পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰবাসী আশ্বিন, ১৩২৪ [ ১৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড প্ৰাচীন কালের গড় মাখ করিয়া ক বৎসর ) বুধিয়া খাই দেখিলে বিতর্কের না, কিংবা থিয়া িদয়া উনশর্করার উৎপাদন সহজ বিবেচিত নিদাধ ক্ষয় হয়, তাহাক নমস্কার। কবিরাজ মহাশয়ের অন্ততঃ বিশেষ করা হয় নাই । অতএব সেশষ্ঠে উন শেষ হইতে পারে। উনশৰ্কয়ার বৃদ্ধি হইতে বুঝিতেছি গুচে হইত । শুধু সহজ নহে, ইহাতে ইক্ষুশর্করা উন্ন-পৰ্করামুখী ইয়ার সত্যমিথ্যা বলিতে পারেন। কিন্তু, সে - বঙ্গের পঞ্চৱা অধিক থাকিস্ত। দেখা যায়, সাধারণ তিড়িা যা কি একটা ঘটে কিন্তু এই পৰ্যন্ত হইয়া উঠিতে পারে স্থলভাবেই দেখি সুশ্ৰত আধুনিক নহে কারণ ভাব প্ৰকাশ ইহাকে গ - ভেলীতে উন-শৰ্করা ১৫-২৫ ভাগ থাকে। সূতন বেলায় এমনও হইতে পারে, উনশৰ্করা নিম্পাদনই অভিপ্রেত লিথিয়াছেন, -ড-সংযুক্ত দধি ড সহিত মত্ব (সে কালে বলেন নাই এত থাকে ন সেকালে হয়ত উনশৰ্করা করিবার অন্য উপায় লানা ছিল ‘মনই ), গণেশালী । এখানে লক্ষ্য এই, মৎস্তী-গু- tয়ুৰ্বেদ গড়াদির গুণ বৰ্ণিত আছে। তন্মধ্যে দুইটি দেশে বাতাসা পাইলে লোকে বাতাসা খাইয়া জলখা শৰ্করার কথা নাই। মা ছাড়িয়া দই ধরা যাউক । কিন্তু , মধু ও পুর, আমরা সবাই বুঝিতে পারি কাচা গড়ে থাইল্লা জল খায় না এইপ, দুধে গড় না পারে। , এরপ হইলে ক্ৰিয়াহীন হইবে তাহা ত কল্পনা করিতে গড়ে দিয়া দই বাইতে হইবে, কি . মিশাইয়া কিছুক্ষণ লেন, “কণিত গর, ও মধু, সামান্য গুপ্ত সক্ষার ও মধু, দিয়া বাসা দিয়া মিষ্ট করে। আমি গড়ের বাতালা পাশি । তা হা, কেবল উপাদান ধৱিা বের ৭ নহে। বড়ে রাখিয়া দই খাইতে হইবে, বি মিশাইবামাত্ৰ থাইতে হইবে, গৃ মধুর, শ ভাব বা অবস্থা বলিয়া পাৰ্থ আহে । সতী, লংগাদি ভেদে - পুরাণ হইলে পথ্যতম ; মৎস্যওঁী পাই নাই। কিন্তু, বুঝিতেছি তাহাতে উনশৰ্করা অনেক বৰক ন্ত হয়। পতঞ্জলি মুনি, ভূতের ধৰ্ম লক্ষণ অবস্থা, এই তাহা বুঝিতে পাৱা যাইতেছে না। দি মিশাইবামা ণ্ডে ও শর্কর উত্তরোত্তর বিমল খুর ও মধুর থাকে, নতুবা কেলাসিত দেখা যাইত বিবিধ পরিণাম ব্যাখ্যা করিয়াছেন বস্তুতঃ তবিদ্যা অবহেলা দ্বারা লাধঃ করিতে না হয়, তাহা হইলে গ-ডের উনশৰ্করা ও প্ৰথমে দেখিতেছি, যেটা যত বিমল অর্থাৎ যেটায় যত বাতাসাধু ( রাঢ়ের ) প্ৰায় ৩ ভাগ উনশৰ্কয়া পাইয়াছি সম সময়ে অনৰ্থক বিবাদ হইয়াকে । বিজ্ঞানের সোঁচের যে সীমা ক্ষার দইকে সুসন্ধিত ও গণশালী করিতে পারে ইক্ষু শৰ্করা, সেটা তত মধুর। ঠিক কথা হে কেহ বলা বাহুলা, শাদা চানিতে উম-শর্করা এত থাকেন। তা, সীমা ধাকিবেই, তাহা তুলিয়া গেলোমিধা স্নায়া-জালে বন্ধ হইতে যুক্ত উন-শৰ্করা ও ইক্ষুরসের পাৰ্থিব ; ভস্ম ; পাইলে দধির