাম আসিয়াছে। গ. রসহীন । অৰ্থাৎ ইক্ষুরস শখাইয়া বেলিলে । সুবিমল না হইতে পারে। কি উপায়ে সুবিমল কৱ৷ ও “ বৰ্ণ উপদান করিয়াছেন । দধতী খণ্ড পদ হইতে ‘খ’ পদের উৎপত্তি। কিন্তু , খাড় কিন্তু, মৎসাৰ্ত্তী খণ্ড শৰ্করা, এই তিন এত সহজে পাওয়া ইত, তাহা না জানিলে ‘মল’ শব্দের প্রকৃত অৰ্থ বুলিতে গু--দ্ভিা মনে কৰিলে দুই বৰ্ণেৱ প্ৰতো যুৰিতে পায় তাৰে কৱা হই ত । ইহাকে, গড়ের মিছী বলা যায় না মৎসাওঁী কেলাসিত ইহা হইতে খণ্ড, ও পাৱা যাইবে না বাহাই হউক, মল দূরীভূত হইলে যাইতে পারে । বস্তুতঃ ভাল গড়ের মাং ফরাইয়। ফেলিলে হইতে শৰ্করা অতএব পৰ্যায় ঠিক হইয়াছে শৰ্কীয়া শ্বেতবৰ্ণ হইবে । অৰ্থাৎ বৰ্ণধারা শৰ্কার বৈমলা অতএৰ চাণক্য, সুশ্ৰুত ও চরক গায়ি বিধা খণ্ড, এবং ‘খণ্ড’ ভাঙ্গিয়া খাই৷ ‘শৰ্করা’। ‘শৰ্করা" কিন্তু সংস্কার গড় কি, এবং নিঃক্ষার শর্করাই বা কি ? নিৰ্ণয় করিতে হইবে । ইহা সেকালে যেমন একালেও তেমন অনুসারে ভাগ করিয়াছেন। যথা আজিকালির দুলুহা শঙ্কর’ নামে ইহা পশ্চিমে থাত শৃদ্ধ গুড়, যে গুড়ে মূল নাই। কিন্তু, তাহা হইলে সার বিধি আছে ইক্ষুস পদ্ধ করিলে গড শৰ্কর বালা হইত। আর-একটু নিমল ওৰি-বৰ্ণ হইলে না বলিয়া সমল বলিলে ঠিক হইত। তা ছাড়া ক্ষার মল চাণক্য চব্বিশ শত বৎসর পূবে ছিলেন। শ্ৰত সেই দ্রব রাখিলে অ-শৰ্ব্বরিত ফাণিত (বা ক্ষুদ্ৰ-গ তাহাকাশের পুশ-সিতা । ‘পুষ্প' নামেই প্ৰকাশ উহা মনে করিলে শৰ্বারা ‘দ্বি-মল’ ও ‘নিঃক্ষার’ দুই বুলিবার সময়ের কিংবা পরের হইবেন । চরক আরও অাগের । বং লাল, বরং ঈষৎ পীত । ইহার অপর নাম শৰ্কয়া” হেতু থাকে না । তবে কি স্বাদে গঙ্কণী এবং ফারহীন | শৰ্করিত ……. মৎস্যৰ্থী ( গ) তিনি ইক্ষুবৰ্গে ‘বাণিত’ স্থানে “ক্ষুদ্ৰ গম্ভ' (of minor অৰ্থাৎ গড় তুলা আগীত ও সুহ্ম শৰ্করা এই নাম বুকিতে হুইবে ? পাৰ্থিৰ দ্ৰব্য অৰ্থাৎ যাহাতে ভস্ম বা importance) লিথিয়াছেন । কিন্তু, অঙ্কন ফাণিত নামও খণ্ড (খীড় চ্যাক্ষেও আছে । চৈতন্ন-চরিতামৃতে বোধ হয় ইহাই ‘পদ্ম অধিক তাহা সক্ষার ; যাহাতে অল্প নিঃক্ষার ? প্ৰথমে তাহান আছে । তিনি লিথিয়াছেন, “ইক্ষু রসের চতুৰ্ভাগ, বিভাগ, চিনি, এবং আজিকালির জুতা। ভাৰ্বপ্ৰকাশে মিছৱীৰ এই ক্ষার শব্দের অর্থ বুঝিতে পারি নাই। পরে দেখি , কিংবা অৰ্থভাগ অবশিষ্ট থাকিলে, “ক্ষুদ্ৰ গড়’ । আর শৰ্কয়া ( দলুয়া নাম "সিতোপলা”—শ্বেতবৰ্ণ উপল তুল্য। ইহাকে তৎ- চাণক্য তার “অৰ্থশাস্ত্ৰে সুতের প্যায়ে পাচ নাম শু ধেীত ও অল্পমল [ ক্ষুদ্রো --শ্চতুৰ্ভাগবিভাগ কালের দেশভাষায় মিশ্ৰী ’ বলিত, আমরাও "মিসী বা করিয়া শেষে “ক্ষাবৰ্গ বলিয়াছেন । পৰ্যায় থাক ; মিষ্ট, ব্যৱশোষিতঃ । ব্লসো গুর যথা পুৱা ধোঁতত্বসমলো গভঃ । ] দিহী বলি। ঈজি দেশের আধা নাম মিলয়। মিিসর দ্রব্যকে “গার’ বলিতে দেখিয়া অভ্যন্ত আশ্চৰ্য হইয়া, :ডের পর মৎস্বওঁী, খণ্ড, ও শর্করা বিমল।” যিতোপলা (শাদা মিছী) দোলাত, দিসী। ( যেমন সলাব মিসরী-মিসর দেশের ছিলাম । পরে সংস্কৃত ‘ক্ষর’ ধাতুর অৰ্থ স্মরণ করাতে দেখি