মন করেন শাদা ধবধবা চানি কিংবা নির বড় বড় নৈবেয়ে বাতাসা দিতে পায়া যায়, গ নারী বা বে। একটা দৃষ্টান্ত দিই। ককে বৎসর পূবে ‘কল্প-সঙ্গ লইয়া অণুজীবের যথেষ্ট ভাজা হইতে পারে। বিলাতে পণ্ডিতেরা কেলাস মিষ্ট নহে। কিন্তু, গড়া করিয়া চাৰিলে ভ্ৰম দূর না গড়ে গাদ থাকে বলিয়া, নয়। গড়ের গাদ লিঙ্কণ যা-বিতণ্ডা, হইয়াছিল । উপাদান ব্যাস কৰি “স্বৰ্ণ-গুটিত যাহারা দধিভোজনে রত হইয়াছেন, তাহারা বলেন দইতে হুইবে । এমন কি, চাথিয়া গুড়, তি’, চীন প্ৰভৃতির তুলিয়া অনেকক্ষণ ধরিয়া ফোটাইয়া জল খাইতে হয়। রয়ে সোনা পাওয়া যায় যাই । এই সত্য হইতে নানা কুটসিন্ধান্ত চীন ( তাহঁদের দে.ে শ অবশ্য ধবধবা চীন মিশাইয়া ঘণ্টা ভালমন্দ্ৰ বলিতে পায়া যায় উনশৰ্করা অপেক্ষা ইক্ষুশর্করা তি হইছিল, উ (ue স্বারা অ-বটকে প্ৰকট কবিবার তাহাতেই ইক্ষুপৰ্করায় পরিবর্তন হয়। সে পরিবর্তনের কামনা বিৱাছিল। “ক্ষঘিটিত মৰুয়ধ্বজ-—অতএব মকরধ্বজে লেনো থানেক পরে খাওয়া তা অৰ্থাৎ চীন যোগে দধি | কিঞ্চিৎ আভাস ইনশৰ্কবার ভাগ দ্বারা বুধিতে পারা যায়। আমাদের দেশের প্রাচীন পণ্ডিতেরা চীন গণেশালী হয় দ্বিতীয়তা দেখা যায়, যেটাতে হত ইক্ষুশর্করা সেটা তত থাকিতেই দুইৰে এই অত ভাষাজ্ঞান ও যুক্তি উৎপত্তি এক কামন সুশ্ৰাদি আয়ুৰ্ব্বেদে ইক্ষুশর্করা ব্যতীত অপর দুই মাঙ্গীত আর কিছু মনে হয় না স্বৰ্ণ-গতি—এই বিশেষণের পাতা দই অপেক্ষা গ পাতা দই গণশালী বলিয়াছেন গর, জীৰ্ণ হইতে তত সময় যায় । ভোজনমাত্ৰ ইক্ষুশর্কর শৰ্করার উল্লেখ আছে। একটা "মধুশৰ্কয়া”৷ উত্তম মধু সোজা বাঙ্গালা, 'সোঁমা দিয়া করা হইয়াছিল, কাঞ্চ' কোনটা অধিক গুণশালী, তাং কবিরাজ মহাশয়েরা নিৰ্ণ য় মিশ্ৰিত হয় না ; পাচক রসে অস্ত্ৰে ( আমাশয়ে নহে। কিছুদিন ব্ৰাধিয়া দিলে ইহার কিয়দংশ কেলাসিত হয়। এই বিবার সময় সোনা লাগিছিল । উৎপন্ন মঞ্চরণ: সে সোনার করিবেন রিপাক অপেক্ষা করে। কিন্তু, পাকা ফলের মধুর রস, কেলাসের নাম "মধুশর্করা” ( dex rose)। মধুশৰ্কর টা কিংবা কি থাকিতে পারে, দাণ্ড পারে কত ঘটনা ইলে গ.গু হইতে যে মত হয়, তার নাম শী। ই বহা প্রায়ই উনশৰ্কর, তাহা পরিপাক অপেক্ষা করেন নাম সংস্কৃত মধুমেহ রোগে মধু-শৰ্করা ক্ষতি হয়। উন প্ৰা য়, হাড়ী বা আপদ জল ইত্যাদি । তাতে এই-সব ঘটনার গোঁ-জী নামেও প্ৰসিদ্ধ ছিল। পক্ষইক্ষুরস-জাত ও শঙ্করা-জাত ও হয় না আয়ুৰ্বেদের গড় গর, নহে, লঘুও নহে শৰ্করা, অৰ্থভাগ মধু শৰ্কয়া, অপয় অৰ্থ ফলশৰ্কয়া কোনটা কিছু থাকে কানটা বিছুই থাকে না । '-মন্ত গড় বলিলে বুঝি তৃণ দিয়া িনম্পন্ন গড়। এইপ, স্বৰ্ণ গতি কাঞ্চল মদ্যও শীধু নাম পাইভ । কিন্তু গোঁ-জী নাম প্ৰসিদ্বি-হেতু evulose, । পাকা মিষ্ট ফলে এই দুই শর্করা থাকে , - কণো জলে এক দুটাক শাখা চীন পানা করা খিয়াছিল খ যোগে সিম্পদ মকরধ্বদ । ইহাতে অনুমান হয়, সোনা মা দিয়াও মনে হয়, গড় সুলভ ছিল, কিংবা গড় হইতে মদ্য সহজে এইপ, সাদা মিহরী, তালের মিছী, দেশের লাল নিছী, রাৱে গড় কোন কোন ফলে কিছু ইক্ষুশৰ্করাও থাকে কাঞ্চল হইতে পারে। তবে সে কাঞ্চলে গাৱ৷ ৱো শাও বইৰে হইত| বোধ হয় দুই কারণেই গেী-উী নাম হইয়াছিল। শৰ্কা ৰীয়ে কক্ষ, গামের তেলীয় গান , কবেিয় তিন ভালােককে চাখিতে ইক্ষুশর্করার তুলা মধুর, কিন্তু, মধুপৰ্করা তদপেক্ষা না। কি অহা ভিন্ন কথা। ব তঃ ঘৰুৱাৱে ক্ৰিয়া পরীক্ষাই পরীক্ষ অপেক্ষা গ-ড হইতে মদ্য করা সোজা --ডের উন-শৰ্কৰা দয়া হইছিল। চাবি শ্ৰেণ পাওয়া গিছিল। সকলের স্বালে মধু, এবং মিষ্টফল যত মধুই হউক, চানির তুলন্ত মধু সঙ্কে পরীক্ষাই ঔষধের পরীক্ষা । স্বৰ্ণঘটিত, আর অ-স্বৰ্ণাটত ও ‘ক্ষার', ইহার কারণ আয়ুৰ্বেদ লিখিত আছে, “তেন যা, কাজের একই শক্তি দেখিলে বলা যাইবে মকরধাঞ্জ করিবার সময় মধ্য গর, জীৰ্ণ মদ্য লঘু।” বোধ হয়, শুন মদ্যে ইক্ষুশর্করা শাখা লীনি, শাদা মিছী মিষ্টত সোনা দেওয়া অনাবশ্যক। কিন্তু, সেটা অঞ্চ কথ আমি বুধিতেছি তালের মিহলী, লাল ী চরক ও সুশ্ৰতে ‘যাস-শৰ্করী" নামে আর-এক শৰ্কয়ায় থাকে বলিয়া , পুরাতন হইলে সে শৰ্করা উনশৰ্কয়া স্বাসায়নিক পাঠক এই বিচারে তুষ্ট হইবেন না। তিনি বিজ্ঞাসা করিবেন, রাজ , কষ্টকে কম্প উল্লেখ আছে। লিখিত আছে, ইহা কষায় মধুর ও চিন্ত । এ বিষয় পরে দেখা যাইতেছে। রিণত হইয়া লঘু হয় পিা মকরধ্বাদে সোমা থাকে কি না, দেখিব না ? ইহার উত্তর, সালে মিষ্টা হীন আমি যৱাস গাছ দেখি নাই, ইহার শর্করাও জানি না। ( মদ্য অৰ্থে চো আনা স্বয় নহে । ) দেন না। সোনাপা, তাল ; না পাম, তাহাও ভাল। কিন্তু সোনা এই সকলের দামেও এই নুনাধিক্য ছিল। কেবল কলে প্ৰতি সুশ্ৰত মধুক পুষ্পের ( মহআ ফুলের ) ফাশিত বৰ্ণনা কম্বিয় ভাব প্ৰকাশ নবীন গ-ড “ক-শ্বাস-কাস-কৃমি-কায় পান দাই, অতএব সোমাদিয়া সিন্দা নুহে, —একবা বলিতে পাব্লিৰেন ঋষিার লোকের শ্ৰদ্ধা বলিয়া চনা ঘরে বিক্রি হয়৷ থাকে । ছেম । এ বিষয় পূর্ব প্ৰবন্ধে বলা গিয়াছে । বা। তা ছাড়া, সোনা পান নাই বলিলেও কবিয়া মহাশয়েরা কিন্তু, “অগ্নি-ক্লং, বলিয়া পরে লিথিয়াছেন, “আদা যোগে বৎসর বৈশাখ মাসে যখন পানা-পীক্ষা করা হইয়াছিল, তখন হাঢ়িৰে মা । কতখানি থাকিলে পাইতেন, প্ৰাণে তাছা :- কবিয়া কফ, হরীতকী যোগে পিত্ত, এ,ং শঠ যোগে - সব টিকে পা চাৰি (জাবার) ০ৱ ॥৬১০. ম ৰ ॥a), শেৱ ॥৬ ‘বাস’ গাছের এক নাম 'ৱালা’ আছে। কিন্তু নাম পদ।” আপনাৱা মান না পাইলেও দেহ পাইতে পারে না কি ? করিলে অশেষ বাত-রোগ ধিমষ্ট হয় অতএব যে গ কীর / তোলা সে । পাইলেই ভ্ৰষ্য নিীত হয় না। ইহায় হিনী নাম 'বাস। দা