এখানে দুইট লঙ্কা আছে। ইহাৰ পৰ্যায় আর সুশ্ৰতের আর বাগ বাহুল্যের প্রয়োজন নাই। ঠাকুরের নৈয়ে কম কন্দ ) । অতএব ভাৰপ্ৰকাশের বিভাগ বৰ্গীকরণে দোষ হয় নাই যাহা ক্ষরে—য়ে, যাহার পৰ্যায় এক ; আর, রস শ খাইয়া গড চারি পণ, পাচ যে নৰাৎ দেওয়া বিধি, তাহা গড গু-গু থলিয়াই লৈ মোচন হয়, তাহা গার অতএব মৃত্তিকা বিশেষে কিংবা পণ, কিংবা আট পণ বুস থাকিলে ‘ক্ষুদ্ৰ গড বা ‘াণিত’ হইয়াছে। বস্ততঃ নৈবেদ’ শদের অপভ্ৰংশে ‘মৰা ৷ ফাণিত কা-ক্ষে জল দিয়া যে তীব্ৰ ব্লগ করে, তাহা স্কার । ৫ কিছুই না থাকিলে ?—গড় । ‘ফাধিতা ক্ষুদ্ৰ গুড ; নবাৎ"চাকার ; কিন্তু এই আকাৱহেতু নৈৰেম্ভ হয় নাই মৎস্যওঁী এমনকি, বালুকা ও তীব্ৰ ক্ষার যোগে যে সত্ব মুক্ত হয়, আমরা েযমন বলি ঘোলা-গুড়, এই রকম ক্ষুদ্ৰগ' , গৃদ্ধ যেহেতু মধু অ্যাবে , সেহেতুনাং বৈদ্যা ওফিয়াতে অশালি পৃথক হয়, তাহাও ক্ষ এই ক্ষার, কাচনামে খ্যাত । সামান্ত নােম ; তাহাকে ‘পুত্ৰ’ দ্বারা বিশেষিত করিয়া অল্পবিধ নৰাৎ বলিলে - বুদ্ধিতে হয়, যদিও সে খুড ফেক শৰ্কলি । বালুকাতুল্য.. শৰ্করা-পুসিতা এই প, ইক্ষু পীড়িত হইলে জল ব্যতীত যে দ্রব্য অতি দ্রব্য যুকিতে বলা হইয়াছে। বোধ হয়, চয়কের এই ‘ক্ষুদ্ৰ- লোকে তাহা জানেন, এবং তৎপরিবর্তে খণ্ড গ্ৰহণ করে উপলভুলা...ও –সিতোপণা হয়, এবং সে বস হইতে যে দ্রব্য ( শৰ্করা ) ক্ষরিত বা মুক্ত জ, এবং ইহার পরেই গভ দেখিয়া বাঙ্গালী কবিরাজ এই কারণে, পূজায়, একাদশীয় পালনে, ‘নবাৎ’ অৰ্থাৎ - এখন সুশ্ৰত দেখি। ইহঁায় পৰ্যায় এই,—(১) দাণিত কয়, তাহাও ফায় । কাটারে বো জল হইতে যেমন মহাশয়ের ক্ৰমে পড়িয়াছেন । কিন্তু, তাহা হইলে গড়ে এবং না জানিয়া কিংবা মা পাইবা ‘খণ্ড ভোগ্য হইয়া থাকে , (দানা) পৃথক হয়, ইক্ষুরস হইতেও তেমন করা হয়। যে পরেই মংওঁী ( হাহা মিছৰী মনে করা হয় ) আসে কেন ? গড় কদাপি হয় না। বঙ্গদেশের নবাৎ গুড়িায় অজ্ঞাত পাচের মধ্যে বাণিত ও গুড় পৃথক পৃথক বলিয়া মৎস্যঞ্জী দিক দিয়াই দেখি চাণক্য - ঋ নিকে গাৱ দিয়া মিছৰীয় পাক খুঁয়ে পাকের বা সোজা নয় ৷ চক, সে যাহা হউক, চীন ও মিছী নৈবেদ্য নহে; দেশ শৰ্করা এই তিনের গণ একত্ৰ বলা হইয়াছে এমন কিছু অসন্তৰ কথা বলেন নাই শ্ৰতের সাক্ষার গ:- অগ্ৰাহ করিয়াছেন গড বেীত রসগোল্লার কথাই নাই । নৈবেদ, হয় মধু, নয় । বি ষ্কার ও । পুৰাণ হইলে ইক্ষুরস হইতে যে গাদ উঠে, সুশ্ৰুত তাহাকে স্বা অর্থাৎ শাদা বা পাণ্ডুবৰ্ণ হইবে, কিন্তু, মল- নহে বোধ সত্যপীরের নিকট সীৰি, কিন্তু ঠাকুরের নিকট চানি দেওয়া ফাণি শঙ্গেয় অায়-এক ধাৰ্থ বিস্তায় । এই কাধি হইতে ঘলা বাহল ইংরেজী “আল-কলি' (alkali) শব্দে জ্বাল হয় সেকালের ভাল গুস্ত ই-প্রকায় হই । বস্তুতঃ উত্তম চলে কি ? জানি না, প্ৰাচীন পুখীতে শৰ্ক৷ অৰ্পণের বিৰি ো তাসা-বাতাদ ত মিষ্টক। সাপে শাও বিস্তুত । আধ, এৰা সংক ‘জাৱ দেৱ আৰ গাৱে কালি । ড়িা খড়বৰ্ণ, এবং তাহা জল দিয়া ফুটাইলে গােঙ্গ উঠে আছে কি না , বোধ হয়, নাই । কারণ বহুপুৰে, যে ।